সম্প্রতি আইসিসিআর-এ হয়ে গেল এক বিশেষ সঙ্গীত সন্ধ্যা। গানের সাহায্যে আগামীর তারাদের অনুসন্ধানের এই অনুষ্ঠান আসলে নতুন প্রজন্মকে উদ্বুদ্ধ করার একটা প্রয়াস।
সাবর্ণ রায় চৌধুরী পরিবারের সদস্যবৃন্দ আয়োজিত দু’দিন ব্যাপী সাবর্ণ সঙ্গীত সম্মেলন ২০২০-’২১ সম্প্রতি অনুষ্ঠিত হল বড়িশা সখেরবাজারের বড়বাড়ির পুজোর দালান প্রাঙ্গনে।
সব ভালোরই শেষ আছে। রবিবার শেষ হচ্ছে জি বাংলার সঙ্গীত রিয়েলিটি শো ‘সারেগামাপা’। গ্র্যান্ড ফিনালেতে অংশ নিতে প্রস্তুত প্রতিযোগীরা। সঙ্গীতের সেরা মঞ্চে ছ’জন ফাইনালিস্ট একে অপরকে টেক্কা দিতে প্রস্তুত। দেখা যাক সঙ্গীতের এই মহাযজ্ঞ নিয়ে তাঁরা কতটা উচ্ছ্বসিত।
এই খবর যেন আপামর সঙ্গীতপ্রেমী দেশবাসীর মনে আনন্দের বন্যা বইয়ে দেয়। লতা মঙ্গেশকর তাঁর নতুন গানের অ্যালবাম প্রকাশ করেছেন। মারাঠি নববর্ষের দিন ১০টি গান নিয়ে একটি অ্যালবাম প্রকাশ করেছেন তিনি। অ্যালবামের নাম ‘ভাওয়ার্থা মৌলি’।
সম্প্রতি অন্নপূর্ণাদেবী ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে বিড়লা সভাঘরে অনুষ্ঠিত হল সরোদ উৎসব। কলকাতায় এমন উৎসব এই প্রথম। উৎসবের প্রথম দিনে তরুণ শিল্পী সিরাজ আলি খান মধুবন্তী, ঝিঁঝিট ও পলাশ কাফি রাগ পরিবেশন করেন। তবলা সঙ্গতে ছিলেন বিক্রম ঘোষ।
একসঙ্গে গাওয়া বৈশাখের গান নিয়ে আড্ডায় মাতলেন শোভন, অমিত, ঈক্সিতা, ঈশান, মেখলারা। শেষ চৈত্রের পড়ন্ত বিকেলে দক্ষিণ কলকাতার একটি কফিশপে। বৈশাখ বরণ করে নেয় সম্ভাবনা আর সংকল্পকে। সেই বৈচিত্র্যে ভরা বৈশাখ নিয়েই একটি গান ‘এসো বৈশাখ এসো’ প্রকাশিত হল আশা অডিও থেকে।
‘প্রভা খৈতান ফাউন্ডেশন’- এর উদ্যোগে ও ভারত সরকারের ইস্টার্ন জোনাল কালচারাল সেন্টারের সহযোগিতায় ‘সুর অউর সাজ’ শীর্ষক সাম্প্রতিক সাক্ষাৎকার ভিত্তিক ভার্চুয়াল সাঙ্গীতিক বৈঠক অনুষ্ঠিত হল। সুপ্রসিদ্ধ কর্ণাটকী কণ্ঠসঙ্গীতশিল্পী বম্বে জয়শ্রী রামনাথের সঙ্গে বিশিষ্ট কণ্ঠসঙ্গীত শিল্পী কৌশিকী চক্রবর্তী অংশ নিলেন।
সম্প্রতি ‘প্লে অন’ ও ‘কলকাতা রোয়িং ক্লাবের’ যৌথ উদ্যোগে ক্লাব প্রাঙ্গনে আয়োজিত এক আনন্দ সন্ধ্যা সঙ্গীতের মূর্ছনায় মুখর হয়ে উঠেছিল।
বিশ্বসেবাশ্রম সঙ্ঘ বহুমুখী সমাজসেবামূলক কাজের সঙ্গে যুক্ত। সম্প্রতি, ভারতের সাতটি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের মধ্যে বিশ্বসেবাশ্রম সঙ্ঘের নাম উঠে এসেছে। আশ্রমের প্রতিষ্ঠাতা সমীর ব্রহ্মচারী প্রতি বছরের মতো এবারও আশ্রম প্রাঙ্গণে উদ্ঘাটন সংস্কৃতিক উৎসবের আয়োজন করেন।
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সুবর্ণ জয়ন্তী ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্ম শতবর্ষ উপলক্ষে সম্প্রতি এক অভূতপূর্ব আনন্দযজ্ঞের আয়োজন করেছিল কলকাতা স্থিত সে দেশের উপদূতাবাস। পাঁচদিনব্যাপী উৎসবের আনুষ্ঠানিক সূচনা হয় চলচ্চিত্র উৎসব দিয়ে।
