Bartaman Patrika
শিক্ষা-কেরিয়ার
 

শিক্ষার আরও অনেক বেশি বাস্তবায়ন দরকার 

কেরিয়ার চয়েস নিয়ে নিজের বক্তব্য জানাতে গিয়ে এমনই অভিমত পোষণ করলেন স্বামী বিবেকানন্দ গ্রুপ অব ইনস্টিটিউশন-এর ডিরেক্টর ডঃ নন্দন গুপ্ত।

 এখন লেখাপড়ার জগতে স্পটতই দুটি ভাগ দেখতে পাই। একদিকে যেমন আছে কিছু মানুষ যাঁরা ছাত্র-ছাত্রীর চয়েস বেসিক এডুকেশনে জোর দিচ্ছেন, যেটা নিয়ে পড়তে ভালো লাগবে সেটাই বেছে নেওয়া উচিত। অন্য পক্ষ বলছে যেটায় কেরিয়ার প্রসপেক্ট ভালো সেটা নিয়ে পড়লে চাকরির বাজারে এগিয়ে থাকা সম্ভব। আপনি কোন ধারণায় বিশ্বাসী?
 আমার হাতে যদি স্বাধীনতা থাকত তাহলে আমি বলতাম দুটোই দরকার। একটা ‘এডুকেশন ফর লাইফ’ আর একটা ‘এডুকেশন ফর লাইফলিহুড’। যার যে বিষয় প্যাশন আছে, সেটা নিয়ে যেমন তার এগনো দরকার। ঠিক সেভাবেই নিজের এবং পরিবারের জন্য টাকা রোজগারটাও চাই। সেক্ষেত্রে আমার মনে হয়, একজন ছাত্র বা ছাত্রীর সিলেবাসে দুটো দিক থাকা জরুরি একটা মেজর দিক আর একটা মাইনর দিক। মেজরের মধ্যে থাকবে ইঞ্জিনিয়ারিং, মেডিক্যাল সায়েন্স, নার্সিং, ম্যাথমেটিক্স ইত্যাদি। মানে যে বিষয় চাকরি আছে। আর অন্যদিকে কেউ হয়তো আঁকতে ভালোবাসে সে পাশাপাশি সেই ভালোলাগার কাজটাও করুক। নয়তো শুধু জীবনধারণের জন্য পড়ে এবং সে বিষয় চাকরি করে একদিন সে ক্লান্ত হয়ে পড়বে। চল্লিশের পর গিয়ে আর চাকরি করতে ভালো লাগবে না, ডিপ্রেসড লাগবে। তাই আমার মনে হয় প্যাশন এবং জীবনধারণ এ দুটিকে আলাদা আলাদা ভাবে চর্চা করলে দুটোই থাকবে।
 মাধ্যমিক এবং উচ্চমাধ্যমিককে বলা হয় কেরিয়ার নির্বাচনের প্রথম এবং দ্বিতীয় ধাপ, যেখানে সঠিক প্রস্তুতি নেওয়া এবং বিষয় নির্বাচন দরকার। কিন্তু একজন পড়ুয়ার মন তখনও পরিণত হয়ে ওঠে না, তাই তারা মূলত মা-বাবা কিংবা শিক্ষকের নির্বাচন করে দেওয়া বিষয় নিয়েই পড়তে শুরু করে, যা ভবিষ্যতে তাদের কেরিয়ারে প্রভাব ফেলতে পারে। এমতাবস্থায় একজন ছাত্র-ছাত্রীর কী করা উচিত বলে আপনার মনে হয়?
 প্রথমেই বলব, সেই ছাত্র বা ছাত্রীকে একটু ফিল্ড রিসার্চ করতে হবে। অর্থাৎ তার পাড়া কিংবা অঞ্চলের পরিচিত কিছু দাদা দিদির (২৫-৪০ বছর বয়সি) সঙ্গে কথা বলে তাদের জানতে হবে যারা আর্টস নিয়ে পড়েছে তারা কেমন আছে আবার একইভাবে যারা সায়েন্স নিয়ে পড়েছে তারা কেমন আছে। ডাক্তারি, ইঞ্জিনিয়ারিং এসব নিয়ে পড়ে ভবিষ্যতে তাদের কেরিয়ার গ্রাফ কোথায় গেছে। কিংবা সাহিত্য, দর্শন, ইতিহাস নিয়ে পড়েই বা তারা কেমন আছে, এই সবটা জানতে হবে একজন ছাত্রকেই। যেভাবে আমরা একটা মোবাইল কেনার আগে দুদিন রিসার্চ করে নিই কোন মোবাইলটা কেনা ভালো কোনটা কিনলে বেশিদিন ব্যবহার করা যাবে না, ঠিক সেভাবে এক্ষেত্রেও আমাদের এক সপ্তাহ সময় দিতে হবে নিজেদের কেরিয়ার বেছে নেওয়ার জন্য। যে কাজটা আমাদের দাদা বা কাকারা করছেন তারা কীভাবে কাজটা করছেন তার জন্য স্কিল কী লাগছে, এসব জানতে হবে। সেটা ভবিষ্যতে সেই ছাত্র বা ছাত্রীর পক্ষে করা সম্ভব কিনা সেটাও তাকে ভেবে নিতে হবে। এছাড়াও ইন্টারনেট ব্যবহার করেও তারা জানতে পারে কুড়ি বছর পর বিভিন্ন সাবজেক্টগুলির অবস্থা কোন জায়গায় থাকবে? কোথায় চাকরি থাকবে আর কোথায় থাকবে না, সেটা জেনে বিষয় বাছাই করলে আরও ভালো ভাবে সে এগতে পারবে।
