Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

গড়পড়তা

গত শনিবার সাত সকালে দ্বিতীয়বার মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন দেবেন্দ্র ফড়নবিশ। পিছন পিছন শপথ নিলেন উপমুখ্যমন্ত্রী অজিত পাওয়ার। তাঁদের শপথ বাক্য পাঠ করালেন রাজ্যপাল ভগৎ সিং কোশিয়ারি। বলা হল, ৩০ নভেম্বরের মধ্যে সংখ্যাগরিষ্ঠতার প্রমাণ দেবেন ফড়নবিশ। আর এর কিছু সময় পরেই ফড়নবিশকে শুভেচ্ছা জানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ট্যুইট বার্তায় প্রধানমন্ত্রী লিখলেন, ‘‘মহারাষ্ট্রের বিকাশের জন্য এই সরকার সবসময় সচেষ্ট থাকবে। উন্নয়নের নতুন মানদণ্ড তৈরি করবে।’’ অন্যদিকে, মুখ্যমন্ত্রীর গদি ফিরে পেয়ে নতুন জোটসঙ্গী নেতা এনসিপির অজিত পাওয়ারকে ধন্যবাদ জানালেন ফড়নবিশ। প্রধানমন্ত্রীর প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাতেও ভোলেননি তিনি। ফড়নবিশ বললেন, ‘‘মোদি হ্যায় তো মুমকিন হ্যায়।’’
কিন্তু, এই হাসির আয়ুষ্কাল যে বাহাত্তর ঘণ্টারও কম হবে তা বোধহয় আঁচ করতে পারেননি ফড়নবিশ এবং তাঁর পরামর্শদাতারা। কিন্তু, এটা তাঁদের সকলেরই আঁচ করা উচিত ছিল। রাজধর্মে ভ্রাতৃধর্ম বন্ধু নাই—এই আপ্তবাক্য শিরোধার্য করেও বলতে হয়, রাজধর্ম বাস্তবজ্ঞানরহিত হতেও শেখায় না। মহারাষ্ট্রে বিজেপি এবং শিবসেনার সরকার গড়ার পক্ষেই রাজ্যবাসী স্পষ্ট রায় দিয়েছিল। কিন্তু, মুখ্যমন্ত্রীর কুর্সি নিয়ে দুই শরিকের খেয়োখেয়ি এমন পর্যায়ে পৌঁছাল যে ভোটের ফল প্রকাশের পর কয়েক সপ্তাহেও তারা সরকার গড়তে ব্যর্থ হল। মানুষের ইচ্ছের মূল্য দিতে পারল না জোটসঙ্গীরা। বিকল্প সরকার তৈরির জন্য শিবসেনা এবং বিজেপি দু’দলই নতুন জোটসঙ্গী জোগাড় করতে গিয়ে পদে পদে হোঁচট খেল। অগত্যা রাষ্ট্রপতির শাসনই জারি হল। এই পরিস্থিতিতে আশার কথা শোনা গেল ২২ নভেম্বর। বিজেপির সঙ্গ ছেড়ে কংগ্রেসের দিকে ঢলেছে শিবসেনা। পাশে পাচ্ছে শারদ পাওয়ারের এনসিপি-কে। দুনিয়া জেনে গেল, উদ্ধবই পরবর্তী মুখ্যমন্ত্রী। সবাই যখন নিশ্চিন্তে ঘুমুতে গেল, তখনও জানা যায়নি সেই শুক্রবার রাতে কয়েকজন রাজনীতির কারবারি মোটেও ঘুমোননি; তাঁরা ব্যস্ত পর্দার আড়ালে নতুন খেলায়। পর্দা ফাঁস হল শনিবার সাত সকালে। কী ব্যাপার? বিজেপি সার্জিকাল স্ট্রাইক ঘটিয়েছে, তবে পাকিস্তানের মাটিতে নয়, এবার মহারাষ্ট্রে! আচমকা তুলে নেওয়া হয়েছে রাষ্ট্রপতির শাসন। ফড়নবিশ এবং অজিত