আত্মীয়স্বজন, বন্ধু-বান্ধব সমাগমে আনন্দ বৃদ্ধি। চারুকলা শিল্পে উপার্জনের শুভ সূচনা। উচ্চশিক্ষায় সুযোগ। কর্মক্ষেত্রে অযথা হয়রানি। ... বিশদ
সম্প্রতি অ্যাকাডেমি মঞ্চে উৎসাহ উদ্ভাস-এর আয়োজনে রবীন্দ্রনাথের বাউল অঙ্গের গান শোনালেন রাহুল মিত্র। ‘আমি কেহই না’ শীর্ষক অনুষ্ঠানটি দুটি পর্বে বাঁধা হয়েছিল মোট আঠাশটি গানে। রাহুল মিত্রর উচ্চারণে অনুরণিত হল সুজন ও সখার শাশ্বত সংলাপ। অনুষ্ঠানের পরবর্তী পর্যায়ে সেই বাউল অঙ্গের রবীন্দ্রসঙ্গীতই অনবদ্য পারম্পর্যে ধ্বনিত হল রাহুলের সুললিত কণ্ঠে।
বাউল গান রবীন্দ্রসঙ্গীতের এক বিশেষ ধারা, অবিচ্ছেদ্য অংশ। সেই ধারার গানগুলিকে নিজের ভাবনার সামঞ্জস্যে নিপুণভাবে নির্বাচন করেছিলেন শিল্পী। ফলে বহুশ্রুত গানগুলি নতুন অর্থে ধরা দিল । অনুষ্ঠান শুরু হয় ‘আকাশ হতে খসল তারা’ গানটি গেয়ে। এরপর একে একে গাইলেন ‘ও আমার মন যখন জাগলি না রে’, ‘যে তোরে পাগল বলে’, ‘সে যে মনের মানুষ’। দ্বিতীয় পর্বের শুরুতে শোনালেন ‘আমি কান পেতে রই’। এই পর্বে ‘ওগো কাঙাল, আমারে কাঙাল করেছ’, ‘ও চাঁদ, চোখের জলের লাগল জোয়ার’ রবীন্দ্রসঙ্গীত দু’টিকে ঠাঁই দিয়েছেন তিনি। যদিও এ দু’টি গানের রূপ ও কাঠোমো ঠিক বাউল অঙ্গ অনুসারি নয়, তবুও শিল্পী গানগুলি নির্বাচন করেছিলেন নিজস্ব ভাবনাকে ত্বরাণ্বিত করার জন্য। তিনি অনুষ্ঠান শেষ করেন ‘আবার মোরে পাগল করে’ গেয়ে। তাঁর গায়কীর নিজস্ব ঘরানা ও ভরাট কণ্ঠ এক ভিন্ন আমেজ সৃষ্টি করে। অনুষ্ঠান পরিচালনায় ছিলেন অম্লান হালদার। স্বাগত কথনে সমীর চট্টোপাধ্যায়।
—প্রিয়ব্রত দত্ত
বাউল গান রবীন্দ্রসঙ্গীতের এক বিশেষ ধারা, অবিচ্ছেদ্য অংশ। সেই ধারার গানগুলিকে নিজের ভাবনার সামঞ্জস্যে নিপুণভাবে নির্বাচন করেছিলেন শিল্পী। ফলে বহুশ্রুত গানগুলি নতুন অর্থে ধরা দিল । অনুষ্ঠান শুরু হয় ‘আকাশ হতে খসল তারা’ গানটি গেয়ে। এরপর একে একে গাইলেন ‘ও আমার মন যখন জাগলি না রে’, ‘যে তোরে পাগল বলে’, ‘সে যে মনের মানুষ’। দ্বিতীয় পর্বের শুরুতে শোনালেন ‘আমি কান পেতে রই’। এই পর্বে ‘ওগো কাঙাল, আমারে কাঙাল করেছ’, ‘ও চাঁদ, চোখের জলের লাগল জোয়ার’ রবীন্দ্রসঙ্গীত দু’টিকে ঠাঁই দিয়েছেন তিনি। যদিও এ দু’টি গানের রূপ ও কাঠোমো ঠিক বাউল অঙ্গ অনুসারি নয়, তবুও শিল্পী গানগুলি নির্বাচন করেছিলেন নিজস্ব ভাবনাকে ত্বরাণ্বিত করার জন্য। তিনি অনুষ্ঠান শেষ করেন ‘আবার মোরে পাগল করে’ গেয়ে। তাঁর গায়কীর নিজস্ব ঘরানা ও ভরাট কণ্ঠ এক ভিন্ন আমেজ সৃষ্টি করে। অনুষ্ঠান পরিচালনায় ছিলেন অম্লান হালদার। স্বাগত কথনে সমীর চট্টোপাধ্যায়।
—প্রিয়ব্রত দত্ত
