সাপ্তাহিক বর্তমান

কার্শিয়াং 
সাদা অর্কিডের দেশ
মৈত্রেয়ী চট্টোপাধ্যায়

ঢেউ খেলানো পাহাড়, সবুজ চা বাগান আর রকমারি ফুল দিয়ে সাজানো পাহাড়ি জনপদ কার্শিয়াং। ভাইপো এসে যখন বলল ওর কার্শিয়াংয়ে পোস্টিং হয়েছে, শুনেই মনটা নেচে উঠল। বললাম, তুই যা, তোর পিছু পিছু আমরাও আসছি। 
কিন্তু তখন তো জুলাই মাস! পাহাড়ে বেড়াতে যাওয়ার সঠিক সময় সেটা নয়। সেখানে তখন বৃষ্টির মরশুম। ঘণ্টার পর ঘণ্টা বিরামহীন বৃষ্টি চলছে। তাই অনেক দিনক্ষণ দেখে অক্টোবরে যাব বলে ঠিক হল।
ভোরবেলায় উত্তরবঙ্গ এক্সপ্রেস নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশন ঢোকার ঠিক আগেই কালো মেঘের ঘোমটায় মুখ ঢেকে ফেলেছে আকাশ। ট্রেন থেকে যেই নেমেছি, শুরু হল ঝিরঝিরে বৃষ্টি। সেই বৃষ্টি মাথায় নিয়েই একটা শেয়ার গাড়িতে করে পৌঁছে গেলাম শিলিগুড়ি। তেনজিং নোরগে বাসস্ট্যান্ডে ঢুকতেই দেখি নর্থবেঙ্গল স্টেট ট্রান্সপোর্টের একটা বাস দার্জিলিং যাচ্ছে। সময় নষ্ট না করে চেপে বসলাম তাতে। দার্জিলিংয়ের সব গাড়িকেই কার্শিয়াং হয়ে যেতে হয়। রোহিণী হয়ে কার্শিয়াং পৌঁছতে আমাদের সময় লাগল এক ঘণ্টা পঁয়তাল্লিশ মিনিট। তার মধ্যে কিছু সময় চা জলখাবারের জন্য বরাদ্দ ছিল। রাস্তা ভালোই। পথে কোনও অসুবিধে হয়নি। তবে এক একটা টার্নিং বেশ ভয়ঙ্কর। সেখানে বাস একবারে উঠতে পারছিল না। একটু থেমে, এগিয়ে পিছিয়ে তবেই পথ চলা।
সেদিন ছিল রবিবার। অফিস ছুটি। ভাইপো স্টেশনে এসেছিল আমাদের নিয়ে যেতে। স্টেশন মানে টয়ট্রেনের স্টেশন। সেখান থেকে সামনের দিকে চারটে রাস্তা বেরিয়েছে। একটা রাস্তা চলে গেছে দার্জিলিংয়ের দিকে। আর বাকি তিনটি রাস্তার মধ্যে আমরা যে রাস্তা ধরে এগিয়ে চললাম তার নাম মন্টিভিট রোড। সেখানেই বাড়ি ভাড়া নিয়ে ভাইপো থাকে। হেঁটে দশ মিনিট লাগল ঘরে যেতে।
আজ পর্যন্ত যতবার পাহাড়ে বেড়াতে গেছি সবসময় হোটেল বা গেস্ট হাউসে থেকেছি। এইবার প্রথম ঘরোয়া পরিবেশে থাকার সুযোগ হল। হোটেলে খাওয়া ব্যাচেলার ছেলের ঘর যেমন হয় এটাও তার ব্যতিক্রম নয়।