পাওয়ারকে সাত সকালে রাজভবনে ডেকে শপথ পাঠ করিয়ে দিয়েছেন রাজ্যপাল কোশিয়ারি! চোখ কচলাতে কচলাতে দেশবাসী নিজের কানকেও বিশ্বাস করতে পারছিল না। কারণ, যে-ব্যক্তির ভরসায় ফড়নবিশকে মুখ্যমন্ত্রী করা হচ্ছে তিনি শারদ পাওয়ারের ভাইপো অজিত। শারদ তাঁকে এগিয়ে দিয়েছেন এমন খবর নেই। খবর নেই শারদ দুর্বল হয়ে গিয়েছেন বলেও। তবে? অজিতকে ভরসা কী কারণে? শাস্ত্রে একেই বোধহয় বিপরীত-বুদ্ধি বলেছে! বিপদকালে ধুরন্ধর ব্যক্তিদেরও এমন বিপরীত-বুদ্ধি পেয়ে বসে। নিয়তি কারও সর্বনাশের রাস্তা পরিষ্কার করার আগে নাকি তাকে ভরপুর বিপরীত-বুদ্ধি দান করে। বিজেপি নেতৃত্বের কি সেটাই হল না? এই খেলা ফড়নবিশের একার ভাবার কোনও কারণ নেই। এর পিছনে অমিত শাহ এবং নরেন্দ্র মোদিরও যে ইন্ধন সমর্থন ছিল, তা কোনও কষ্টকল্পনা নয়। তা না-হলে এমন কদর্যভাবে গদিলাভের পর ফড়নবিশকে শুভেচ্ছা জানাতেন না স্বয়ং মোদিজি। আহ্লাদে আটখানা হওয়ার আগে ভেবে দেখতে হতো—রাজনৈতিক সংস্কৃতি গোল্লায় গেলেও দেশের সংবিধান এবং বিচারব্যবস্থা এখনও ঋজুশির। ধোঁকা যাদের দেওয়া হল, তারা রাত পোহালেই সংবিধানের কাছে, আদালতের কাছে সুবিচার প্রার্থনা করবেই। অসার আস্ফালন সেখানে কোনোভাবেই মান্যতা পাবে না।
হলও তাই। মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্ট পরিষ্কার বলে দিল, বুধবার বিধানসভায় ফড়নবিশকে সংখ্যাগরিষ্ঠতার প্রমাণ দিতে হবে। অমনি সুড়সুড় করে পদত্যাগ করলেন অজিত, যাঁকে কাণ্ডারী ভেবে তরি ভাসিয়েছিলেন ফড়নবিশ। কাণ্ডারী পালিয়ে গেলে অন্য সওয়ারের যা করার থাকে ফড়নবিশ সেটা করতে অবশ্য কাল হরণ করলেন না। তিনিও অজিতের পদাঙ্ক অনুসরণ করলেন। বিজেপি এমনটাই বেইজ্জত হয়েছিল কর্ণাটকে। মাত্র দেড় বছরেই বিস্মৃত হল সেটা! এই বেইজ্জতি শুধু ফড়নবিশের নয়, অমিত শাহ, নরেন্দ্র মোদিরও, গোটা বিজেপি পার্টির। একাধিক নোংরা খেলায় প্রমাণ হয়ে গেল বিজেপি কোনও ভিনগ্রহের দল নয়, নিছকই পঙ্‌঩ক্তিভোজনে বসার উপযুক্ত। ঝাড়খণ্ড বিধানসভার ভোটগ্রহণের প্রাক্কালে বিজেপির জন্য এ এক অত্যন্ত খারাপ বিজ্ঞাপন হল। বেড়ে খেলার আগে পরিণাম সম্পর্কে সচেতন না-হলে আরও মুখ পোড়ানোর জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে বিজেপিকে। ২০২১-এ বাংলার মাটিতে তাদের লড়াইটা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে—এটা তাদের মনে আছে কি?
28th  November, 2019
মুখ ঢাকো লজ্জায়