 কিন্তু যারা গ্রামের দিকে থাকে? যাদের হয়তো ইন্টারনেট বা অন্য কোনও সূত্রে খবর পাওয়া সম্ভব না, তারা কী করবে?
 এখন মোটামুটি সব জায়গাতে ইন্টারনেট পরিষেবা আছে যদি সেটা না থাকে তাহলে তারা কিছুদিনের জন্য কলকাতা বা মফস্‌স঩লের পলিটেকনিক, ইঞ্জিনিয়ারিং কিংবা মেন স্ট্রিম কলেজগুলোয় যেতে পারে। সেখানে গিয়ে তারা দেখতে পারে যেসব দাদা দিদিরা পড়ছে তাদের অভিজ্ঞতা কেমন, কেরিয়ার প্রস্পেক্ট কেমন। এটা তো জীবনের খুব গুরুত্বপূর্ণ একটা সিদ্ধান্ত, তাই আমার মনে হয়, এর জন্য একটু সময় দেওয়া উচিত। খুব ভালো হয় যদি কোনও জায়গায় একটা ছোট ইন্টার্নশিপ করা যায়। ইন্টারনেটে সার্চ করলে ইন্টার্নশালা বলে একটি উইন্ডো পাওয়া যাবে, সেখানে নানা ধরনের ইন্টার্নশিপের খবর পাওয়া সম্ভব। এর সাহায্যে শুধু অন্যের মুখে শুনে না, নিজেরা সেখানে কাজ করে বুঝে নিতে পারবে সেই কেরিয়ারপাথে তাদের এগনো সম্ভব কিনা। আর অবিভাবকের গুরুত্ব এখানে অনেকটা। যদিও বাবা-মা প্রথমের দিকে কিছুটা হলেও ভয়ে থাকেন। কারণ অনেক ক্ষেত্রেই তাঁরা নিজেরা ডাক্তারি বা ইঞ্জিনিয়ারিং বা সেরকম কোনো পেশার সঙ্গে যুক্ত নন, কিন্তু সেই ভয়টা কাটিয়ে বাবা-মা কেও ছেলে-মেয়ের কেরিয়ার নিয়ে ভেবে একটু শিক্ষিত হয়ে উঠতে হবে। তাদেরকেও তথ্য জোগাড় করতে হবে এবং প্রয়োজনে ছেলে মেয়েকে সাহায্য করতে হবে।
 এবার সাবজেক্ট স্পেসিফিক প্রশ্ন করব। এই যে সায়েন্স, আর্টস, কমার্স কিংবা কারিগরী শিক্ষা— এই প্রচলিত শিক্ষার বাইরে যে রাস্তাগুলি এখনও অপ্রচলিত, খুব কম ছাত্র বা ছাত্রী জানে কিন্তু চাকরির সুযোগ আছে, সেগুলি কী?
 দেখুন, এখন বেশ কিছু নতুন প্রস্পেক্ট খুলেছে যেটা হয়তো সেভাবে সাধারণ মানুষের মধ্যে ছড়ায়নি। ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে বলা হয় সেভাবে চাকরি নেই, কিন্তু সে তথ্য ঠিক নয়। সঠিক তথ্য থাকলে দেখা যাবে আমাদের দেশে সবথেকে বড় ক্ষেত্র কৃষি। যেখানে বিজ্ঞান এবং প্রযুক্তির ব্যবহার সবথেকে কম। পরবর্তী পাঁচ বছরে সেখানে আরও উন্নতি ঘটানোর কথা ভাবা হচ্ছে। সেক্ষেত্রে প্রযুক্তিবিদ্যাকে মানে ইঞ্জিনিয়ারিং ও প্রযুক্তিকে কৃষির সঙ্গে যুক্ত করতে পারলে সেটা কেরিয়ার চয়েস হিসেবে খুব ভালো হবে। শহর থেকে গ্রামে এখনও ইঞ্জিনিয়ারিং পৌঁছয়নি। সেই জায়গাটা তৈরি করতে হবে। ডিজিটালি গ্রামের মানুষকে উন্নত করা ই-ট্রেডিং বা ই-কমার্স চালু করা যেতে পারে। এখানে মার্কেটিংয়ের ছাত্র বা ছাত্রীদেরও বেশ ভালো সুযোগ থাকছে। আবার যারা আর্টসে যেতে চায় তাদের জন্য শিক্ষকতা, ব্লগ লেখা কিংবা মিডিয়ায় সুযোগ আছে। আবার অন্যরকম ভাবে ভাবলে এসএমই বা স্মল মিডিয়াম এন্টারপ্রাইজ নিয়ে কাজ করার সুযোগ আছে। সেটা নানা ক্ষেত্রে হতে পারে। চীনের অর্থনীতির এগিয়ে যাওয়ার মূল কারণ কিন্তু এই এসএমই। নিজেরা যদি ছোট ব্যবসা শুরু করতে পারে, তাহলে একাধারে যেমন ব্যবসার নানাক্ষেত্র তৈরি হবে, তেমন আবার সেই ব্যবসায় নিয়োগের জন্য লোক লাগবে ফলে সেখানেও চাকরির জায়গা তৈরি হবে।