পরের দিন সকাল সাতটায় ঘুম থেকে উঠে দেখি আকাশ একদম ঝকঝকে পরিষ্কার। বারান্দার এক কোণ থেকে বাড়ি ঘরের মাথার উপর দিয়ে উঁকি দিচ্ছে এক টুকরো কাঞ্চনজঙ্ঘা। কয়েকটা বিল্ডিং পরেই একটা ফুটবল মাঠ। সেখান থেকে অনেকটা রেঞ্জ দেখা যায়। বরফে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘার সঙ্গে একেবারে মুখোমুখি। যেন হাত বাড়ালেই তাকে ছোঁয়া যাবে। পাহাড়ে সবচেয়ে জনপ্রিয় খেলা ফুটবল। কয়েকটা ছেলে মাঠে জগিং করছে। একটু বাদেই হয়তো প্র্যাকটিস শুরু হবে। পাশেই পাহাড়ের ঢালে থাকে থাকে বাড়ি। তার ফাঁকফোকর দিয়ে দিনের প্রথম সূর্যকিরণ এসে পড়েছে। পাশেই রয়েছে একটা মনাস্ট্রি। ঘুরতে ঘুরতে গেলাম সেখানে। মাঝবয়সি একজন লামা বসে মন্ত্র জপছেন। যন্ত্রবাহিত হয়ে সেই শব্দরেণু পাহাড়ের গায়ে ধাক্কা খেয়ে ছড়িয়ে পড়ছে বাতাসে। স্কুল, কলেজ ও অন্যান্য কাজে বেরনো মানুষজন ঢুকে প্রণাম করে চলে যাচ্ছে যে যার পথে। আমরাও খানিক এলোমেলো ঘুরে ফিরে এলাম ঘরে।
ভাইপো আগেই বলে রেখেছিল এক জায়গায় ডিনার করাতে নিয়ে যাবে। কিন্তু কোথায় নিয়ে যাবে সেটা বলেনি। শুধু বলেছিল অনেকটা পথ উপরে উঠতে হবে। পাহাড়ে তো আর টোটো-অটো পাওয়া যায় না। তাই পায়ে হেঁটে যাওয়া ছাড়া গতি নেই। সেই মতো সন্ধে সাতটা বাজতেই আমরা রেডি হয়ে বেরিয়ে পড়লাম। শর্টকাট পথে চড়াই পেরিয়ে, শ্যাওলা ধরা উঁচু উঁচু সিঁড়ি টপকে, মোবাইলের আলোতে এবড়ো খেবড়ো অন্ধকার গলিঘুঁজিতে একে অপরের হাত ধরে অবশেষে যেখানে গিয়ে থামলাম সেটা একটা হোমস্টে।
কুঙ্গা ও স্বস্তিকা গুরুং হলেন স্বামী-স্ত্রী। দু’জনে মিলে এই হোমস্টে চালান। এছাড়াও তাঁদের একটা টি গার্ডেন ও কিছু জমিজমা আছে। ভাইপো কার্শিয়াংয়ে এসে প্রথমে এখানেই উঠেছিল। তখন থেকেই আলাপ। ভিতরে ঢুকেই ছোট্ট একটা বসার ঘর। কাঠের সোফা সেট দিয়ে সুন্দর সাজানো। দেওয়ালে টাঙানো ফ্রেমবন্দি কিছু প্রজাপতি ও পাহাড়ের ছবি। জিজ্ঞেস করে জানতে পারলাম কুঙ্গার ফোটোগ্রাফির শখ। এসব ছবি তাঁরই তোলা। ওয়েলকাম ড্রিংস হিসেবে দেওয়া হল গ্রিন টি। সদ্য গজানো কচি পাতাকে দিনের আলো দেখার আগেই তুলে ফেলা হয়। তারপর সেটাকে শুকিয়ে প্রসেসিং করে তৈরি হয় গ্রিন টি। এর ভেষজ গুণ অনেক। যদিও আমাদের অভ্যেস নেই তবুও খেতে খারাপ লাগেনি।
স্বস্তিকা খুবই হাসিখুশি ও মিশুকে মেয়ে। কিছু সময়ের মধ্যেই সবাইকে আপন করে নিল। আমাদের সুযোগ কম দিয়ে নিজেই গড়গড় করে মন উজাড় করা নানা গল্প শোনাল। পাশের কিচেন থেকে তখন ঠুংঠাং আওয়াজ ভেসে আসছে। কুঙ্গা আর তাঁর মা রাতের খাবার বানাতে ব্যস্ত। একসময় ডাইনিং টেবিলে কাঁসার থালা বাটিতে খাবার পরিবেশন করা হল। অথেন্টিক গোর্খা থালি। থালার মধ্যে ছিল ওল্টানো বাটির