মধ্যযুগীয় নারকীয় বর্বরতাও মুখ ঢাকবে লজ্জায়। তেমনই লজ্জায় মাথা হেঁট করা উচিত উন্নাওয়ের পুলিস-প্রশাসনেরও। এ কোন দেশে বাস করছি আমরা? মহিলাদের নিরাপত্তা দেওয়া তো দূরঅস্ত, ধর্ষণের মতো ঘৃণ্যতম অপরাধের মূল সাক্ষী ‘নির্যাতিতা’কে সুরক্ষা না দিতে পারার ব্যর্থতা কি কিছু দিয়েই ঢাকা দেওয়া যাবে? 
বিশদ

রান্নাঘরে আগুন, অসহায় সরকার 

দেশজুড়ে রীতিমতো যেন প্রতিযোগিতা শুরু হয়ে গিয়েছে। দাম বৃদ্ধির প্রতিযোগিতা। এই প্রতিযোগিতায় পেট্রল, ডিজেল সহ অনেককে পিছনে ফেলে বিদ্যুৎগতিতে এগিয়ে চলেছে পেঁয়াজ। তার গতি এতটাই তীব্র যে, ধারেকাছে কেউ ঘেঁষতে পারছে না। চিতাবাঘের গতিও তার কাছে হার মেনেছে। 
বিশদ

06th  December, 2019
আর রেল দুর্ঘটনা চায় না দেশ

রেল। এই ছোট্ট একটি শব্দের গুরুত্ব ভারতের মতো সুবিশাল দেশে বিরাট। দেশজুড়ে ৬০ হাজার কিমি রেল ট্র্যাকে রোজ নানা ধরনের ১১ হাজারের বেশি ট্রেন দিন-রাত ছুটে বেড়াচ্ছে। তার মধ্যে দীর্ঘতম রেলরুট হল অসমের ডিব্রুগড় থেকে সুদূর দক্ষিণে কন্যাকুমারী—৪,২৮৬ কিমি!
বিশদ

05th  December, 2019
গোদের উপর বিষফোঁড়া 

এখন বাজার করতে যাওয়া আর গিলোটিনে মাথা দেওয়া একই ব্যাপার। বাজার মানেই তপ্ত কড়াই। পিঁয়াজ কিনলে আলু কেনার পয়সা থাকে না। আলু কিনলে ফুলকুপি কেনার পয়সা থাকে না। ফুলকপি কিনলে ধনেপাতা কেনার পয়সা থাকে না। এই নিত্য ছেঁকা খাওয়ার অবস্থার মধ্যেই এল দুঃসংবাদ। আরও এক ছেঁকা। 
বিশদ

03rd  December, 2019
ধ্যান-জপের অপরিহার্য্যতা 

জপ-ধ্যানাদি সম্বন্ধে একটা সন্দেহ কাহারও কাহারও মনে থাকিতে পারে। আচার্য্যদেব ফোন সময়ে বলিয়াছেন—সকলে জপ করে কাঠের মালায়, তিনি জপ করেন জাতিগঠনের মালায়—কোন দুর্ব্বল মুহুর্তে ইহার ব্যাখ্যা কেহ কেহ নিজের সুবিধা মতো করিয়া নিতে পারে। মনে হইতে পারে, আচার্য্যদেব জাতিগঠনের কাজকে জপ-ধ্যানের চাইতে উচ্চ স্থান দিয়াছেন। 
বিশদ

02nd  December, 2019
বন্ধ হোক পেঁয়াজের দাদাগিরি

চলতি সপ্তাহেই সেঞ্চুরি হাঁকিয়েছে পেঁয়াজ। কালোবাজারি রুখতে সরকারের এনফোর্সমেন্ট ব্রাঞ্চ রয়েছে। নজরদারির জন্য রয়েছে টাস্ক ফোর্স। কিন্তু, সেসবকে কলা দেখিয়ে খুচরো বাজারে চলছে ‘পেঁয়াজের দাদাগিরি’। পরিস্থিতি এমনই যে, আপেলের মতো দামি ফলকে হারিয়ে মহার্ঘ তকমা ছিনিয়ে নিয়েছে সে। 
বিশদ

02nd  December, 2019
আর্থিক সঙ্কট, মোদির চ্যালেঞ্জ 

রাজনীতির ময়দানে একের পর এক ধাক্কা সামাল দেওয়ার ফুরসত নেই, তারই মধ্যে নরেন্দ্র মোদির কাছে আরও বড় চ্যালেঞ্জ নিয়ে এল দেশের অর্থনীতি। কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন ‘সমস্যা কিছু রয়েছে ঠিকই, তবে আর্থিক মন্দা নয়।  বিশদ

