বিদ্যায় অধিক পরিশ্রম করতে হবে। ব্যবসায় যুক্ত ব্যক্তির পক্ষে দিনটি শুভ। প্রেম-প্রীতিতে আগ্রহ বাড়বে। নতুন ... বিশদ
দলের অভ্যন্তরে এই গুঞ্জন শুরু হওয়ায় রীতিমতো সতর্ক পদ্ম শিবির। দলের মধ্যে স্পষ্ট বার্তা দেওয়া হচ্ছে, গত কয়েকবছরে বাংলায় দলের প্রভাব বিস্তারের মূলে রয়েছেন নরেন্দ্র মোদির জনপ্রিয়তা। তাই যে করেই হোক, দ্বিতীয়বারের জন্য মোদিকে ফেরাতে জান বাজি রেখে লড়াইয়ে নামতে হবে। সরকার গড়ার ম্যাজিক ফিগারে পৌঁছনোর জন্য তাই কোনও রকম রাখ-ঢাক রাখা চলবে না। আসন বৃদ্ধির লক্ষ্যে রাজ্যের ৪২টি কেন্দ্রে শক্তিশালী প্রার্থী দাঁড় করাবে দল। তাই অতীত অভিজ্ঞতা থেকে শিক্ষা নিয়ে প্রায় প্রতিটি কেন্দ্রে ওজনদার প্রার্থী দাঁড় করাতে চাইছে বিজেপি। সেই মতো শাসকদলের আরও বেশি ভাঙনের আশায় বুক বাঁধছেন দিলীপ ঘোষেরা। আরও একটু সময় কিনতে চাইছে দল। তৃণমূলের প্রতি বীতশ্রদ্ধ হওয়া নেতা-এমএলএ-এমপি’দের জন্য আরও দু’-একদিন অপেক্ষা করতে চাইছে গেরুয়া বাহিনী। সবকিছু ঠিক থাকলে আগামী রবিবার দিল্লিতে সর্বভারতীয় বিজেপির সংসদীয় বোর্ডের বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। সেখানে দেশজুড়ে প্রথম দফার ভোটে ১০০ আসনের প্রার্থী তালিকা নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হতে পারে। সেক্ষেত্রে রবিবার রাতে তা প্রকাশ করতে পারে বিজেপি। সেক্ষেত্রে পশ্চিমবঙ্গের প্রথম দফার দু’টি কিংবা প্রথম-দ্বিতীয় মিলিয়ে মোট পাঁচটি আসনে বিজেপি প্রার্থীদের তালিকা প্রকাশিত হতে পারে।