উচ্চবিদ্যার ক্ষেত্রে বাধার মধ্য দিয়ে অগ্রসর হতে হবে। উচ্চতর বিদ্যার ক্ষেত্রে শুভ ফল পাবে। কর্মপ্রার্থীদের ... বিশদ
বিশ্ববিদ্যালয়ের আইওই মর্যাদা পাওয়া নিয়ে স্বভাবতই উচ্ছ্বসিত উপাচার্য। এই প্রসঙ্গে তিনি বলেন, এই বিশেষ স্বীকৃতি পাওয়ার ফলে সামগ্রিকভাবে সমাজের উন্নতির স্বার্থে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় স্বাধীনভাবে নিত্য নতুন পদক্ষেপ গ্রহণ করতে পারবে। এর মাধ্যমে বিদেশি প্রথম সারির বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে মিলিত হয়ে গবেষণা করার সুযোগও মিলবে। সেই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে নতুন পণ্য আবিষ্কার করে দেশের শিল্পে সাহায্য করা যেতে পারে। ডঃ বিশ্বনাথন আরও বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের দীর্ঘদিনের পরিশ্রমের ফল হল এই স্বীকৃতি। ভিট-এর গবেষণা, অভিনব কায়দায় শিক্ষা প্রদান, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক স্তরে গাঁটছড়া, বিভিন্ন সমাজসেবামূলক কাজ, পরিবেশবান্ধব ক্যাম্পাস, প্রতিটি ছাত্রের সমগ্রিক উন্নতির চেষ্টা ইত্যাদি বিষয়গুলিই একত্রে এই মর্যাদা এনে দিল।
বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান পরিস্থিতি সম্বন্ধে ডঃ বিশ্বনাথন জানান, গত বছর ৭১৯টি সংস্থা ক্যাম্পাস প্লেসমেন্টের মাধ্যমে এখানকার পড়ুয়াদের চাকরির সুযোগ করে দিয়েছিল। আমাদের পক্ষ থেকে প্রতিবছর ইন্ডাস্ট্রিতে কর্মরত বিশেষজ্ঞদের আনা হয়। তাঁরা ছাত্রদের সামনে ইন্ডাস্ট্রির বর্তমান চরিত্র তুলে ধরেন, বুঝিয়ে বলেন অনেক বিষয়। প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে জানানো হয়, দেশের শিল্প সংস্থা এবং বাইরের কিছু বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে জোট বেঁধে আগামীদিনে গ্র্যাজুয়েশন এবং পোস্ট গ্র্যাজুয়েশন স্তরে বেশকিছু কোর্স চালু করতে চলেছে ভিট। এর মধ্যে থাকছে— আর্টিফিসিয়াল ইনটেলিজেন্স, ডেটা সায়েন্স, সাইবার ফিজিক্যাল সিস্টেম, অটোনোমাস মোবিলিটি, ওয়ারেবল টেকনোলজি, স্মার্ট স্ট্রাকচার, সাসটেনেবল সাইবার সেফটি অ্যান্ড সিকিউরিটি, নিউ ম্যাটেরিয়ালস টেকনোলজি, ডেভেলপমেন্ট ইকনমিক্স ইত্যাদি বিষয়।