সঠিক বন্ধু নির্বাচন আবশ্যক। কর্মরতদের ক্ষেত্রে শুভ। বদলির কোনও সম্ভাবনা এই মুহূর্তে নেই। শেয়ার বা ... বিশদ
ভারত চেম্বার অব কমার্সের প্রেসিডেন্ট সীতারাম শর্মা বলেন, ব্যবসার রাস্তা মসৃণ করা সরকারের দায়িত্ব। সেক্ষেত্রে যদি সিঙ্গল উইন্ডো সিস্টেম চালু করা সত্যিই সম্ভব হয়, তাহলে প্রশাসনিক জটিলতা যেমন কমবে, তেমনই সেসব ছাড়পত্র নেওয়ার জন্য যে খরচ, তাও কমবে। সরকারি ছাড়পত্রের জন্য লগ্নি থমকে থাকে। তাতে আটকে থাকে কর্মসংস্থানের সম্ভাবনাও। মুখ্যমন্ত্রীর উদ্যোগে সেই সমস্যা কাটবে বলেই মনে হয়। পাশাপাশি তিনি বলেন, যে কোনও ব্যবসায় বার্ষিক ফায়ার লাইসেন্স ফি বাড়ানোর বিষয়ে তীব্র ক্ষোভ জমেছিল ব্যবসায়ী মহলে। সেই সমস্যা মেটানোর বিষয়েও মুখ্যমন্ত্রী হস্তক্ষেপ করায়, তা ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানগুলিকে স্বস্তি দেবে। প্রসঙ্গত, সাত থেকে ১০ দিনের মধ্যে সেই সমস্যার সমাধানের জন্য অর্থ ও শিল্পমন্ত্রী অমিত মিত্রকে নির্দেশ দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। অন্যদিকে, মার্চেন্টস চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির ডেপুটি ডিরেক্টর জেনারেল শুভাশিস রায় বলেন, ইজ অব ডুইং বিজনেসের যে র্যা ঙ্কিং হয় দেশজুড়ে, তাতে ক্রমশ সামনের সারিতে এগিয়ে আসছে পশ্চিমবঙ্গ। শিল্পমহলের ক্ষেত্রে তা অবশ্যই ইতিবাচক। তবে ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানগুলির ক্ষেত্রেও যদি যাবতীয় সরকারি ছাড়পত্র সিঙ্গল উইন্ডো সিস্টেমের মধ্যে মেলে, তাহলে তা অত্যন্ত সাধুবাদযোগ্য। পাশাপাশি মুখ্যমন্ত্রী যেভাবে হাওড়া জেলায় শিল্পের গরিমা ফেরাতে পদক্ষেপ করছেন, তাও অত্যন্ত প্রশংসনীয়। একসময় গোটা দেশ হাওড়াকে চিনত ছোট ও মাঝারি শিল্পের প্রসারের কারণেই। সেখানে মুখ্যমন্ত্রী যেভাবে নতুন করে ন’টি শিল্প পার্ককে চিহ্নিত করে ১৩ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগের রাস্তা প্রশস্ত করেছেন, তা জেলার গৌরব ফেরাতে সক্ষম হবে বলেই আমাদের বিশ্বাস।