ব্যবসায় অগ্রগতি ও শুভত্ব বৃদ্ধি। ব্যয়ের চাপ থাকায় সঞ্চয়ে বাধা থাকবে। গলা ও বাতের সমস্যায় ... বিশদ
ডিএসপির জনসংযোগ আধিকারিক আশরাফুল হোসেন মজুমদার বলেন, আমাদের কাছে এটা অত্যন্ত গর্বের বিষয়। আমাদের আধিকারিকদের গবেষণার জেরে সেল দু’টি নতুন প্রযুক্তির পেটেন্ট পেল। গৌতমবাবু বরাবরই নতুন জিনিস প্রস্তুত করে কারখানাকে উপকৃত করেছেন।
২০১১ সাল নাগাদ কনভেয়ার বেল্টে আগুন লেগে যায়। বহু কোটি টাকার যন্ত্রাংশ ক্ষতি হয়ে যায় ডিএসপির। তখন থেকেই ঘটনার কারণ খুঁজে তার যাতে পুনরাবৃত্তি না হয়, তা নিয়ে কাজ শুরু করেন গৌতমবাবু। জানা যায়, কনভেয়ার বেল্টে গরম সামগ্রী পড়ে এই ঘটনা ঘটেছে। এরপর গৌতমবাবু কনভেয়ার বেল্টের উপর পরীক্ষামূলকভাবে জোড়া সেন্সার বসিয়ে দেন। একটি সেন্সার নজর রাখবে কনভেয়ার বেল্টের ট্রলিতে কোনও গরম সামগ্রী পরিবহণ হচ্ছে কি না, দ্বিতীয়টি দেখবে বেল্টে কোনও গরম সামগ্রী ছিটকে পড়ছে কি না। তা হলেই সঙ্গে সঙ্গে বিশেষ ভাল্ব খুলে বেল্টের উপর জল স্প্রে শুরু হয়ে যাবে। বেল্ট থেকে গরম বস্তু সরার কয়েক সেকেন্ডের মধ্যেই জলের স্প্রে বন্ধ হয়। ২০১২ সাল থেকে এই প্রযুক্তির উপর পেটেন্টের দাবি জানিয়েছিল সেল। অবশেষে গৌতমবাবু কাজের স্বীকৃতি পেলেন।
তিনিই বাইডাইরেক্সনাল মাল্টিস্পিড ইন্ড্রাস্ট্রিয়াল মোটরকে অত্যন্ত কম খরচে রিমোটের মাধ্যমে অপারেট করার কৌশল আবিষ্কার করেন। সেটিও পেটেন্ট পেয়েছে সেল। অবিষ্কারক হিসেবে নাম রয়েছে গৌতমবাবুর। তিনি বলেন, পেটেন্ট পেয়ে খুবই ভালো লাগছে।