শিক্ষার জন্য দূরে কোথাও যেতে পারেন। প্রেম-প্রণয়ে নতুন যোগাযোগ হবে। বিবাহের কথাবার্তাও পাকা হতে পারে। ... বিশদ
এদিকে, কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপকরা পরীক্ষার প্রশ্নপত্র তৈরি, খাতা দেখা, মূল্যায়ন প্রক্রিয়ায় কতক্ষণ সময় দেবেন, তা নির্ধারিত করে দিল উচ্চ শিক্ষা দপ্তর। যদিও সেই বিজ্ঞপ্তিতে বেশ কিছু জায়গায় পরস্পর বিরোধী তথ্য দেওয়া হয়েছে বলে মনে করছে শিক্ষামহল। তবে এই বিজ্ঞপ্তি জারি হওয়ার ফলে ২০১৭ সালের পর থেকে যাঁদের পদোন্নতি আটকে ছিল, সেই জট কেটে গেল বলেই মনে করা হচ্ছে। ইউজিসি’র নিয়ম অনুযায়ী, পদোন্নতির ক্ষেত্রে অ্যাকাডেমিক পারফরমেন্স ইন্ডিকেটর হিসেবের মধ্যে একজন অধ্যাপক মূল্যায়নে কতক্ষণ সময় দিচ্ছেন, তার উল্লেখ থাকতে হয়। মঞ্জুরি কমিশন অবশ্য রাজ্যের উপরেই সময় নির্ধারণের বিষয়টি ছেড়ে দিয়েছিল।
বিকাশ ভবন থেকে যে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে, তাতে বলা হয়েছে, স্নাতক পরীক্ষায় ৫০ নম্বরের প্রশ্নপত্র তৈরির জন্য বরাদ্দ করা হয়েছে পাঁচ ঘণ্টা। মডারেশনের জন্য একজন পাবেন তিন ঘণ্টা সময়। খাতা দেখার ক্ষেত্রে মূলত পরস্পর বিরোধী তথ্য সামনে এসেছে। শিক্ষকরা বলছেন, একদিকে বলা হচ্ছে, ১০০টি খাতার জন্য দু’ঘণ্টা সময় দেওয়া হয়েছে। আবার বলা হয়েছে, প্রতিটি খাতার জন্য সময় পাবেন ২০ মিনিট। ফলে এনিয়ে বিভ্রান্তি রয়ে গিয়েছে।