01st  December, 2019
আগুনখেলায় হাতও পুড়ল, মুখও বাঁচল না

 কথায় আছে—অতি দর্পে হতা লঙ্কা। এটা শুধু কথার কথা নয়, দেশে-কালে, ইতিহাসে বারবার তা প্রমাণিত সত্য। ঔদ্ধত্য আকাশ ছুঁয়ে ফেললেই তার পতন অনিবার্য। যেমনটা দেখা যাচ্ছে সাম্প্রতিক আমাদের দেশের রাজনীতিতে। সেই কারণেই লোকসভা ভোটে দু’কূল ছাপানো ফলাফলের পর থেকে বিজেপি নিজেকে সর্বশক্তিমান ভাবতে শুরু করেছিল। বিশদ

30th  November, 2019
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তের মাশুল গুনতে হয় জনগণকেই 

এতদিন যা ছিল মানুষের মনে, বৃহস্পতিবার সেটাই এল সরকারের মুখে। সংসদে দাঁড়িয়ে কেন্দ্রীয় শ্রমমন্ত্রী সন্তোষকুমার গঙ্গওয়ার স্বীকার করে নিয়েছেন, নোট বাতিলের পর দেশে বেকারের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে।  বিশদ

29th  November, 2019
ক্ষোভ প্রশমনের দাওয়াই 

অবসরপ্রাপ্ত বহু মানুষ স্বস্তিতে নেই। সন্তানের বেকারত্ব, নিজের রোগব্যাধি, নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্যবৃদ্ধিসহ নানা সমস্যায় জেরবার তাঁরা। কর্মজীবনে তিলে তিলে সঞ্চয় করা অর্থের সুদের টাকায় অনেকের পক্ষে সংসার চালানোটা এখন মুশকিল হয়ে দাঁড়াচ্ছে।  বিশদ

27th  November, 2019
আপাতত জল্পনার স্বর্গরাজ্য 

মাঝরাতেই শিবির বদল শারদ পাওয়ারের ভাইপোর। রাতের অন্ধকারে মহারাষ্ট্রের রাজনীতিতে নাটকীয় পরিবর্তনের অন্যতম প্রধান চরিত্র হয়ে উঠলেন এনসিপি নেতা অজিত পাওয়ার। কোন অজিত পাওয়ার? ফড়নবিশ যাঁকে দুর্নীতির দায়ে জেলে পাঠিয়েছিলেন। অতঃপর সেই অজিতের হাত ধরেই মহারাষ্ট্রে ফের সরকারে বিজেপি। 
বিশদ

25th  November, 2019
ঐতিহাসিক ‘গোলাপি’ টেস্ট

 অবশ্যই ঐতিহাসিক। দিনরাতের টেস্ট ম্যাচের পরিধিতে ঢুকে পড়ল ভারত। সৌজন্যে, সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়। ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পরই তিনি বুঝিয়ে দিয়েছিলেন, বদল আসতে চলেছে তাঁর হাত ধরে। ভারতের ক্রিকেটে।
বিশদ

24th  November, 2019
আবার শিল্পে সুসময় আসুক

পশ্চিমবঙ্গে শিল্প-বিকাশের ক্যালেন্ডারটি থমকে গিয়েছিল বাম আমলেই। একরোখা শ্রমিক আন্দোলনের জেরে ধীরে ধীরে স্তব্ধ হয়ে গিয়েছিল কারখানার চিমনিগুলি। ধনতন্ত্রের অবসানে শ্রমিক শ্রেণীর নেতৃত্বে রাষ্ট্র গঠনের আফিমে বুঁদ করে মজদুর খেপিয়ে এক এক করে শিল্পপতিদের রাজ্যছাড়া করেছে সিপিএম। যার ফলে দমবন্ধ হয়ে মৃত্যু হয়েছে বঙ্গের শিল্প সম্ভাবনার। 
বিশদ

