Bartaman Patrika
শরীর ও স্বাস্থ্য
 

 ডেঙ্গু, সোয়াইন ফ্লু ও এনকেফেলাইটিসের চিকিৎসায় হোমিওপ্যাথি

 পরামর্শে সল্টলেকের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব হোমিওপ্যাথির বিশিষ্ট চিকিৎসক ডাঃ গৌতম আশ।

ডেঙ্গু

ডেঙ্গু জ্বর ভেক্টর বাহিত একটি গুরুতর সংক্রমণ যা চারটি ভিন্ন ভাইরাস দ্বারা সৃষ্টি হয়। এই ভাইরাস সংক্রমিত হয় এডিস ইজিপটাই মশার দ্বারা। ডেঙ্গু জ্বর সৃষ্টিকারী ভাইরাসটির চারটি সেরোটাইপ রয়েছে। ডেন-১, ২, ৩ এবং ৪। আমাদের দেশের বিভিন্ন অংশে প্রতি বছর ডেঙ্গু জ্বরের প্রাদুর্ভাব দেখা যায়। বিশেষত, বর্ষাকালের পরে অর্থাৎ সেপ্টেম্বর থেকে নভেম্বরে মাসে এই রোগের প্রকোপ বাড়ে। যদিও এখন সারা বছরই কোনও না কোনও জায়গায় বিক্ষিপ্তভাবে এই জ্বরের প্রাদুর্ভাব দেখা যায়।

রোগ লক্ষণ

এই জ্বরের লক্ষণগুলি হালকা থেকে গুরুতর হতে পারে। মারাত্মক উপসর্গগুলি ডেঙ্গু শক সিনড্রোম এবং ডেঙ্গু হেমোরেজিক জ্বরের অন্তর্ভুক্ত। এই জ্বরের লক্ষণ রোগের তীব্রতার উপর নির্ভর করে পরিবর্তিত হয়। যেমন হালকা থেকে উচ্চ মাত্রায় জ্বর। এর পাশাপাশি পেশি এবং অস্থিসন্ধিগুলিতে তীব্র বেদনা, শরীরে লাল লাল ফুসকুড়ি, তীব্র মাথা ও চোখের পিছনে ব্যাথা এবং বমি বমি ভাব থাকে। সাধারণত লক্ষণগুলি মশার কামড়ের ৪ থেকে ৭ দিন পরে শুরু হয় এবং ৩ থেকে ১০ দিনের মতো থাকে।
বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এই অসুখ গুরুতর আকার নেয় না। তবে কখনও কখনও মারাত্মক জটিলতার সৃষ্টি হয় যাকে ডেঙ্গু হেমারেজিক জ্বর ও ডেঙ্গু শক সিন্ড্রোম বলা হয়ে থাকে। ডেঙ্গু হেমারেজিক জ্বরে সাধারণত মুখ, নাক থেকে রক্ত বেরয়। পাশাপাশি ব্রেনেও রক্তপাত হতে পারে। আবার অভ্যন্তরীণ রক্তপাত, কালো বমি ও মল হতে পারে এবং রক্তে প্লেটলেটের সংখ্যা অত্যন্ত কমে যায়, ত্বকে রক্ত জমে যায়।
এছাড়া ডেঙ্গু শক সিনড্রোম হল জটিল শারীরিক অবস্থা যেখানে পেটে তীব্র ব্যথা, হঠাৎ শরীরে রক্তচাপ কমে যাওয়া, শরীরের বিভিন্ন অংশ থেকে ভারী রক্তপাত হয় এবং রোগী অচেতন অবস্থায় চলে যায়।

