দীর্ঘদিনের পরিশ্রমের সুফল আশা করতে পারেন। শেয়ার বা ফাটকায় চিন্তা করে বিনিয়োগ করুন। ব্যবসায় ... বিশদ
বিএনএ, বহরমপুর: সীমান্তবর্তী এলাকায় ঝোপের সুযোগ নিয়ে জঙ্গিরা অনুপ্রবেশ করতে পারে। সে কারণে বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী এলাকায় কলাগাছ, পাট এবং ভুট্টাজাতীয় গাছ রোপণ না করার নির্দেশ দিয়েছে বিএসএফ। কয়েক দিন আগে বিএসএফের আধিকারিকরা জলঙ্গিতে চোঁয়াপাড়া, ঘোষপাড়া, জলঙ্গি, সাগরপাড়া এবং সাহেবনগর পঞ্চায়েত প্রধানদের সঙ্গে বৈঠক করেন। সেখানে স্পষ্টভাবে বলে দেওয়া হয় দু’ফুট উচ্চতার বেশি কোনও গাছ বর্ডারে লাগানো যাবে না। তবে তারা অন্যান্য চাষে সহযোগিতা করবে। বিএসএফ সূত্রে জানা গিয়েছে, ভুট্টা বা পাটজাতীয় বড় গাছ লাগানো হলে দূর থেকে কোনও কিছু দেখা যায় না। সেই সুযোগ নিয়ে জঙ্গিরা সীমান্ত পেরিয়ে এ রাজ্যে ঢুকে পড়তে পারে। সে কারণে বরাবরই এ জাতীয় গাছ না লাগানোর জন্য গ্রামবাসীদের পরামর্শ দেওয়া হয়। কিন্তু তারপরেও বিঘার পর বিঘা জমিতে সেই সমস্ত গাছ রোপণ করে চাষিরা। কিন্তু এবার চাষ শুরুর অনেক আগে থেকেই সকলকে সতর্ক করা হয়েছে।
জলঙ্গি ব্লকের পঞ্চায়েত প্রধান আমজাদ আলি খান বলেন, সীমান্তবর্তী এলাকায় বিভিন্ন ধরনের সমস্যা রয়েছে। সেসব নিয়েই আলোচনা হয়েছে। বিএসএফের নির্দেশমতো দু’ফুটের বেশি উচ্চতার গাছ সীমান্তবর্তী এলাকায় না লাগানোর জন্য গ্রামবাসীদের বলা হবে। এছাড়া মৎস্যজীবী এবং চাষিদের অন্যান্য সমস্যা নিয়েও আলোচনা হয়েছে।
বিএসএফ সূত্রে জানা গিয়েছে, সীমান্তের বেশ কিছু এলাকায় কাঁটাতার নেই। হেঁটেই ওপারে যাওয়া যায়। তাছাড়া পদ্মা নদীর চরে বহু জমি রয়েছে। সেখানে চাষ করতে যাওয়ার জন্য চাষিদের পরিচয়পত্র দেখাতে হয়। বহু এলাকা ফাঁকা থাকায় ওপার থেকে অনেকেই ইচ্ছা করলেই সীমান্ত পেরিয়ে চলে আসার চেষ্টা করে। মাঠ ফাঁকা থাকলে তাদের দূর থেকে চিহ্নিত করা সম্ভব হয়। কিন্তু পাট কিংবা ভুট্টার মতো গাছ থাকলে অনুপ্রবেশকারীরা ঝোপের মধ্যে লুকিয়ে পড়তে পারে। বিস্তীর্ণ এলাকাজুড়ে পাট গাছ থাকলে তার ভিতর দিয়ে হেঁটে কেউ গ্রামে ঢুকলে চিহ্নিত করা সম্ভব হয় না। সেকারণে এ ধরনের গাছ সীমান্তে রোপণ করতে দেওয়া হবে না, বিএসএফ সতর্ক করেছে।
বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী এলাকায় এখন অনেক বেশি কড়াকড়ি রয়েছে। গোরু সহ অন্যান্য চোরাচালান এখন একরকম বন্ধই। পদ্মা নদীতে ফ্ল্যাগ মিটিং করতে যাওয়ার সময় বিজিবি এক বিএসএফ জওয়ানকে গুলি করে খুন করার পর থেকেই নিরপত্তা বলয় আরও আঁটোসাঁটো করা হয়েছে। বিএসএফ সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, কয়েক দিন আগে গোরু পাচার করতে না পেরে পাচারকারীরা বিএসএফকে লক্ষ্য করে বোমা ছোঁড়ে। কিন্তু তাতেও পিছু না হটে বিএসএফ শূন্যে গুলি চালিয়ে পাচারকারীদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়।
জলঙ্গি ব্লকের পঞ্চায়েত প্রধান আমজাদ আলি খান বলেন, সীমান্তবর্তী এলাকায় বিভিন্ন ধরনের সমস্যা রয়েছে। সেসব নিয়েই আলোচনা হয়েছে। বিএসএফের নির্দেশমতো দু’ফুটের বেশি উচ্চতার গাছ সীমান্তবর্তী এলাকায় না লাগানোর জন্য গ্রামবাসীদের বলা হবে। এছাড়া মৎস্যজীবী এবং চাষিদের অন্যান্য সমস্যা নিয়েও আলোচনা হয়েছে।
বিএসএফ সূত্রে জানা গিয়েছে, সীমান্তের বেশ কিছু এলাকায় কাঁটাতার নেই। হেঁটেই ওপারে যাওয়া যায়। তাছাড়া পদ্মা নদীর চরে বহু জমি রয়েছে। সেখানে চাষ করতে যাওয়ার জন্য চাষিদের পরিচয়পত্র দেখাতে হয়। বহু এলাকা ফাঁকা থাকায় ওপার থেকে অনেকেই ইচ্ছা করলেই সীমান্ত পেরিয়ে চলে আসার চেষ্টা করে। মাঠ ফাঁকা থাকলে তাদের দূর থেকে চিহ্নিত করা সম্ভব হয়। কিন্তু পাট কিংবা ভুট্টার মতো গাছ থাকলে অনুপ্রবেশকারীরা ঝোপের মধ্যে লুকিয়ে পড়তে পারে। বিস্তীর্ণ এলাকাজুড়ে পাট গাছ থাকলে তার ভিতর দিয়ে হেঁটে কেউ গ্রামে ঢুকলে চিহ্নিত করা সম্ভব হয় না। সেকারণে এ ধরনের গাছ সীমান্তে রোপণ করতে দেওয়া হবে না, বিএসএফ সতর্ক করেছে।
বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী এলাকায় এখন অনেক বেশি কড়াকড়ি রয়েছে। গোরু সহ অন্যান্য চোরাচালান এখন একরকম বন্ধই। পদ্মা নদীতে ফ্ল্যাগ মিটিং করতে যাওয়ার সময় বিজিবি এক বিএসএফ জওয়ানকে গুলি করে খুন করার পর থেকেই নিরপত্তা বলয় আরও আঁটোসাঁটো করা হয়েছে। বিএসএফ সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, কয়েক দিন আগে গোরু পাচার করতে না পেরে পাচারকারীরা বিএসএফকে লক্ষ্য করে বোমা ছোঁড়ে। কিন্তু তাতেও পিছু না হটে বিএসএফ শূন্যে গুলি চালিয়ে পাচারকারীদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়।
