দীর্ঘদিনের পরিশ্রমের সুফল আশা করতে পারেন। শেয়ার বা ফাটকায় চিন্তা করে বিনিয়োগ করুন। ব্যবসায় ... বিশদ
এবিষয়ে প্রতিনিধি দলের সদস্যা অজয় মহাপাত্র বলেন, গুসকরায় এভাবে নদীর ধারে নোংরা আবর্জনা ফেলা ঠিক নয়। যেভাবে খোলা জায়গার উপর পচনশীল ও অপচনশীল বর্জ্য ফেলা হচ্ছে তাতে পরিবেশবিধি বিঘ্নিত হচ্ছে। ওই জায়গায় নোংরা আবর্জনা পরিষ্কার করে সেখানে সুন্দর খেলার মাঠ তৈরির পাশাপাশি নদীর পাড়ে সৌন্দর্যায়ন ঘটিয়ে পার্ক তৈরি করা যেতে পারে। এজন্যন পুরসভাকে জানিয়েছি। রাজ্যেেও আমরা এনিয়ে সুপারিশ করব।
গুসকরা পুরসভার নিজস্ব কোনও স্থায়ী ডাম্পিং গ্রাউন্ড নেই। তাই পুরসভার গাড়ি শহরের আবর্জনাগুলি তুলে নিয়ে এসে নিউটাউন এলাকার রটন্তি কালীমন্দিরের পাশে একটি ফাঁকা মাঠে জমা করে। দীর্ঘদিন ধরে কুনুর নদীর ধারে ওই জায়গাটি পুরসভার ডাম্পিং গ্রাউন্ড হয়ে উঠেছে। ওই সমস্ত বর্জ্য দিনের পর দিন নদীর জলে মিশছে বলেই অভিযোগ। ফলে এতে নদীতে দূষণ ছড়ানোর পাশাপাশি ওই এলাকায় অস্বাস্থ্যকর পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে।
জানা গিয়েছে, ওই প্রতিনিধি দল বোলপুর, কালনা, কাটোয়া ও গুসকরা পুরসভার পরিবেশ দূষণের বিষয়গুলি খতিয়ে দেখে তা সংশ্লিষ্ট মন্ত্রকে জানাবে। এদিন গুসকরায় ডাম্পিং গ্রাউন্ড পরিদর্শনের সময় গুসকরা পুরসভার এগজিকিউটিভ অফিসার আকলিমা খাতুন, পুরসভার স্যানেটারি বিভাগের আধিকারিক দেবাশিস গোস্বামী প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
দেবাশিসবাবু বলেন, পরিবেশ আদালতের নির্দেশ অনুযায়ী আগামী একবছর বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে কঠিন বর্জ্যস পদার্থের নিষ্কাশন করা হবে। ফলে তখন আর যত্রতত্র ময়লা আবর্জনা ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ে থাকবে না। ২০২০ সালের এপ্রিল মাস থেকে আমরা সেই কাজ শুরু করব।