শিক্ষার জন্য দূরে কোথাও যেতে পারেন। প্রেম-প্রণয়ে নতুন যোগাযোগ হবে। বিবাহের কথাবার্তাও পাকা হতে পারে। ... বিশদ
বিএনএ, চুঁচুড়া: কে গুজব ছড়াচ্ছে, উনি কী করে জানলেন! গুজব ছড়ানোর জন্য পুলিস আজ পর্যন্ত কতজনকে গ্রেপ্তার করেছে? আসলে মুখ্যমন্ত্রী ভয়ে সব জায়গাতেই বিজেপি’র জুজু দেখছেন। আর এ রাজ্যের পুলিস নিষ্ক্রিয় হয়ে গিয়েছে। তাই ছেলেধরা গুজবে রাজ্যে একের পর এক গণপিটুনির ঘটনা ঘটলেও পুলিস হাত-পা গুটিয়ে নিধিরাম সর্দারের মতো বসে রয়েছে। রবিবার সকালে হুগলির সিঙ্গুরে বাইক র্যালির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধনের সময় সংবাদ মাধ্যমের প্রশ্নের জবাবে পাল্টা আক্রমণ করলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ। তিনি বলেন, এর মতো অযোগ্য সরকার আগে দেখা যায়নি। নিজের ব্যর্থতা ঢাকতে আমাদের উপর দোষ চাপানো হচ্ছে।
দিলীপবাবু বলেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এখন মোদি ও বিজেপিকে ভয় পাচ্ছেন। তাইতে মোদিজির আয়ুষ্মান প্রকল্পকে ঠেকাতে নিজের একটা স্বাস্থ্য পরিষেবাকে বাতিল করে নতুন করে স্বাস্থ্যসাথী প্রকল্প ঘোষণা করেছেন। তবে এভাবে ভুল বুঝিয়ে মানুষকে বেশিদিন বোকা বানানো যাবে না। বাংলার মানুষ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ভাঁওতাবাজি ধরে ফেলেছে। লোকসভা নির্বাচনেই এই রাজ্যের মানুষ ওনাকে যোগ্য জবাব দেবে। দিলীপবাবু আরও বলেন, উনি কাউকে সঙ্গে নিয়ে চলতে পারেন না। ওনার সঙ্গেও কেউ চলতে পারে না।
প্রসঙ্গত, এদিন সিঙ্গুর থেকে পাণ্ডুয়া পর্যন্ত লং ড্রাইভ ফর ডেমোক্র্যাসি নামে এই র্যা লির আনুষ্ঠানিক অনুষ্ঠানে দিলীপবাবু ছাড়াও হুগলির বিজেপি নেতৃত্ব অংশ নেয়। র্যালির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধনের পরে দিলীপবাবু বৈদ্যবাটিতে দলের আরেকটি কর্মসূচিতে অংশ নেন। এদিন সকাল ১০টা নাগাদ সিঙ্গুরের দোলুইগাছা থেকে প্রায় হাজার দেড়েক বাইকের র্যালি শুরু হয়। এরপর সিঙ্গুর বাজার, নন্দা মোড়, চন্দননগরে হাজির হয়। চন্দননগর থেকে জিটি রোড ধরে চুঁচুড়ার খাদিনা মোড়, হুগলি মোড়, ব্যান্ডেল, সপ্তগ্রাম, মগরা, পাণ্ডুয়া বাজার হয়ে সিমলাগড়ে বাইক র্যা লি শেষের পরে একটি সভা করেন বিজেপি কর্মীরা।
দিলীপবাবু বলেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এখন মোদি ও বিজেপিকে ভয় পাচ্ছেন। তাইতে মোদিজির আয়ুষ্মান প্রকল্পকে ঠেকাতে নিজের একটা স্বাস্থ্য পরিষেবাকে বাতিল করে নতুন করে স্বাস্থ্যসাথী প্রকল্প ঘোষণা করেছেন। তবে এভাবে ভুল বুঝিয়ে মানুষকে বেশিদিন বোকা বানানো যাবে না। বাংলার মানুষ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ভাঁওতাবাজি ধরে ফেলেছে। লোকসভা নির্বাচনেই এই রাজ্যের মানুষ ওনাকে যোগ্য জবাব দেবে। দিলীপবাবু আরও বলেন, উনি কাউকে সঙ্গে নিয়ে চলতে পারেন না। ওনার সঙ্গেও কেউ চলতে পারে না।
প্রসঙ্গত, এদিন সিঙ্গুর থেকে পাণ্ডুয়া পর্যন্ত লং ড্রাইভ ফর ডেমোক্র্যাসি নামে এই র্যা লির আনুষ্ঠানিক অনুষ্ঠানে দিলীপবাবু ছাড়াও হুগলির বিজেপি নেতৃত্ব অংশ নেয়। র্যালির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধনের পরে দিলীপবাবু বৈদ্যবাটিতে দলের আরেকটি কর্মসূচিতে অংশ নেন। এদিন সকাল ১০টা নাগাদ সিঙ্গুরের দোলুইগাছা থেকে প্রায় হাজার দেড়েক বাইকের র্যালি শুরু হয়। এরপর সিঙ্গুর বাজার, নন্দা মোড়, চন্দননগরে হাজির হয়। চন্দননগর থেকে জিটি রোড ধরে চুঁচুড়ার খাদিনা মোড়, হুগলি মোড়, ব্যান্ডেল, সপ্তগ্রাম, মগরা, পাণ্ডুয়া বাজার হয়ে সিমলাগড়ে বাইক র্যা লি শেষের পরে একটি সভা করেন বিজেপি কর্মীরা।