 যারা একেবারেই মেন স্ট্রিম এডুকেশন বেছে নিতে চায়, তাদের ক্ষেত্রে প্রতিযোগিতা কতটা?
 একটি কেরিয়ারপাথ-এ একবার প্রবেশ করে যাওয়ার আগে কিছু বিষয় জেনে নিতে হবে। যেটা আগেও বললাম। মেইন স্ট্রিম এডুকেশন অবশ্যই ভালো। কিন্তু সেখানে যাওয়ার আগে দেখতে হবে, দু-তিন বছর বাদে সেভাবে কোনও শিক্ষকতার জায়গা খুলবে কিনা। বা অন্য কোনও জায়গায় চাকরি আছে কিনা। তাহলে যে বিষয় নিয়েই পড়ুক, তাদের কাছে সেই লাইনে এগনোটা অনেক সুবিধার হবে। স্টেপ বাই স্টেপ এগলে প্ল্যান করা সুবিধা। বিশেষ করে পরবর্তী দশ বছরের মধ্যে নির্দিষ্ট বিষয় কতটা সুযোগ আছে, সেটা নিয়ে রিসার্চ করে এগনো ভালো।
তাতে ছাত্র ছাত্রীর মনে হতাশা আসবে না। বরং লক্ষ্য স্থির রেখে এগনো সম্ভব হবে। তবে আবারও বলব সায়েন্স বা ইঞ্জিনিয়ারিং পড়লে সরাসরি চাকরি পাওয়ার চান্স কিছুটা হলেও বেশি থাকে এবং সেখানে দরকারে টিউশন পড়িয়ে রোজগার করার সম্ভাবনা বেশি।
 সরকারি চাকরি করার স্বপ্ন অনেক ছাত্র ছাত্রী দেখে থাকে, কিন্তু সেটা সম্ভব হয় না কারণ সরকারি চাকরির পরিমাণ খুব কম, এখনও কী সেরকম কোনও জায়গা আছে, সরকারি চাকরিতে যেখানে যে কোনও ছাত্র বা ছাত্রী প্রবেশিকা দিতে পারে?
 সরকারি চাকরির ক্ষেত্রে ইংরেজি, অঙ্ক, অ্যাপ্টিটিউড এবং জেনারেল নলেজ-এ জ্ঞান থাকা খুব জরুরি। সেটা যে কোনও রকম সরকারি চাকরির ক্ষেত্রেই দরকারি। এক্ষেত্রেও সায়েন্স ব্যাকগ্রাউন্ডে সাফল্যের পরিমাণ বেশি। সেখানে চাকরি পেলেও দরকার সায়েন্সের নলেজ। তাছাড়া সরকারি চাকরির ক্ষেত্রে বলব গ্রুপ ডি এবং সি-লেভেলের সবটাই আউট সোর্সিং হয়ে যাচ্ছে। যে কারণে লোকের সরকারি চাকরি করতে চাইত, কাজের নিরাপত্তা এবং বেতন তার কোনওটাই সেরকম মন মতো আর থাকছে না।
 এখন বলা হয় পথে ঘাটে ইঞ্জিনিয়ার। তাই ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ে চাকরির সুযোগ আর সেরকম নেই বললেই চলে। এটা কতটা সত্যি?
 চাকরির সুযোগ নেই তা নয়। চাকরি হচ্ছে কিন্তু সেই লেভেলের বেতন পাচ্ছে না। প্রথম সারির অনেক ছাত্র ছাত্রী বার্ষিক চার-পাঁচ লক্ষ টাকার স্যালারি স্কেলে কাজ করছে। কিন্তু তার পরের দিকের ছাত্র ছাত্রীরা সেভাবে ভালো চাকরি পাচ্ছে না। এখানে আরও একটা বিষয় ভাবার আছে, কিছুদিন আগে পর্যন্ত জয়েন্টে র‍্যাঙ্ক করে ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তে পারত দু হাজার থেকে তিন হাজার পড়ুয়া। এখন তা বেড়ে হয়েছে তিরিশ হাজার। কিন্তু এত স্কোপ তো বাড়েনি যে সবাই চাকরি পেয়ে যাবে। তাও রিসার্চ করলে দেখা যাবে ৩৫% ভালো চাকরি পাচ্ছে, তারপরের ২৫% মধ্যম মানের চাকরি পাচ্ছে। বাকিরা ব্যবসা কিংবা অন্যরকম কোনও চাকরিতে যাচ্ছে।
 ‘সার্ভাইভাল ওয়ে আউট’ সেভাবে দেখলে আছে অনেক, কিন্তু সবার পক্ষে কী সেই টাকাটা খরচ করা সম্ভব?
