আত্মীয়স্বজন, বন্ধু-বান্ধব সমাগমে আনন্দ বৃদ্ধি। চারুকলা শিল্পে উপার্জনের শুভ সূচনা। উচ্চশিক্ষায় সুযোগ। কর্মক্ষেত্রে অযথা হয়রানি। ... বিশদ
বিগত সাত-আট মাস এই যাত্রার অংশীদার হয়ে প্রত্যেকেই ঋদ্ধ হয়েছেন। অনুষ্কার এনার্জি নিয়ে নতুন করে কিছু বলার নেই। অনুষ্কা বলছেন, ‘এই সফরে আমরা প্রত্যেকেই খুব ভালো বন্ধু হয়ে গিয়েছি। এত ভালো ভালো সব সঙ্গীত গুরু। তার সঙ্গে বলতেই হয় আবিরদার (সঞ্চালক) কথা। সত্যি বলতে এই মঞ্চ থেকে আমার কিছু হারানোর নেই। সবটাই প্রাপ্তি।’ এবারের সিজনের শুরু থেকেই অর্কদীপ একের পর এক মন মাতানো পারফরম্যান্সে বাংলার মানুষের মন জয় করে নিয়েছেন। তাঁর কথায়, ‘অন্যবারের তুলনায় এবার খুব কঠিন একটা সময়ের মধ্যে দিয়ে আমাদের যাত্রা শুরু হয়েছিল। আজকে এতটা পথ পেরিয়ে আসতে পেরেছি শুধুমাত্র চ্যানেলের এই অসাধারণ টিমের জন্য।’ সেইসঙ্গে ফিনালে প্রসঙ্গে অর্ক মনে করিয়ে দিতে চাইছেন, ‘কে হারল কে জিতল সেটা আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ নয়। দিনের শেষে জিতে গিয়েছে বন্ধুত্ব ও সঙ্গীত।’ শোয়ে তাঁর এই জার্নিকে ‘স্বপ্নপূরণ’ বলতে চাইছেন রক্তিম। ‘সঙ্গীতের রথীমহারথীদের সামনে পারফর্ম করা বা তাঁদের থেকে টিপস পাওয়ার বিষয়টা স্বপ্নেও ভাবিনি। এই অভিজ্ঞতা কোনওদিন ভুলতে পারব না’, বলছিলেন তিনি।
ফাইনালিস্ট নীহারিকাও বারবার দর্শকদের সামনে চমক হাজির করতেন। তাঁর কথায়, ‘এইরকম একটা মঞ্চ পেয়েছিলাম বলেই বেশি সংখ্যক মানুষের কাছে আমার গানকে আমি পৌঁছে দিতে পেরেছিলাম।’ ‘এই শোয়ে আসার পরেই আমার জীবনযাত্রা আমূল বদলে গিয়েছে। পরিচিতি বেড়েছে। এটা আগে কখনও ভাবতে পারিনি’, বলছেন অসমের মেয়ে জ্যোতি। বিদীপ্তার গানের ভক্ত অনেকেই। তাঁর বক্তব্য, ‘ ছোট থেকে এই মঞ্চে গান গাওয়ার স্বপ্ন দেখতাম। সেটা যে কোনওদিন সত্যি হবে ভাবিনি। আজকে দর্শকের ভালোবাসায় আমি এতটা পথ পেরিয়ে এসেছি।’ গ্র্যান্ড ফিনালেতে বিচারক ও মেন্টররা তো থাকছেনই। এছাড়াও বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকছেন শঙ্কর মহাদেবন, শিবমণি, শান ও কেকে।