বিদ্যায় অধিক পরিশ্রম করতে হবে। ব্যবসায় যুক্ত ব্যক্তির পক্ষে দিনটি শুভ। প্রেম-প্রীতিতে আগ্রহ বাড়বে। নতুন ... বিশদ
বিএনএ, বারাসত: আমি মৃত্যুর অপেক্ষা করছি। আমার বেঁচে থাকার মধ্যে কিছু নেই। সারদা মামলায় বারাসতের এমপি-এমএলএ স্পেশাল কোর্টে হাজিরা দিতে এসে বৃহস্পতিবার সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে এমনই দাবি করলেন খোদ সারদাকর্তা সুদীপ্ত সেন। এলোমেলো চুল এবং গাল ভর্তি দাড়ি নিয়ে তাঁর এই মন্তব্যে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। যদিও নিজের মৃত্যুর কথা বললেও কাউকে দায়ী করেনি তিনি। তাঁর এই পরিণতির জন্য কেউ দায়ী কি না সে প্রশ্নের উত্তরে বলেন, আমি কাউকে দায়ী করব না।
এদিন আদালতে ঢোকার সময় তাঁকে সাংবাদিকরা প্রশ্ন করেন, সারদা মামলার গতি প্রসঙ্গে। তার উত্তর দিতে গিয়ে সুদীপ্ত সেন বলেন, এ নিয়ে কিছু বলার নেই। তবে, সারদার সমস্ত সম্পত্তি বেহাত হয়ে যাচ্ছে এটাই আফশোস। আমি মৃত্যুর অপেক্ষা করছি। যে কোনও দিন মৃত্যু হতে পারে। আপনার সাম্রাজ্য যে এভাবে শেষ হয়ে যাবে আপনি কখনও তা ভেবেছিলেন? উত্তরে তিনি বলেন, দুর্ভাগ্য, সবই দুর্ভাগ্য। কিন্তু, আপনি হঠাৎ মৃত্যুর কথা বলেছেন কেন? উত্তরে তিনি বলেন, আমার বেঁচে থাকার মধ্যে কিচ্ছু নেই। কেন আপনার কী সব কেড়ে নিয়েছে? তিনি বলেন, আমার সব কেড়ে নিয়েছে। সমস্ত কিছু নিয়ে নিয়েছে। এর জন্য কাকে দায়ী করবেন? উত্তরে তিনি বলেন, কাউকে দায়ী করব না। এদিন সারদা মামলাতেই অন্যতম অভিযুক্ত দেবযানী মুখোপাধ্যায়ও এসেছিলেন। তবে, তিনি কোনও মন্তব্য করেননি।
অন্যদিকে, এই মামলায় এদিন প্রাক্তন মন্ত্রী মদন মিত্রও হাজিরা দিতে এসেছিলেন। এদিন তিনি সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে বিজেপিকে একহাত নিয়েছেন। তিনি বলেন, বিজেপি যদি লোকসভা নির্বাচনে গণ্ডগোল পাকানোর চেষ্টা করে, তাহলে আমরাও ছেড়ে কথা বলব না। মারের বদলা মারই দেব। আমরা চুপ করে থাকব না। তিনি বলেন, বিজেপি যদি গুণ্ডামি করার চেষ্টা করে, তাহলে আমরাও গুণ্ডামি করেই তার জবাব দেব। তার জন্য আমরা তৈরি আছি।