 কেউ যদি এখন ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তে চায় তাহলে প্রাইভেট টিউশন পড়িয়ে সে পড়তে পারে। স্বামী বিবেকানন্দ স্কলারশিপ আছে ৮৫ শতাংশের বেশি নম্বর পাওয়া ছাত্র ছাত্রীদের জন্য। সংখ্যালঘু পড়ুয়াদের পড়ার জন্য সরকার থেকে নানা প্রকার স্কলারশিপের ব্যবস্থা আছে। মেয়েদের জন্য আলাদা স্কলারশিপ দিচ্ছে রাজ্য সরকার। তাই কারুর যদি সত্যি পড়ার ইচ্ছা থাকে তাহলে সরকারি সাহায্যে এবং টিউশন পড়িয়েও সে লেখাপড়া চালাতে পারে।
 অনেকের ক্ষেত্রেই দেখা যায় একটি বিষয় নিয়ে পড়তে আরম্ভ করলেও পরে সেই বিষয়টা খারাপ লাগায় সে অন্য পথ খুঁজে নেওয়ার চেষ্টা করে। এটা কতটা গ্রহণযোগ্য?
 আমাদের শিক্ষার প্রক্রিয়ায় কিছু পরিবর্তন দরকার বলে আমি মনে করি। আমাদের সরকারের তরফে রিসার্চ করে তথ্য জানানো উচিত ছাত্র ছাত্রীদের যে কোথায় কত চাকরির সুযোগ আছে। তাহলে বিষয় বাছাই করতে ছাত্র-ছাত্রীর সুবিধা হবে। যেমন না রিসার্চ করেই বলে দেওয়া যায় নার্সিংয়ে একশো শতাংশ চাকরি আছে। মেডিক্যাল সেক্টরে চাকরির অভাব নেই। কেউ যদি এই লাইনে থাকে তাহলে তাকে ছেড়ে অন্য কোথাও যেতে হবে না। ঠিক সেভাবে হোটেল ম্যানেজমেন্ট কিংবা টেকনিক্যাল বিষয় নিয়ে পড়ে খুব একটা কাউকে সিফট করতে হয়নি। কিন্তু এই রিসার্চটা সরকারের তরফ থেকে শুরু করা উচিত এবং ছাত্র ছাত্রীকে বর্তমান চাকরির বাজার সম্পর্কে ওয়াকিবহাল করা উচিত। এছাড়া চয়েস বেসড ক্রেডিট সিস্টেম করা যেতে পারে। যেখানে যে কোনো বিষয় নিয়ে পড়ে গ্র্যাজুয়েট হওয়া যায়। বিষয় সেখানে একাধিক থাকতে পারে। অথবা সায়েন্স থেকে আর্টস কিংবা আর্টস থেকে সায়েন্সে যাওয়ার ব্যবস্থা করা গেলে ভালো হয়। এটা বিদেশে থাকলেও ভারতে এখনও সেভাবে নেই।
 সম্প্রতি কথা উঠছে শিক্ষায় প্রতিযোগিতার ইঁদুর দৌড়ের যে মারাত্মক প্রভাব পড়ছে, তাতে ক্ষতি হচ্ছে ছাত্র ছাত্রীর – এ বিষয় আপনার কী মত।
 এখানে আমার মনে হয় শুধু অভিভাবকের নয় সরকারেরও কিছুটা ভুল আছে। আমাদের এখানে যে শিক্ষা ব্যবস্থা তা অনেক ক্ষেত্রেই বাস্তবসম্মত নয়। কারণ এখানে মাধ্যমিক পর্যন্ত থিওরির ওপর জোর দেওয়া হয় যা অনেক ক্ষেত্রে বাচ্চাদের আনন্দ দেয় না।
বাঁদর তৈলাক্ত বাঁশ বেয়ে কতটা উঠল কিংবা নামল বা পাতকুয়োর তিনটে নলের মধ্যে দিয়ে জল কীভাবে ঢুকছে বেরোচ্ছে, সেই শিক্ষা তাদের বাস্তব জীবনে কাজে লাগে না। ফলে তারা সেই শিক্ষার সঙ্গে নিজেদের একাত্মবোধ করতে পারে না। গ্রামের ছেলেদের আজ যদি কৃষি বিদ্যা নিয়ে শিক্ষা দেওয়া হয়, সেটা তাদের অনেক বেশি কাজে লাগবে। তারা বাবাকে কী সার ব্যবহার করা যায় সেই নিয়ে যেমন জানাতে পারবে, তেমন কৃষিতেই আরও ভালোভাবে জীবিকা নির্বাহ করার উপায়গুলি খুঁজে পাবে। তাই আমার মনে হয় শিক্ষার আরও অনেক বেশি বাস্তবায়ন দরকার। তাকে আরও আনন্দের, আরও প্রয়োজনের করে তোলা দরকার। তবেই বাচ্চারা সেটাকে আর প্রতিযোগিতা মনে করবে না, শেখার আনন্দেই শিখবে।
সাক্ষাৎকার: কৌশানী মিত্র  
08th  July, 2019
ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের বিষয় হিসাবে আকর্ষণীয়
লেদার টেকনোলজি

