আত্মীয়স্বজন, বন্ধু-বান্ধব সমাগমে আনন্দ বৃদ্ধি। চারুকলা শিল্পে উপার্জনের শুভ সূচনা। উচ্চশিক্ষায় সুযোগ। কর্মক্ষেত্রে অযথা হয়রানি। ... বিশদ
‘বাংলার সেরা কণ্ঠ ২০২১’ পুরস্কার অনুষ্ঠানে তাই ছিল না কোনও গ্ল্যামারের আঁচ। দক্ষিণ কলকাতার একটি রেস্তরাঁর ছাদে ঘরোয়া পরিবেশে শিল্পীদের হাতে তুলে দেওয়া হল সম্মান-স্মারক। পুরোভাগে ছিলেন আয়োজক সংস্থার কর্ণধার শাঁওলী মজুমদার। বাংলা ভাষার অবমূল্যায়ণে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করে অভিনেতা সুদীপ মুখোপাধ্যায় বলেন, ‘এবার সময় এসেছে প্রতিবাদ করার। অন্তত নিজেদের জন্য।’ পরিচালক ইন্দ্রাশিস আচার্য বলেন, ‘বাচিক শিল্পীরা স্রেফ কণ্ঠের সাহায্যে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্তর ছবি ফুটিয়ে তুলতে পারেন।’ সেরা নবীন প্রতিভার (পুরুষ) পুরস্কার পেলেন কিঞ্জল চক্রবর্তী। সেরা মহিলা অপরূপা দত্ত। শিশু কণ্ঠশিল্পীর পুরস্কার পেল বিলাস দে, সারণ্য ভট্টাচার্য, সুইটি দাস, মৌলিক ঘোষ ও প্রিয়াংশু চট্টোপাধ্যায়। সেরা পুরুষ ও মহিলা স্টোরিটেল অডিওবুক গল্প কথকের পুরস্কার পেলেন দীপ বসু ও অবর্ণা রায়। সঞ্জয় দত্ত ও মলয় ঘোষ যুগ্মসেরা কণ্ঠ অভিনতা। সেরা মহিলা কণ্ঠশিল্পী দেবশ্রী মুখোপাধ্যায়। সেরা সূত্রধর অর্পণ মল্লিক ও জয়িত্রী চৌধুরী। অরুণ ও লাবণ্য পেলেন স্ক্রিপ্ট অনুবাদকের সম্মান। সেরাদের বেছে নিয়েছেন দুই বিচারক চৈতালী দাশগুপ্ত ও বিজয়লক্ষ্মী বর্মণ।
—প্রিয়ব্রত দত্ত ছবি: ভাস্কর মুখোপাধ্যায়