আকারের তাঁদের নিজেদের খেতের চালের ভাত। অনেকটা ওই গোবিন্দ ভোগ চালের মতো দেখতে। কিন্তু কোনও গন্ধ নেই এবং বেশ হালকা। তার ওপরে রাখা বড় একটা পাঁপড় ভাজা। সঙ্গে ছিল ঘি, রাইশাক ভাজা, কালি ডাল, ঝিরিঝিরি করে কাটা কাঁচা মুলোর সঙ্গে ছানা মিশিয়ে বানানো একটা স্যালাড, রাইস নুডুলস উইথ ব্ল্যাক মাশরুম, কুঁচো চিংড়ি দিয়ে স্কোয়াসের তরকারি আর দেশি মুরগির ঝোল। ওঁদের কথায় ঘর কা মুরগি। ফেরার সময় অনেকটা পথ আমাদের আলো দেখিয়ে এগিয়ে দিলেন। তাঁদের আন্তরিকতা ও আতিথেয়তায় মুগ্ধ না হয়ে পারা যায় না। বেশ অন্যরকম একটা অভিজ্ঞতা হল। 
পরের দিন দুপুরে খাওয়াদাওয়া সেরে তাড়াতাড়ি বেরিয়ে পড়লাম কার্শিয়াংয়ের লোকাল সাইড সিন দেখতে। প্রথমেই গেলাম ঈগলস ক্রেগ। দশ টাকার টিকিট কেটে ঢুকতে হল। পার্কের মতো একটা জায়গা। বিভিন্ন ফুলের গাছ ও পশুপাখির মূর্তি দিয়ে সাজানো। একপাশে ওয়াচ টাওয়ার। যেখানে উঠলে অনেকটা ভিউ দেখা যায়। 
কিন্তু আমাদের কপাল খারাপ। দূরের পাহাড় সব কুয়াশার আস্তরণে ঢাকা পড়ে গেছে। পাহাড়ে উঠেও কিছু দেখতে পেলাম না। চারদিকে শুধু সাদা ধোঁয়ার মতো মেঘ উড়ে বেড়াচ্ছে। কাছেই আছে নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর মিউজিয়াম। সুভাষচন্দ্র বসু ও তাঁর পরিবারের ব্যবহৃত বহু আসবাবপত্র যেমন— খাট, আলমারি, টেবিল, ইজি চেয়ার ইত্যাদি জিনিস দিয়ে সাজানো। রয়েছে বহু চিঠিপত্র, দলিল, দস্তাবেজ ও অসংখ্য ছবি। দেখতে দেখতে গায়ে কাঁটা দিয়ে ওঠে। শরীরে অদ্ভুত এক শিহরণ জাগে। এক টুকরো ইতিহাসকে ধরে রাখার সুন্দর প্রচেষ্টা।
হনুমান টকে অবস্থিত হনুমানজির মূর্তির আকার বিশাল। কার্শিয়াং শহরে গাড়ি করে ঘোরার সময় অনেকবারই এই মূর্তি নজরে পড়েছে। চারদিকে চা বাগান। মাঝখান দিয়ে সাপের মতো এঁকেবেঁকে চলে গেছে পিচ রাস্তা। সেই রাস্তা দিয়ে গাড়ি এসে আমাদের নামিয়ে দিল হনুমানজির পদতলে। পাশেই ছোট্ট একটা মন্দির। পুরোহিত মশাই বসে রয়েছেন। প্রণাম করে দক্ষিণা দিলেই প্রসাদ হিসেবে দুটো নকুলদানা হাতে দিচ্ছেন। আবহাওয়া ভালো থাকলে এখান থেকে নয়নাভিরাম দৃশ্য দেখা যায়।