বর্ণালী ঘোষ: বহু প্রাচীন কাল থেকেই ধীরে ধীরে পরিবর্তনের মাধ্যমে বর্তমান অবস্থায় এসে পৌঁছেছে আজকের লেদার টেকনোলজি। প্রাচীনকাল থেকেই মানুষ চামড়া ব্যবহার করে আসছে। বনে বসবাসকারী মানুষ প্রথম দিকে প্রাণী হত্যা করত শুধুমাত্র খাদ্যের জন্য। পরবর্তী সময়ে মরা প্রাণীর চামড়া দিয়ে জুতো, পরিধান তৈরি শুরু হয় এবং থাকার জন্য তাঁবুর ব্যবহারও ছিল।
বিশদ

10th  July, 2019
নতুন ধরনের বিষয়
রোবটিক্স

রোবটিক্স তুলনামূলকভাবে একেবারে নতুন ধারার ইঞ্জিনিয়ারিং। বিশের শতকের কল্পবিজ্ঞানে উঠে আসে রোবটের নাম। এর উপর পরবর্তী সময়ে রচিত হয়েছে বহু গল্প। তবে এ বিষয়ে বিজ্ঞানীদেরও বিশেষ উৎসাহ ছিল এবং বর্তমানে রয়েছেও। পঞ্চাশের দশকে কাজের জগতে চলে আসে প্রথম রোবট ইউনিমেট। বিশদ

10th  July, 2019
গ্র্যাজুয়েশনের পর কোন
প্রফেশনাল কোর্সে ভর্তি হবেন?

একঝাঁক ছেলেমেয়ে উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ গড়ার স্বপ্ন নিয়ে সবেমাত্র স্কুলের গণ্ডি পেরিয়েছে। কিন্তু স্বপ্ন কীভাবে বাস্তবায়িত করবে সেটাই হচ্ছে মূল বিষয়। এখন সাধারণ বিএ, বিকম, বিএসসি পাশ করা ছেলেমেয়েকে সফল কেরিয়ার গড়তে গিয়ে প্রতিটি ক্ষেত্রে সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছে। জীবনে সাফল্য পেতে গেলে সঠিক সময় সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়া অত্যন্ত জরুরি।
বিশদ