23rd  November, 2019
এনআরসির উদ্দেশ্য হয়তো সাধু, উদ্বেগ প্রয়োগ নিয়েই

 মানুষের বেঁচে থাকার জন্য প্রয়োজন খাদ্য, বস্ত্র ও বাসস্থানের। আর রাজনৈতিক নেতাদের টিকে থাকার জন্য লাগে ইস্যু। জবরদস্ত ইস্যুই রাজনীতির প্রধান খোরাক। রাজনৈতিক দলের তৈরি ইস্যুতে আমরা আলোড়িত হয়, উৎফুল্ল হই, আবার উদ্বিগ্নও হই। এই ইস্যুকে ঘিরেই তৈরি হয় জনমত, এই ইস্যুই রাজনৈতিক দলগুলির ভাগ্য নির্ধারণ করে।
বিশদ

22nd  November, 2019
জলাশয় ধ্বংসে শাস্তিটাও কাম্য

 ভারতে সবচেয়ে ঘনবসতিপূর্ণ রাজ্যগুলির মধ্যে শীর্ষস্থানে রয়েছে পশ্চিমবঙ্গ। জনবসতির ঘনত্ব এখানে ক্রমবর্ধমান, নানা কারণে। স্বভাবত বসতি কেন্দ্রীভূত হওয়ার প্রবণতা কলকাতাকে ঘিরেই। কারণটি সোজা। পূর্ব ভারতের ভিতরে আধুনিক জীবনযাপনের সবচেয়ে বেশি সুযোগ কলকাতাতেই মেলে।
বিশদ

21st  November, 2019
বছরভর নজরদারি প্রয়োজন 

সাধারণ মানুষ বিশেষত গরিব মধ্যবিত্ত শ্রেণী এই মুহূর্তে যে সমস্যাটিতে জেরবার হচ্ছে তা হল সাম্প্রতিক বাজার দর। দেশের বর্তমান আর্থিক পরিস্থিতিতে এমনিতেই মানুষের ক্রয়ক্ষমতা কমেছে। হাতে নগদ টাকার অভাব।   বিশদ

20th  November, 2019
একনজরে
রূপাঞ্জনা দত্ত, ৬ ডিসেম্বর: লন্ডন ব্রিজে হামলাকারী জঙ্গি উসমান খানের দেহ পাঠানো হল পাকিস্তানে। বৃহস্পতিবার তার মৃতদেহ পরিবারের হাতে তুলে দেওয়া হয়। শুক্রবার সকালে যাত্রীবাহী বিমানে দেহ পৌঁছয় পাকিস্তানে। এদিন ইসলামাবাদ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের আধিকারিকরা একথা জানিয়েছেন।   ...

হায়দরাবাদ, ৬ ডিসেম্বর (পিটিআই): হায়দরাবাদে তরুণী চিকিৎসককে গণধর্ষণ ও খুনের ঘটনায় শুক্রবার চার অভিযুক্তের মৃত্যু হল পুলিসি এনকাউন্টারে। যবনিকা পতন ঘটল এক বর্বরোচিত অপরাধের। একনজরে দেখে নেওয়া যাক, গত দশ দিনে কোন পথে এগিয়েছিল ঘটনাক্রম।  ...

নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: সাইনি হুন্ডাইয়ের উদ্যোগে ২৯তম ফ্রি কার কেয়ার ক্লিনিকের আয়োজন করা হয়েছে। শুক্রবার থেকে সেই ক্লিনিক শুরু হয়েছে। তা চলবে ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত। ...

নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: ভারতীয় দলের কোচ রবি শাস্ত্রীর সঙ্গে সৌরভ গাঙ্গুলির সম্পর্ক যে ভালো নয়, তা সবারই জানা। ২০১৬ সালে ‘টিম ইন্ডিয়া’র কোচ নির্বাচন ঘিরে ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

মানসিক অস্থিরতা দেখা দেবে। বন্ধু-বান্ধবদের থেকে দূরত্ব বজায় রাখা দরকার। কর্মে একাধিক শুভ যোগাযোগ আসবে। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৮৭২: কলকাতায় প্রতিষ্ঠিত হল ন্যাশনাল থিয়েটার
১৯৪১: দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে পার্ল হারবারে বোমাবর্ষণ
১৯৮৪: বরুণ সেনগুপ্তের সম্পাদনায় আত্মপ্রকাশ করল ‘বর্তমান’  



