বিদ্যায় অধিক পরিশ্রম করতে হবে। ব্যবসায় যুক্ত ব্যক্তির পক্ষে দিনটি শুভ। প্রেম-প্রীতিতে আগ্রহ বাড়বে। নতুন ... বিশদ
এদিন সকালে ট্রেনে কলকাতা থেকে জলপাইগুড়ি রোড স্টেশনে নামতেই তৃণমূল প্রার্থী বিজয় চন্দ্র বর্মনকে ঘিরে কর্মী সমর্থকদের মধ্যে উন্মাদনা ছিল চোখে পড়ার মতো। কর্মীরা তাঁর নামে জয়ধ্বনি দিতে দিতে স্টেশন থেকে ওল্ড পুলিস লাইনের বাড়িতে পর্যন্ত চলে আসেন। বাড়িতে ফিরে এদিন বিজয়বাবু বাড়ির ঠাকুরঘরে গিয়ে প্রার্থনা সেরে তারপর দলীয় কার্যালয়ে যান। দলীয় কার্যালয়ে এদিন দলের জেলা সভাপতি সৌরভ চক্রবর্তী বিজয়বাবুকে পাশে বসিয়ে সাংবাদিক বৈঠক করেন।
সৌরভবাবু বলেন, ২০১৪ সালের নির্বাচনের সময় জলপাইগুড়ি জেলার ৮০ টি গ্রাম পঞ্চায়েতের মধ্যে ৩০ টি গ্রাম পঞ্চায়েত আমাদের দখলে ছিল। বামেদের দখলে ছিল বেশিরভাগ গ্রাম পঞ্চায়েত। এই আসনটি বামেদের দখলেই ছিল। তাই গতবারের লড়াইটা সহজ ছিল না। কিন্তু এবারে ৮০ টি গ্রাম পঞ্চায়েতের মধ্যে ৬৯ টি গ্রাম পঞ্চায়েত আমাদের প্রার্থীরা নির্বাচিত হয়ে পঞ্চায়েত দখল করেছেন। পরবর্তীতে আরও ৬ টি গ্রাম পঞ্চায়েত তৃণমূল কংগ্রেসের দখলে চলে এসেছে। বাকিগুলিও শীঘ্রই আমাদের দখলেই আসবে। আমাদের জেলায় ১৮৮৮ টি পোলিং স্টেশনে আমাদের আমাদের বুথ কমিটি আছে। অন্য কোনও রাজনৈতিক দলের ১০ শতাংশ বুথ কমিটিও নেই। ফলে এবারে তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থীর জয়ের রেকর্ড হবে। আমাদের প্রতিদ্বন্দ্বী কেউ এবারে নেই। তবে দ্বিতীয় কে হবে তা নিয়ে বাম, বিজেপি কংগ্রেসের মধ্যে লড়াই হবে। তিনি জানান, আগামী ১৭ মার্চ রাজ্যের মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস জলপাইগুড়ি আর্ট গ্যালারিতে কর্মিসভা করবেন। এরপরই রাজ্যের মন্ত্রী শশী পাঁজা ও মলয় ঘটক আসবেন। মুখ্যমন্ত্রী নিজেও বিজয়বাবুর হয়ে নির্বাচনী প্রচারে আসবেন।