10th  July, 2019
আসুন ফ্যাশনের রঙিন দুনিয়ায়, পাশে মাকাউট 

ফ্যাশন— শব্দটি শুনলেই মনে হয় একটি রঙিন, গ্ল্যামারাস জগৎ হাতছানি দিচ্ছে। যেখানে একদিকে সব সুন্দরী মডেল এবং অন্যদিকে জগৎ বিখ্যাত ডিজাইনাররা নতুন নতুন স্বপ্নের দুনিয়া নির্মাণ করে চলেছেন। অনেকেই মনে করেন এই জগৎ সাধারণ মানুষের ধরাছোঁয়ার বাইরে।  
বিশদ

08th  July, 2019
বৃত্তিমূলক পড়া ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং 

বর্ণালী ঘোষ: প্রতি বছর ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার জন্য প্রবেশিকা পরীক্ষায় প্রচুর সংখ্যক পরীক্ষার্থী বসছে। এর থেকেই বোঝা যায় কাজের জগতে ডিগ্রি ইঞ্জিনিয়ারদের পাশাপাশি ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদেরও ভালো কদর রয়েছে।
বিশদ

08th  July, 2019
বিদেশে ডাক্তারি পড়ার কর্মশালা 

 বিদেশে ডাক্তারি পড়া নিয়ে বিশেষ কর্মশালা হয়ে গেল শহরে। আয়োজনে কেরিয়ার হাব ইনস্টিটিউট। গত কয়েক বছর ধরে দেশ ও বিদেশে এই ইনস্টিটিউট এই বিষয়ে কর্মশালার আয়োজন করে।  বিশদ

01st  July, 2019
বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয়ে বিভিন্ন বিষয়ে ভর্তির প্রক্রিয়া শুরু 

 সেন্টার ফর কন্টিনিউইং অ্যান্ড অ্যাডাল্ট এডুকেশন, বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয় বিভিন্ন বিষয়ে পোস্ট গ্র্যাজুয়েট ডিগ্রি, ডিপ্লোমা এবং সার্টিফিকেট কোর্সে ভর্তির প্রক্রিয়া শুরু করেছে। আগে আসার ভিত্তিতে ভর্তি নেওয়া হচ্ছে।  বিশদ

01st  July, 2019
রাজ্য সরকারের বিজ্ঞান, প্রযুক্তি ও
জৈবপ্রযুক্তি বিভাগে ভর্তির বিজ্ঞপ্তি 

 ২০১৯-২০ সেশনে জিওইনফর্মেটিক্স নিয়ে এক বছরের পোষ্ট গ্র্যাজুয়েট কোর্সে ভর্তি নেওয়া হচ্ছে উক্ত বিভাগে। আগামী ৮ জুলাই পর্যন্ত আবেদন পত্র গ্রহণ করা হবে। কোর্সটি পরিচালনা হয় রাজ্য সরকারের কারিগরি পর্ষদের বিজ্ঞান এবং প্রযুক্তি বিভাগের মাধ্যমে।  বিশদ

01st  July, 2019
রেজাল্ট মেশিন ভাববেন না সন্তানদের 

পড়াশোনার চাপে কেবল শিশুরা নয়, অভিভাবকরাও মানসিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়ছেন। সন্তানের কাজ পড়াশোনা করা। মা-বাবার কাজ সন্তান পড়াশোনাটা ঠিকমতো করছে কি না, তা নজরে রাখা। কিন্তু মা-বাবা যখন সন্তানের পড়াশোনাকে নিজের পড়াশোনা ভাবতে শুরু করেন, তখনই সমস্যা শুরু হয়।   বিশদ

01st  July, 2019
শুরু হয়েছে জেক্সপোর অনলাইন কাউন্সেলিং

 এ বছর ইঞ্জিনিয়ারিং এবং টেকনোলজির ডিপ্লোমা কোর্সের রেজিস্ট্রেশন এবং চয়েস ফিলিং শুরু হয়েছে। চলবে ২৯ তারিখ পর্যন্ত। তিনটি ফেজে ভর্তি প্রক্রিয়া চলবে। যে কোনও ক্যাটেগরির জেক্সপো এবং ভিওসিএলইটি র‌্যাঙ্ক থাকলে আবেদন করা যাবে। প্রথম ফেজের চয়েস ফিলিং চলবে ২৯ জুন পর্যন্ত।
বিশদ

24th  June, 2019
ফাইন আর্টসে ভর্তির প্রক্রিয়া শুরু

 সিস্টার নিবেদিতা ইউনিভার্সিটি স্কুল অব ফাইন আর্টস অ্যান্ড ডিজাইন চার বছরের বিডিইএস, চার বছরের ফাইন আর্টস, দু’বছরের মাস্টার ইন ফাইন আর্টস এবং তিন বছরের বিএসসি ফ্যাশন অ্যান্ড ইন্টিরিওর ডিজাইনের বিভিন্ন কোর্সে ভর্তি নিচ্ছে।
বিশদ