রোগ নির্ণয় ও চিকিৎসা

ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ ও উপসর্গগুলি বিশ্লেষণ করতে হয়। এছাড়া রোগ নির্ণয় নিশ্চিত করার জন্য কিছু রক্ত পরীক্ষাও জরুরি।
যেহেতু ডেঙ্গু একটি ভাইরাস ঘটিত রোগ, তাই এই জ্বরের কোনও নির্দিষ্ট চিকিৎসা বা প্রতিকার নেই। তবে যাই হোক রোগ কতটা গুরুতর তার উপর চিকিৎসা পদ্ধতি নির্ভর করে। এই রোগে আক্রান্ত রোগীর শরীরে জলের ঘাটতি (ডিহাইড্রেশন) প্রতিরোধ করাই অত্যন্ত জরুরি। দরকারে রোগীকে স্যালাইন দিতে হতে পারে। এর মাধ্যমে রোগীর শরীরে জরুরি লবণ, তরল এবং খনিজ পদার্থের ভারসাম্য আসে। গুরুতর ক্ষেত্রে রক্ত দেওয়ারও প্রয়োজন হয়। বিশেষত, যেখানে রক্তের প্লেটলেট ভীষণভাবে কমে যায়। ডেঙ্গু জ্বর একাধিক বার হতে পারে এবং দ্বিতীয় সংক্রমণ অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ।
কয়েকটি হোমিওপ্যাথিক ওষুধ আছে যেগুলি ডেঙ্গু জ্বরের চিকিৎসায় খুবই ভালো ফল দেয়। যার মধ্যে ইউপেটোরিয়াম পার ফোলিয়েটাম বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। এই ওষুধটির ৬, ৩০ বা ২০০ শক্তি ব্যবহার করা হয়ে থাকে রোগীর লক্ষণ অনুযায়ী। আবার এই ওষুধটির ৩০ শক্তি ডেঙ্গু জ্বরের প্রতিষেধক হিসাবেও ব্যবহৃত হয়। এছাড়াও বেলেডোনা, রাসটক্স, ক্রোটেলাস হরিডাস, ফসফরাস ইত্যাদি ওষুধগুলিও এই জ্বর নিরাময়ে ভালো ফল দেয়।
তবে ওষুধের সঙ্গে প্রচুর জলপান করা, ফলের রস খাওয়া ও সম্পূর্ণ বিশ্রাম একান্তই প্রয়োজন।

এই রোগের প্রতিরোধ

রোগ প্রতিরোধ করার প্রধান উপায় হল মশার কামড় এড়ানো এবং মানুষের মধ্যে সচেতনতা বাড়ানো। এজন্য বাড়ির আশেপাশে বা বাড়িতে ছাদে ফুলের টব, বালতিতে বা যে কোনও পাত্রে জল জমতে দেওয়া যাবে না। এছাড়া লম্বা প্যান্ট, হাতা যুক্ত জামা, মোজা ইত্যাদির ব্যবহার দরকার। মশারি ব্যবহার করা একান্তই জরুরি। ডোর এবং উইন্ডো স্ক্রিন ব্যবহার করতে হবে যাতে মশা ঘরে ঢুকতে না পারে। ভোর বেলা ও সন্ধ্যায় বাইরে থাকা এড়ানোর চেষ্টা করা। মশা মারার তেল ব্যবহার ও মশা যাতে সংরক্ষিত জলে ডিম না পারতে পারে তা দেখা।

সোয়াইন ফ্লু

এইচ১এন১ ভাইরাসের মাধ্যমে সোয়াইন ফ্লু সংক্রমণ হয়। এই ভাইরাস হঠাৎই আসে, কয়েকদিনের জন্য থাকে এবং চলেও যায়। এই রোগে আক্রান্ত রোগীদের উপসর্গগুলি সাধারণ মৌসুমী ইনফ্লুয়েঞ্জার লক্ষণগুলির মতোই। এক্ষেত্রে রোগীর গলা ব্যথা, জ্বর, নাক দিয়ে জলপড়া, কাশি, গলা খুশখুশ, বমি বমি ভাব বা বমি, শীত শীত ভাব, গা-হাত-পা ব্যথা, খিদে কমে যাওয়া, এনার্জি কমে যাওয়া ইত্যাদি সমস্যা দেখা দেয়।
সাধারণ ইনফ্লুয়েঞ্জার থেকে এই সংক্রমণটির পার্থক্য হল সোয়াইন ফ্লু স্বাস্থ্যের পক্ষে আরও গুরুতর এবং ঝুঁকিপূর্ণ। এই রোগ অত্যন্ত দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে।
তাই যে কোনও মুহূর্তে সোয়াইন ফ্লু একটি মহামারীর আকার ধারণ করে বা করতে পারে।
সাধারণত ৬৫ বছরের ঊর্ধ্ব, পাঁচ বছরের কমবয়সি বাচ্চা, গর্ভবতী মহিলা ও যাঁরা হাঁপানি, ডায়াবেটিস, হৃদরোগের মতো দীর্ঘস্থায়ী স্বাস্থ্য সমস্যায় ভুগছেন, তাঁদের ক্ষেত্রে এই রোগটি বিশেষ ঝুঁকিপূর্ণ।
এই রোগ ছড়িয়ে পড়া
‘সোয়াইন ফ্লু’ শব্দটা শুয়োরের ইনফ্লুয়েঞ্জা বোঝায়। মাঝেমধ্যে শুয়োর থেকে মানুষের মধ্যে এই ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাস সংক্রামিত হয়। বিশেষত কৃষক ও পশুচিকিৎসকদের মধ্যে। তবে প্রায়ই একজন সোয়াইন ফ্লু সংক্রামিত ব্যক্তির থেকেও অন্যরাও এই সমস্যায় আক্রান্ত হয়ে থাকে।

