আবেগের বশে কোনও কাজ না করাই ভালো। দাম্পত্য জীবনে বনিবনার অভাবে সংসারে অশান্তি বাড়বে। কর্মে ... বিশদ
হোটেল, হসপিটালিটি, হসপিটাল, বিবিএ, বিসিএ, ট্র্যাভেল অ্যান্ড ট্যুরিজম, মিডিয়া সংস্থা ও তথ্যপ্রযুক্তি শিল্পে বহু মানুষ কাজ করলেও এই বিষয়ে প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত, শিক্ষিত, দক্ষ ছেলেমেয়েদের সংখ্যা খুবই নগণ্য। এর ফলে শিক্ষিত ছেলেমেয়েদের কাছে সফল উজ্জ্বল কেরিয়ার গড়ার এক অনন্য সুযোগ তৈরি হয়েছে।
গত দশ বছরে প্রফেশনাল কোর্সের শিক্ষাব্যবস্থা, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা, চাকরির বাজার, সব কিছুর এক আমূল পরিবর্তন হয়েছে। এই কোর্সগুলি অন্যান্য কোর্সের মতো ক্লাসরুমে পাতার পর পাতা পড়া, বোঝানো, নোট দেওয়া থেকে বেশি করে নির্ভর করে প্র্যাকটিক্যাল ক্লাসের উপর।
কোর্সগুলি পড়ে টপ ইন্ডাস্ট্রিতে নিজের জায়গা পাকা করতে বেশি দরকার নিয়মিত ক্লাস, সেমিনার, ইন্ডাস্ট্রি ভিজিটে উপস্থিত থাকা, মধুর ব্যবহার ও মাথা সব সময় ঠান্ডা রাখা। যদি কোন ছেলেমেয়ে এই কথাগুলি প্রতিটি পদক্ষেপে মেনে চলতে পারে তাহলে একজন সফল ডাক্তার বা ইঞ্জিনিয়ার যা বেতন এবং সম্মান পান তাঁদের থেকে হোটেল, হসপিটালিটি, হসপিটাল, বিবিএ, বিসিএ, ট্র্যাভেল অ্যান্ড ট্যুরিজম, মিডিয়া সায়েন্স পাশ করা ছেলে বা মেয়েটিও কম পাবে না।
একজন ম্যানেজমেন্ট ছাত্রের আমাদের দেশে গড় প্রারম্ভিক বেতন বছরে প্রায় আড়াই লক্ষ টাকা। এর সঙ্গে পিএফ, বোনাস এবং মেডিক্যালের সুবিধা। কিন্তু দেশের বাইরে বেতন এর পাঁচ থেকে ছয় গুণ। তবে ভালো পদ, কাজের অভিজ্ঞতা ও দক্ষতার ওপর এই বেতন বেড়ে চলবে। শুরুতে চাকরি হয় ম্যানেজমেন্ট ট্রেনি, গ্রাউন্ড অফিসার, এয়ার হোস্টেস, সুপারভাইজার, ডেভেলপার, জুনিয়ার ইঞ্জিনিয়ার ইত্যাদি পদে। এরপর ক্রমশ পদোন্নতির মাধ্যমে কেউ ম্যানেজার অথবা জেনারেল ম্যানেজার হতে পারেন। দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা আরও বাড়লে একটি সংস্থার গ্রুপ জেনারেল ম্যানেজার, ডিরেক্টর বা চেয়ারম্যান পর্যন্ত উন্নতি হতে পারে।