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৭০.৪৯ টাকা ৭২.১৯ টাকা
পাউন্ড ৯২.২০ টাকা ৯৫.৫৪ টাকা
ইউরো ৭৭.৭৫ টাকা ৮০.৭৪ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩৮,৬৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩৬,৬৭০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩৭,২২০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৪৪,২৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৪৪,৩৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

২০ অগ্রহায়ণ ১৪২৬, ৭ ডিসেম্বর ২০১৯, শনিবার, দশমী ১/৭ দিবা ৬/৩৪। রেবতী ৪৭/৫০ রাত্রি ১/২৮। সূ উ ৬/৭/৩৪, অ ৪/৪৮/২, অমৃতযোগ দিবা ৬/৫১ মধ্যে পুনঃ ৭/৩৩ গতে ৯/৪১ মধ্যে পুনঃ ১১/৪৯ গতে ২/৪০ মধ্যে পুনঃ ৩/২৩ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ১২/৪৮ গতে ২/৩৫ মধ্যে, বারবেলা ৭/২৭ মধ্যে পুনঃ ১২/৪৭ গতে ২/৮ মধ্যে পুনঃ ৩/২৮ গতে অস্তাবধি, কালরাত্রি ৬/২৮ মধ্যে পুনঃ ৪/২৬ গতে উদয়াবধি। 
২০ অগ্রহায়ণ ১৪২৬, ৭ ডিসেম্বর ২০১৯, শনিবার, একাদশী ৬০/০/০ অহোরাত্র। রেবতী ৪৭/৫০/২৭ রাত্রি ১/১৭/৯, সূ উ ৬/৮/৫৮, অ ৪/৪৮/৩৬, অমৃতযোগ দিবা ৭/১ মধ্যে ও ৭/৪৩ গতে ৯/৫০ মধ্যে ও ১১/৫৭ গতে ২/৫২ মধ্যে ও ৩/২৭ গতে ৪/৪৯ মধ্যে এবং রাত্রি ১২/৫৬ গতে ২/৪৩ মধ্যে, কালবেলা ৭/২৮/৫৫ মধ্যে ও ৩/২৮/৩৮ গতে ৪/৪৮/৩৬ মধ্যে, কালরাত্রি ৬/২৮/৩৯ মধ্যে ও ৪/২৮/৫৬ গতে ৬/৯/৩৭ মধ্যে। 
৯ রবিয়স সানি

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল 
মেষ: কর্মে একাধিক শুভ যোগাযোগ আসবে। বৃষ: কর্মক্ষেত্রে সাফল্য আসবে। মিথুন: উপার্জন ভাগ্য ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে 
১৮৭২: কলকাতায় প্রতিষ্ঠিত হল ন্যাশনাল থিয়েটার১৯৪১: দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে পার্ল হারবারে ...বিশদ

07:03:20 PM

আলিপুরে ভেঙে পড়ল নির্মীয়মান বাড়ির একাংশ 
আলিপুর রোডে ভেঙে পড়ল নির্মীয়মাণ বহুতলের একাংশ। দুর্ঘটনায় এখনও পর্যন্ত ...বিশদ

05:05:00 PM

মালদহে মহিলার রহস্যমৃত্যুর ঘটনার তদন্তে অতিরিক্ত পুলিস সুপারকে ঘেরাও করে বিক্ষোভ বিজেপির 

03:51:00 PM

মালদা, বালুরঘাট, কোচবিহার বিমানবন্দর নবীকরণের উদ্যোগ নিয়েছে রাজ্য সরকার, জানালেন মুখ্যমন্ত্রী 
মালদা, বালুরঘাট, কোচবিহারের মতো অব্যবহৃত বিমানবন্দর ও বিমান স্ট্রিপগুলির নবীকরণের ...বিশদ

03:34:00 PM

একনজরে গতকালের ম্যাচের রেকর্ডগুলি 
গতকাল হায়দরাবাদে প্রথম টি-২০ ম্যাচে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধে দারুণ জয় ...বিশদ

02:35:02 PM