আত্মীয়স্বজন, বন্ধু-বান্ধব সমাগমে আনন্দ বৃদ্ধি। চারুকলা শিল্পে উপার্জনের শুভ সূচনা। উচ্চশিক্ষায় সুযোগ। কর্মক্ষেত্রে অযথা হয়রানি। ... বিশদ
নন্দন ১-এ উৎসবের সূচনা করেন বাংলাদেশের তথ্যমন্ত্রী হাসান মাহমুদ। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে হাজির ছিলেন ব্রাত্য বসু, ভারতের বিদেশ সচিব হর্ষবর্ধন পিংলা, বাংলাদেশের হাইকমিশনার মহম্মদ ইমরান, ডেপুটি হাইকমিশনার তৌফিক হাসান, মোফাককারুল ইকবাল প্রমুখ। হাসান মাহমুদ বলেন, ‘আমাদের আসল পরিচয় আমরা বাঙালি। আমাদের মধ্যে আরও সাংস্কৃতিক আদান প্রদান বাড়াতে হবে। এর ফলে দুই বাংলার নৈকট্য স্থাপিত হবে।’ শেখ মুজিবুর রহমানকে বিশ্বের অনন্য সম্পদ বলে বর্ণনা করেন ব্রাত্য বসু।
দুই বাংলার চলচ্চিত্র তারকাদের উজ্জ্বল উপস্থিতিতে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উৎসব শুরুতেই আলোকিত হয়ে ওঠে। হাজির ছিলেন জয়া আহসান, প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়, সৃজিত মুখোপাধ্যায়, অনির্বাণ ভট্টাচার্য, মুমতাজ সরকার প্রমুখ। উৎসবের উদ্বোধনী ছিল ‘হাসিনা আ ডটারস টেল।’ একইসঙ্গে অ্যাকাডেমি অব ফাইন আর্টস-এ বাংলাদেশের সমাজচিত্র, মুক্তিযুদ্ধ, রাজনীতি ও বঙ্গবন্ধুর জীবনালেখ্য নিয়ে ১০০টি চিত্রকর্মের প্রদর্শনীরও আয়োজন করা হয়েছিল।
১৯৭২ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি এক ঐতিহাসিক জনসভায় তৎকালীন ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীকে পাশে নিয়ে ভাষণ দিয়েছিলেন স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী শেখ মুজিবুর রহমান। সেই দিনটিকে স্মরণ করে বাংলাদেশ সরকার ওই একই জায়গায় এক মনোজ্ঞ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণকারী ২২ জনকে মৈত্রী সম্মাননা দেওয়া হয়।
ছবি: ভাস্কর মুখোপাধ্যায়