দীর্ঘদিনের পরিশ্রমের সুফল আশা করতে পারেন। শেয়ার বা ফাটকায় চিন্তা করে বিনিয়োগ করুন। ব্যবসায় ... বিশদ
বিজেপির কোচবিহার জেলা সাধারণ সম্পাদক সুকুমার রায় বলেন, চাকরির ভুয়ো নিয়োগপত্র দিয়ে ওদের কাছ থেকে ৪০ লক্ষ টাকা নেওয়া হয়েছে বলেই তারা প্রধানের বাড়ি গিয়েছিল। তারা বাড়িতে যাওয়ার পর পুলিসকে খবর দেওয়া হয়। পুলিস তাদের থানায় নিয়ে আসে। পরে পুলিস তাদের গ্রেপ্তার করেছে। মধুপুর গ্রাম পঞ্চায়েতর প্রধান তৃণমূলের যোগেশ বর্মন বলেন, রবিবার আমি বাড়িতে ছিলাম না। সেসময় কয়েকজন যুবক আমার বাড়িতে আসে। তারা আমার খোঁজ করলে আমার ছেলে জানিয়ে দেয় আমি বাড়িতে নেই। কিন্তু তা সত্ত্বেও ওই যুবকেরা আমার বাড়ির সামনে গালিগালাজ করতে থাকে। এরপর আমি এলে আমার সঙ্গেও খারাপ ব্যবহার করতে থাকে। আমি ওই যুবকদের চিনিই না। তারা আরও এক ব্যক্তির নাম বলতে থাকে। তাকেও আমি চিনি না। এরপর থানায় খবর দিলে পুলিস এসে তাদের নিয়ে যায়। আমার বিরুদ্ধে টাকা নেওয়ার ভিত্তিহীন অভিযোগ তোলা হচ্ছে। এর পিছনে রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র রয়েছে। ওদের সঙ্গে আগ্নেয়াস্ত্র ছিল।
কোচবিহারের ডিএসপি সদর সমীর পাল বলেন, এই ঘটনায় চার জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। জনতা একটি আগ্নেয়াস্ত্র পুলিসের কাছে জমা দিয়েছে। পুলিস ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।