চিমনি গ্রামে গিয়ে যখন নামলাম তখন হু হু করে ঠান্ডা বাতাস বইছে। শীতে তুষারপাতও হয়। এখানে এক সময় ব্রিটিশদের বাংলো ছিল। তবে এখন আর সেসব না থাকলেও একটা ইটের বড় চিমনি রয়ে গেছে। তাই গ্রামটার নাম চিমনি গ্রাম। দুপুর গড়িয়ে বিকেল হয়ে এল। আকাশে তখন রঙের খেলা। রাস্তার পাশে সুন্দর সুন্দর হোমস্টে। চারদিকে নাম না জানা ফুলেরা জলসা বসিয়েছে। এমন দৃশ্য ক্যামেরাবন্দি না করলে চলে নাকি! তাই ঝটপট কিছু ছবি তুলে রওনা দিলাম পরবর্তী গন্তব্যে।
এবার যেখানে এসে গাড়ি দাঁড়াল তার পাশেই পাইনের জঙ্গল সোজা নেমে গেছে খাদে। এতটাই গভীর সে জঙ্গল যেখানে সূর্যের আলো প্রবেশ করে না। মাটিতে কোনও ঝোপঝাড়ও নেই। দেখে মনে হয় কেউ যেন রোজ এসে ঝাঁটপাট দিয়ে পরিষ্কার করে যায়। ইয়া মোটা আর লম্বা লম্বা সব গাছ। মেরুদণ্ড সোজা রেখে উপরে উঠে গেছে। এক একটার বয়স আনুমানিক দেড়শো দুশো বছর হবে। গায়ে শ্যাওলার পুরু আস্তরণ। পাইন গাছ মাটি থেকে জল শুষে পাতার মাধ্যমে বাতাসে মিশিয়ে দেয়। তাই হয়তো প্রবল বৃষ্টিপাতকে হেলায় হারিয়ে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে থাকতে পারে পাহাড়।
কার্শিয়াংয়ের অন্যতম আকর্ষণীয় স্থান ডাওহিল। মোস্ট হন্টেড প্লেস অব ইন্ডিয়া। এই ডাওহিলকে নিয়ে লোকজন অনেক কথা বলে। সন্ধে হলে এখানে নাকি মুণ্ডুহীন এক বালককে ঘোরাঘুরি করতে দেখা যায়। আর সাদা পোশাক পরিহিতা কোনও মহিলার পিছু পিছু যদি যদি কেউ যায় তাহলে মৃত্যু অনিবার্য। সবই শোনা কথা। তাই এর সত্যতা নিয়ে প্রশ্ন থেকেই যায়। একদম নিস্তব্ধ নিঝুম এক জায়গা। ঘন পাইন গাছের জঙ্গলের মাঝখান দিয়ে চলে গেছে পাকদণ্ডি পথ। সাদা কুয়াশার মায়াবি আস্তরণে বাঁধা পড়েছে চারপাশ। সেই রাস্তা ধরে এগিয়ে গেলাম ভূত দেখার আশায়। 
প্রকৃতির অমোঘ হাতছানিতে এক ঘোরের মধ্যে দিয়ে এগিয়ে চলেছি। ভূতের দেখা না পেলেও নির্জন পরিবেশ ও দৃশ্যাবলি মন জয় করে নিল। একবার একটা হুইসেলের আওয়াজ কানে এসেছিল। কাছেই ভিক্টোরিয়া গার্লস স্কুল। বন্ধ থাকা অবস্থায় ভিতর থেকে নাকি অদ্ভুত অদ্ভুত সব আওয়াজ ভেসে আসে। গঠনশৈলী ব্রিটিশ আমলের। তবে ভালো মেইনটেনেন্স হয় তা বাইরে থেকে দেখেই বোঝা গেল। তখন কোনও কারণবশত বয়েজ স্কুল ও হন্টেড চার্চে ট্যুরিস্ট প্রবেশ বন্ধ ছিল। তাই সেই দুটো দেখা হয়নি।
একদিন সামনের দোকানে মোমো খেতে গিয়ে কথায় কথায় দোকানদার বলল, বাড়ির পিছনের দিকে যে চা বাগানটা আছে সেখানে জঙ্গলের মধ্যে একটা চিতাবাঘ দুটো শাবকের জন্ম দিয়েছে। স্থানীয়রা অনেকেই নাকি দেখেছে। তাই সন্ধের পর ওদিকে খবরদার যাবেন না। আর যেখানে বারণ সেখানেই মানুষের আগ্রহ চিরকালের।
