সঠিক বন্ধু নির্বাচন আবশ্যক। কর্মরতদের ক্ষেত্রে শুভ। বদলির কোনও সম্ভাবনা এই মুহূর্তে নেই। শেয়ার বা ... বিশদ
উল্লেখ্য, ড্যানি আলভেসের ট্রফি ক্যাবিনেটে রয়েছে ৪২টি ট্রফি। এই ব্যাপারে মেসি-রোনাল্ডোদের পিছনে ফেলে শীর্ষে তিনিই। প্রসঙ্গক্রমে তাঁর মন্তব্য, ‘পরিসংখ্যানের দিকে তাকিয়ে খেলি না। তবে কখনও কখনও তা তৃপ্তি দেয়। প্রায় ১৯ বছর ফুটবল খেলছি। ব্রাজিল ছাড়াও স্পেন, ইতালি এবং ফ্রান্সে ক্লাব ফুটবলের অভিজ্ঞতা আমার রয়েছে। ৪২টি ট্রফি জয়ের স্বাদ সহ-ফুটবলারদের সঙ্গে ভাগ করে নিতে চাই। কারণ, ওরা না থাকলে এই সাফল্য আসত না।’
২০০১ সালে ব্রাজিলের বাহিয়া ক্লাবের জার্সিতে পথ চলা শুরু ড্যানি আলভেসের। তারপর সেভিয়া, বার্সেলোনা, জুভেন্তাস, পিএসজি হয়ে এই মুহূর্তে তিনি সাও পাওলোর ফুটবলার। রবিবার কোচ কুকা তাঁকে প্রশংসায় ভরিয়ে দিয়ে বলেছেন, ‘ওর মতো বুদ্ধিদীপ্ত ফুটবলার খুব কম আছে। উইং ব্যাকের পাশাপাশি মিডফিল্ডারের ভূমিকাতেও আলভেস অনবদ্য। রক্ষণ সামলানোর সঙ্গেসঙ্গে আক্রমণ গড়তেও ওর জুড়ি মেলা ভার। সবচেয়ে বড় কথা, বিপক্ষ বক্সে পৌঁছে আলভেস যদি বোঝে যে ওর থেকে বেটার পজিশনে কেউ আছে তাহলে তাকেই পাস বাড়ায়। নিজে গোল করার জন্য হাঁকপাঁক করে না। এই গুণ এখন বিশ্ব ফুটবলে বিরল।’