24th  June, 2019
স্বপ্নপূরণের সাথী এম স্কলার

 বিহারের নালন্দার এক সাধারণ কৃষকসন্তান প্রেমপাল কুমার— ইসরোয় ‘এ’ গ্রেড অফিসারের চাকরি পেয়েছেন। তিরুবনন্তপুরমের ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অব স্পেস সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি (আইআইএসটি) থেকে অ্যারোস্পেস ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে বিটেক করেছিলেন তিনি। অথবা উদাহরণ নিন তারকেশ্বরের ধৃতি সরকারের। বাবা কৃষক।
বিশদ

24th  June, 2019
ফার্মাসি নিয়ে পড়া

ওষুধ প্রস্তুত করা এবং জীবের শরীরে প্রয়োগ করার বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিকেই ফার্মাসি বলা যায়। স্বাস্থ্য পরিষেবায় স্বাস্থ্য বিজ্ঞান এবং রসায়ন বিজ্ঞানের সঙ্গে সংযুক্তি ঘটায় এই ফার্মাসি। বিজ্ঞান এবং টেকনোলজির বিবর্তন ওষুধ শিল্পে নিয়ে এসেছে যুগান্তকারী পরিবর্তন।
বিশদ

24th  June, 2019
অন্য ধরনের বিষয়
প্রাচীন ভারতীয় ইতিহাস
সংস্কৃতি ও প্রত্নতত্ত্ব

বর্ণালী ঘোষ: গল্পের মতো ইতিহাস পড়তে অনেকেরই ভালো লাগে। পাঠ্য বিষয় হয়ে উঠলে তখন আবার এই আকর্ষণ কমে যায়। কিন্তু এমনই এক বিষয় রয়েছে যেখানে ইতিহাস জানা এবং হাতে কলমে সেগুলি খুঁজে দেখার আনন্দই আলাদা। তখন আর বোঝাই যায় না, সেটি পড়ার বিষয় নাকি নিজেদের কৌতূহল মেটানোর জায়গা। এমনই বিষয় প্রাচীন ভারতীয় ইতিহাস, সংস্কৃতি ও প্রত্নতত্ত্ব।
বিশদ

24th  June, 2019
একনজরে
 নিজস্ব প্রতিনিধি, হাওড়া: পাত্রের বাড়ির দাবিমতো বাপের বাড়ি থেকে টাকা আনতে না পারায় বিয়ের সাড়ে ৪ মাসের মধ্যে এক গৃহবধূকে শ্বাসরোধ করে খুনের অভিযোগ উঠল তাঁর শ্বশুরবাড়ির লোকজনের বিরুদ্ধে। পুলিস জানিয়েছে, মৃতার নাম আতিফা খাতুন (১৬)। ...

 নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: ডোমিসাইল বিতর্কের জল এবার গড়াতে চলেছে আদালতে। এ নিয়ে হাইকোর্টে মামলা করতে চলেছে নিট পাশ ছাত্রছাত্রী এবং অভিভাবকদের একাংশ। শুক্রবার এ নিয়ে উচ্চ আদালতে মামলা দায়ের হতে চলেছে বলে সূত্রের খবর। ...

 কুলগাঁও, ১০ জুলাই (পিটিআই): বছরের অন্য সময়ে যেখানে অনবরত গুলির শব্দ সন্ত্রাসের আবহ তৈরি করে, মঙ্গলবার সেখানেই শোনা গেল শঙ্খধ্বনি, বৈদিক মন্ত্র। দক্ষিণ কাশ্মীরের কুলগাঁওয়ে তিনটি প্রাচীন মন্দিরে জঙ্গি সন্ত্রাসকে উপেক্ষা করেই কাশ্মীরি পণ্ডিতরা আয়োজন করলেন যজ্ঞানুষ্ঠান। ...

 ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জে যেসব সংস্থার শেয়ার গতকাল লেনদেন হয়েছে শুধু সেগুলির বাজার বন্ধকালীন দরই নীচে দেওয়া হল। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

আবেগের বশে কোনও কাজ না করাই ভালো। দাম্পত্য জীবনে বনিবনার অভাবে সংসারে অশান্তি বাড়বে। কর্মে ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস
১৮২৩ সালের এই দিনে ভারতের তৈরি প্রথম জাহাজ ডায়না কলকাতা বন্দর থেকে আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু করে।
১৮৮৯ সালের এই দিনে অবিভক্ত ভারতের কলকাতায় প্রথম প্রতিযোগিতামূলক ফুটবল টুর্নামেন্ট শুরু হয়।
১৯২১: মঙ্গোলিয়ায় গণপ্রজাতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করল লাল ফৌজ
১৯৩০ সালের এই দিনে অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটার ডন ব্রাডম্যান এক দিনে ৩০৯ রান করার রেকর্ড করেন, পরে টেস্ট ম্যাচে তা ৩৩৪ রানের সর্বোচ্চ রেকর্ড হয়েছিল।
১৯৫৬: সাহিত্যিক অমিতাভ ঘোষের জন্ম
১৯৬২: প্রথম ট্রান্সআতলান্তিক স্যাটেলাইট টেলিভিশনের সম্প্রচার শুরু হল
১৯৬৭: সাহিত্যিক ঝুম্পা লাহিড়ির জন্ম
১৯৭২: বিশ্ব দাবা চ্যাম্পিয়নশিপে প্রথম খেলা ববি ফিশার ও বরিস স্পাসকির মধ্যে শুরু হল
১৯৭৯: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম মহাকাশ স্টেশন স্কাইল্যাব পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে প্রবেশ করে। সেটিকে ভারত মহাসাগরে ফেলে ধ্বংস করা হয়।
২০০৬: মুম্বইয়ে ধারাবাহিক বিস্ফোরণে ২০৯জনের মৃত্যু
২০১২: আবিষ্কার হল প্লুটোর পঞ্চম উপগ্রহ এস/২০১২ পি ১



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৬৭.৮৩ টাকা ৬৯.৫২ টাকা
পাউন্ড ৮৩.৯৪ টাকা ৮৭.০৭ টাকা
ইউরো ৭৫.৪৬ টাকা ৭৮.৩৮ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩৪,৭৬৫ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩২,৯৮৫ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩৩,৪৮০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৩৮,০৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৩৮,১৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

২৬ আষা‌ঢ় ১৪২৬, ১১ জুলাই ২০১৯, বৃহস্পতিবার, দশমী ৫০/০ রাত্রি ১/৩। স্বাতী ২৭/১১ দিবা ৩/৫৫। সূ উ ৫/২/৪৯, অ ৬/২১/১, অমৃতযোগ দিবা ৩/৪১ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৭/৪ গতে ৯/১২ মধ্যে পুনঃ ১২/৩ গতে ২/১২ মধ্যে পুনঃ ৩/৩৮ গতে উদয়াবধি, বারবেলা ৩/১ গতে অস্তাবধি, কালরাত্রি ১১/৪২ গতে ১/২ মধ্যে।
২৫ আষাঢ় ১৪২৬, ১১ জুলাই ২০১৯, বৃহস্পতিবার, নবমী ০/১৫/১৭ প্রাতঃ ৫/৮/৪৭ পরে দশমী ৫৬/১২/২১ রাত্রি ৩/৩১/৪০। স্বাতীনক্ষত্র ৩৫/৩৮/১৯ রাত্রি ৭/১৮/৪, সূ উ ৫/২/৪৪, অ ৬/২৩/১০, অমৃতযোগ দিবা ৩/৪২ গতে ৬/২৩ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৪ গতে ৯/১৩ মধ্যে ও ১২/৪ গতে ২/১২ মধ্যে ও ৩/৩৭ গতে ৫/৩ মধ্যে, বারবেলা ৪/৪৩/৬ গতে ৬/২৩/১০ মধ্যে, কালবেলা ৩/৩/৩ গতে ৪/৪৩/৬ মধ্যে, কালরাত্রি ১১/৪২/৫৭ গতে ১/২/৫৪ মধ্যে।
৭ জেল্কদ
এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল
মেষ: খেলাধুলায় বিশেষ সাফল্য। বৃষ: কর্মসূত্রে বিদেশ সফরের সুযোগ। মিথুন: সৃষ্টিশীল কাজে ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে

বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস১৮২৩ সালের এই দিনে ভারতের তৈরি প্রথম জাহাজ ...বিশদ

07:03:20 PM

 বিশ্বকাপ: অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়ে ফাইনালে ইংল্যান্ড

09:49:59 PM

 বিশ্বকাপ: ইংল্যান্ড ২১০/২ (৩০ ওভার)

09:41:16 PM

 বিশ্বকাপ: ইংল্যান্ড ১৪৭/২ (২০ ওভার)

08:55:51 PM

বিশ্বকাপ: ইংল্যান্ড ৫০/০ (১০ ওভার)

08:00:01 PM