অন্যদিকে, এদিন এই এমপি-এমএলএ স্পেশাল কোর্টে অন্য একটি মামলায় হাজিরা দিতে এসেছিলেন বিধাননগরের মেয়র সব্যসাচী দত্ত। তাঁর বাড়িতে মুকুল রায় আসা এবং ‘লুচি-আলুর দম’ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আমরা বাড়িতে কেউ এলে এটা একটা ভদ্রতা। আপনারা বাড়িতে গেলে আপনাদেরও খাওয়াব। ভবিষ্যতে যদি মুকুল রায় বাড়িতে আবার আসেন তাঁকে কী স্বাগত জানাবেন? উত্তরে তিনি বলেন, কেউ যদি আসতে চাই আসতেই পারে। আমি কাউকে প্রস্তাব দেব না। অনেকে দিল্লি যাচ্ছেন। আপনি কী যাবেন? এই প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, কোনও কাজ পড়েনি। পড়লে যাব। এই যেমন আজ বারাসতে কাজ পড়েছে। তাই এখানে এলাম।
এদিন আদালতে ঢোকার সময় তাঁকে সাংবাদিকরা প্রশ্ন করেন, সারদা মামলার গতি প্রসঙ্গে। তার উত্তর দিতে গিয়ে সুদীপ্ত সেন বলেন, এ নিয়ে কিছু বলার নেই। তবে, সারদার সমস্ত সম্পত্তি বেহাত হয়ে যাচ্ছে এটাই আফশোস। আমি মৃত্যুর অপেক্ষা করছি। যে কোনও দিন মৃত্যু হতে পারে। আপনার সাম্রাজ্য যে এভাবে শেষ হয়ে যাবে আপনি কখনও তা ভেবেছিলেন? উত্তরে তিনি বলেন, দুর্ভাগ্য, সবই দুর্ভাগ্য। কিন্তু, আপনি হঠাৎ মৃত্যুর কথা বলেছেন কেন? উত্তরে তিনি বলেন, আমার বেঁচে থাকার মধ্যে কিচ্ছু নেই। কেন আপনার কী সব কেড়ে নিয়েছে? তিনি বলেন, আমার সব কেড়ে নিয়েছে। সমস্ত কিছু নিয়ে নিয়েছে। এর জন্য কাকে দায়ী করবেন? উত্তরে তিনি বলেন, কাউকে দায়ী করব না। এদিন সারদা মামলাতেই অন্যতম অভিযুক্ত দেবযানী মুখোপাধ্যায়ও এসেছিলেন। তবে, তিনি কোনও মন্তব্য করেননি।
অন্যদিকে, এই মামলায় এদিন প্রাক্তন মন্ত্রী মদন মিত্রও হাজিরা দিতে এসেছিলেন। এদিন তিনি সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে বিজেপিকে একহাত নিয়েছেন। তিনি বলেন, বিজেপি যদি লোকসভা নির্বাচনে গণ্ডগোল পাকানোর চেষ্টা করে, তাহলে আমরাও ছেড়ে কথা বলব না। মারের বদলা মারই দেব। আমরা চুপ করে থাকব না। তিনি বলেন, বিজেপি যদি গুণ্ডামি করার চেষ্টা করে, তাহলে আমরাও গুণ্ডামি করেই তার জবাব দেব। তার জন্য আমরা তৈরি আছি।
অন্যদিকে, এদিন এই এমপি-এমএলএ স্পেশাল কোর্টে অন্য একটি মামলায় হাজিরা দিতে এসেছিলেন বিধাননগরের মেয়র সব্যসাচী দত্ত। তাঁর বাড়িতে মুকুল রায় আসা এবং ‘লুচি-আলুর দম’ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আমরা বাড়িতে কেউ এলে এটা একটা ভদ্রতা। আপনারা বাড়িতে গেলে আপনাদেরও খাওয়াব। ভবিষ্যতে যদি মুকুল রায় বাড়িতে আবার আসেন তাঁকে কী স্বাগত জানাবেন? উত্তরে তিনি বলেন, কেউ যদি আসতে চাই আসতেই পারে। আমি কাউকে প্রস্তাব দেব না। অনেকে দিল্লি যাচ্ছেন। আপনি কী যাবেন? এই প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, কোনও কাজ পড়েনি। পড়লে যাব। এই যেমন আজ বারাসতে কাজ পড়েছে। তাই এখানে এলাম।
