উচ্চবিদ্যার ক্ষেত্রে বাধার মধ্য দিয়ে অগ্রসর হতে হবে। উচ্চতর বিদ্যার ক্ষেত্রে শুভ ফল পাবে। কর্মপ্রার্থীদের ... বিশদ
ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম-এর ফিউচার অব জবস রিপোর্ট বলছে, ভারতে মোট চাকরির মধ্যে ডিজিটাল প্রযুক্তি নির্ভর চাকরির হার ২০১৮ সালে ছিল ১৭ শতাংশে। ২০২২ সালের মধ্যে এই হার এক লাফে বেড়ে হতে পারে ৩৩ শতাংশ। হিসেব আরও বলছে, আগামীতে দেশে মানুষ কর্মীর জায়গায় যন্ত্রের প্রয়োগের জন্য প্রায় ৭.৫ কোটি চাকরি খোয়া যেতে পারে। আবার সেই ডিজিটাল প্রযুক্তিতেই নতুন ১৩.৩ কোটি চাকরি তৈরি হতে পারে। সুতরাং এই বিপুল পরিমাণ নতুন চাকরির জন্য যে দক্ষ কর্মীর দরকার পড়বে, তা বলাই বাহুল্য। সেই দিকেই লক্ষ্য রেখে দেশের ২৬টি কেন্দ্রে এমন সেমিনারের আয়োজন করেছিল এনআইআইটি। সেখানে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সফল উদ্যোগীরা তাঁদের অভিজ্ঞতার কথা তুলে ধরেন ছাত্রছাত্রীদের সামনে। সংস্থার ভাইস প্রেসিডেন্ট ক্ষিতি জৈন বলেন, এখন যুবাদের সামনে অনেক নতুন কেরিয়ারের কথা তুলে ধরা হচ্ছে। কিন্তু ঠিক কোন কোর্সটিকে বেছে নিতে হবে, তার জন্য যথেষ্ট তথ্য ও উপযুক্ত পরামর্শ দেওয়ার কেউ নেই তাঁদের কাছে। সেই তথ্য এবং পরামর্শের জন্যই এই সেমিনারগুলির আয়োজন করেছিলাম আমরা।