প্রকৃতির সঙ্গে নিজেকে একাত্ম করতে চাইলে কিংবা তাকে ভালো করে চিনতে জানতে হলে কিছু সময় পায়ে হেঁটে ঘুরে বেড়ানো উচিত। তা না হলে ভ্রমণ অসম্পূর্ণ থেকে যায়। একদিন সকাল সকাল পায়ে হেঁটে বেরিয়ে পড়লাম ঘুরতে। এই ক’মাসে আশপাশের রাস্তাঘাট ওর মোটামুটি চেনা হয়ে গেছে। অনেকটা পথ পেরিয়ে যখন সেই চা বাগানে পৌঁছলাম তখন সেখানকার অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য হাঁটার কষ্টে মলম লাগিয়ে দিল। ডান দিকের সবুজ চা বাগান সোজা উঠে আকাশ ছুঁয়ে ফেলেছে। আর বাঁ দিকেরটা নেমে গেছে গভীর খাদে। মাঝের পিচ রাস্তায় দাঁড়িয়ে আছি আমরা। ওই উঁচুতে পাহাড়ের থাকে থাকে বাড়িঘরগুলোকে কেউ যেন আঠা দিয়ে আটকে দিয়েছে। চা বাগানের মাঝখান দিয়ে বাঁধানো সিঁড়ি চলে গেছে। সেই সিঁড়ি বেয়ে অনেকটা উপরে উঠে প্রচুর ছবি তোলা হল। তারপর নেমে এসে ফেরার পথ ধরলাম।
রাস্তার পাশে পাহাড়ের ঢালে অবহেলায় অযত্নে বেড়ে ওঠা অসংখ্য ফুলের রূপলাবণ্য দেখার মতো। সেখানে রকমারি সাদা ফুলের সম্ভার যেমন আছে তেমনই আছে হাজারটা নাম না জানা রঙিন ফুলের মেলা। মৃদুমন্দ বাতাসে মাথা দুলিয়ে যেন খুশি জাহির করছে। লাল, নীল, সবুজ টিনের ছাউনি দেওয়া সব বাড়ি ঘর। প্রতিটা বাড়ির সামনে একফালি ছোট্ট বারান্দায় ফুলেদের জলসা। তেমনই একটা বাড়ি থেকে অবাধ্য শিশুর মতো একটা সাদা মুরগি বেরিয়ে এসে রাস্তা পেরিয়ে পৌঁছে গেল একেবারে খাদের ধারে। সঙ্গে সঙ্গে একজন মহিলা খপ করে তাকে কোলে তুলে ভিতরে চলে গেল। দেখলাম ভালোবাসার পোষ্যকে কীভাবে আগলে রাখতে হয়। টানা দু’ঘণ্টা ঘোরাঘুরি করার পর যখন ঘরে পৌঁছলাম তখন পা বলে আর কিছু নাই। তবুও বলব চোখ মেলে যে সৌন্দর্য দেখে এলাম তা চিরজীবনের সঞ্চয় হয়ে থাকল। মনে হল কার্শিয়াং আসা সার্থক।
ছবি : লেখক
12d ago
কলকাতা
রাজ্য
দেশ
বিদেশ
খেলা
বিনোদন
ব্ল্যাকবোর্ড
শরীর ও স্বাস্থ্য
বিশেষ নিবন্ধ
সিনেমা
প্রচ্ছদ নিবন্ধ
আজকের দিনে
রাশিফল ও প্রতিকার
ভাস্কর বন্দ্যোপাধ্যায়
mesh

ধর্মকর্মে সক্রিয় অংশগ্রহণে মানসিক তৃপ্তি ও সামাজিক সুনাম। পেশাদার শিল্পীদের শুভ সময়।...

বিশদ...

এখনকার দর
ক্রয়মূল্যবিক্রয়মূল্য
ডলার৮৩.১৫ টাকা৮৪.৮৯ টাকা
পাউন্ড১০৮.২৫ টাকা১১১.৮০ টাকা
ইউরো৯০.৭১ টাকা৯৩.৮৮ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
*১০ লক্ষ টাকা কম লেনদেনের ক্ষেত্রে
দিন পঞ্জিকা