বিদ্যায় অধিক পরিশ্রম করতে হবে। ব্যবসায় যুক্ত ব্যক্তির পক্ষে দিনটি শুভ। প্রেম-প্রীতিতে আগ্রহ বাড়বে। নতুন ... বিশদ
এছাড়া আজ, শুক্রবার ভোটের সর্বশেষ প্রস্তুতি খতিয়ে দেখতে সব জেলাশাসক, পুলিস সুপার, পুলিস কমিশনারের সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্স করবেন মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক আরিজ আফতাব। আর কাল, শনিবার কোচবিহার ও আলিপুরদুয়ারের জেলাশাসকদের বাদ দিয়ে সব জেলার জেলাশাসক ও পুলিস সুপারদের সঙ্গে বৈঠক করবেন ডেপুটি নির্বাচন কমিশনার সুদীপ জৈন। তাঁর সঙ্গে দিল্লি থেকে একটি টিমও আসবে। ডেপুটি নির্বাচন কমিশনার জেলাশাসক-পুলিস সুপারদের সঙ্গে ছাড়াও সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠকে বসবেন। বৈঠক করবেন রাজ্য প্রশাসনের শীর্ষস্থানীয় কর্তাদের সঙ্গেও।
এদিকে, নির্বাচন কমিশনের এই কেন্দ্রীয় কর্তা শহরে আসার আগে পুলিস মহলে তোলপাড় শুরু হয়েছে। কলকাতা ও রাজ্য পুলিস টহলদারি শুরু করেছে। শুরু হয়েছে নাকা চেকিং। রাজ্যে গুরুত্বপূর্ণ মোড়গুলিতে গাড়ি থামিয়ে তল্লাশি চালাচ্ছে পুলিস। অস্ত্র উদ্ধারে নেমেছে তারা। উদ্ধার করা হচ্ছে বিস্ফোরকও। ইতিমধ্যে সরকারি জায়গা থেকে ৩২,২০৩টি ফ্লেক্স খোলা হয়েছে। বাকি যা আছে, ডেপুটি নির্বাচন কমিশনার শহরে আসার আগে সেগুলিও সব খুলে ফেলতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এদিন পর্যন্ত সি-ভিজিল অ্যাপে ৩৫১টি অভিযোগ জমা পড়েছে। অধিকাংশ অভিযোগ হচ্ছে সরকারি হোর্ডিং নিয়ে।
অন্যদিকে, প্যারোলে মুক্তি পেয়েছেন জঙ্গলমহলের নেতা ছত্রধর মাহাত। আগামী ১০ দিনের জন্য প্যারোলে মুক্তি দিয়েছে আদালত। মুক্তি পেয়ে তিনি কী করছেন, তার উপর নজরদারি চালাতে নির্দেশ দিয়েছে নির্বাচন কমিশনার। তিনি কোনও মডেল কোড অব কন্ডাক্ট বিধি ভাঙছেন কি না, তা দেখে ব্যবস্থা নেবে কমিশন। তাঁর গতিবিধির উপর নজর রাখছে কমিশন। পাশাপাশি তারা প্রতি মুহূর্তে রাজ্যে আইনশৃঙ্খলার রিপোর্ট চাইছে। রাজ্যের উপরে কড়া নজর রয়েছে কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশনের।