ঝগড়া এড়িয়ে চলার প্রয়োজন। শরীর স্বাস্থ্য বিষয়ে অহেতুক চিন্তা করা নিষ্প্রয়োজন। আজ আশাহত হবেন না ... বিশদ
২০১৪ লোকসভা নির্বাচনের পর থেকেই নানা বিষয়ে বিজেপি তথা কেন্দ্রীয় সরকারের সমালোচনা শুরু করেছিল শিবসেনা। ২০১৯ সালে লোকসভায় বিজেপি বিপুল জয় নিয়ে ফিরে আসে। রাজনৈতিক মহলের মতে, এই বিপুল জয়ের ফলে চাপে পড়ে বিজেপির শর্তেই মহারাষ্ট্র বিধানসভায় আসন বণ্টন মেনে নিতে হচ্ছে শিবসেনাকে। ২০১৪ সালের বিধানসভায় পৃথকভাবে লড়ে বিজেপি ১২২ এবং শিবসেনা ৬৩ আসন পেয়েছিল। এবার প্রথম থেকেই শিবসেনা ১৪৪টি আসন দাবি করে বসে। জোট সঙ্গী আরপিআই (এ), আরএসপি এবং শিব সংগ্রাম পার্টির প্রার্থীদের তাঁদের টিকিটে লড়ার প্রস্তাব দেয় বিজেপি। তিনটি দলই এই প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে। এই অবস্থায় নতুন করে শিবসেনার সঙ্গে আসন বণ্টন নিয়ে আলোচনা শুরু করে তারা। গত সপ্তাহে মুম্বইতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, মুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়নবিশের সঙ্গে এক মঞ্চে দাঁড়িয়ে শিবসেনা প্রধান উদ্ধব থ্যাকারে ঘোষণা করেন, মহারাষ্ট্রে তাঁদের জোট অবসম্ভাবী।
এদিকে, বিধানসভা নির্বাচনে আসন বণ্টন নিয়ে আলোচনা করতে কংগ্রেস সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধীর সঙ্গে দেখা করলেন এনসিপি নেতা শারদ পাওয়ার। মঙ্গলবার দিল্লিতে সোনিয়ার বাসভবনে যান শারদ। উল্লেখ্য, বিধানসভা নির্বাচনে এবার একজোট হয়ে লড়ার কথা ঘোষণা করেছে কংগ্রেস এবং এনসিপি।