নানাভাবে সোয়াইন ফ্লু ছড়িয়ে পড়ে—

 কোনও সংক্রামিত ব্যক্তির হাঁচি, কাশির মাধ্যমে সরাসরি অন্য ব্যক্তির চোখ, নাক বা মুখ দিয়ে  বায়ুতে থাকা ভাইরাস সুস্থ ব্যক্তির শ্বাসের সঙ্গে শরীরের ঢোকে  সরাসরি ব্যক্তিগত যোগাযোগের দ্বারা বা সংক্রমিত কোনও বস্তুর সংস্পর্শে এসে হাত থেকে চোখ, হাত থেকে নাক বা হাত থেকে মুখে সংক্রমণ হতে পারে।
ডায়গনসিস: নাক ও গলার সোয়াব পরীক্ষা করেই এই রোগ সম্বন্ধে নিশ্চিত হওয়া যায়।
চিকিৎসা: সোয়াইন ফ্লু রোগের প্রকৃতির ভিত্তিতে এবং এই রোগবিজ্ঞানের ভিত্তিতে আমরা বলতে পারি যে সোয়াইন ফ্লু-এর মতো ভাইরাল রোগের চিকিৎসার হোমিওপ্যাথিক ওষুধ ভালো কাজে দেয়। সোয়াইন ফ্লু আক্রান্ত রোগীদের স্বতন্ত্র উপসর্গগুলির উপর নির্ভর করে হোমিওপ্যাথিক ওষুধ নির্বাচন করা হয়ে থাকে। এখানে কয়েকটি হোমিওপ্যাথিক ওষুধের নাম উল্লেখ করা হল যেগুলো সোয়াইন ফ্লু’র চিকিৎসার বিশেষভাবে ব্যবহৃত হয়। যথা— ইনফ্লুয়েনজিনাম, জেলসিনিয়াম, আর্সেনিক অ্যালব, রাসটক্স ইউপেটোরিয়াম পারক, ব্রায়োনিয়া, অক্সিলোঙ্গেকিনান, ভেরেট্রাম ভিরিডি, ব্যাল্টিসিয়া ইত্যাদি। এই ওষুধগুলির শক্তি মাত্রা ও ডোজ নির্ণয় করা হয়ে থাকে রোগের প্রকৃতি ও তীব্রতার উপর। এই ওষুধগুলি আবার শরীরের ইমিউন সিস্টেমকে উন্নত করতেও সাহায্য করে এবং এই রোগের প্রতিকারের সঙ্গে সঙ্গে প্রতিরোধেও সাহায্য করে।
রোগ প্রতিরোধ
 হাঁচি ও কাশির সময় নাক ও মুখ চাপা দেওয়া দরকার  হাত না ধুয়ে ঘনঘন চোখ, নাক এবং মুখ স্পর্শ না করা  ঘনঘন হাত ধোয়া উচিত  ঘরের বাইরে মাস্ক ব্যবহার করা উচিত  ইনফ্লুয়েঞ্জা আক্রান্ত রোগীর বা অসুস্থ মানুষের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ এড়ানো  যাঁদের শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণ আছে তাঁদের কাছ থেকে দূরে (অন্তত ৩ ফুট দূরে) থাকা দরকার  প্রচুর জল খাওয়া এবং রেস্ট নেওয়ার প্রয়োজন
 দরকারে রোগীকে হাসপাতালে ভর্তি করতে হবে।

এনকেফেলাইটিস
এনকেফেলাইটিস হল মস্তিষ্ক এবং মেরুদণ্ডের তীব্র প্রদাহ (অ্যাকিউট ইনফ্লামেশন)। এই সমস্যা সাধারণত ভাইরাল সংক্রমণের ফলে হয়। অথবা শরীরের নিজের ইমিউন সিস্টেম ভুল করে মস্তিষ্কের টিস্যুকে আক্রমণ করে থাকে এবং প্রদাহের সৃষ্টি করে। তীব্র প্রদাহের অর্থ হল রোগটি হঠাৎ করে আসে এবং রোগে তীব্রতা দ্রুত বাড়ে। এই জন্যই এই রোগের জরুরি ভিত্তিতে চিকিৎসার প্রয়োজন হয়।
এই সংক্রমণটি সাধারণত প্রতি হাজার জনের মধ্যে ১ জনের ঘটে থাকে। সাধারণত এনকেফেলাইটিস জ্বর এবং সঙ্গে মাথা ব্যথা দিয়ে শুরু হয়। উপসর্গগুলি দ্রুত খারাপ হতে থাকে। দেখা দেয় বমি, তড়কা, বিভ্রান্তি, তন্দ্রা এবং চেতনা হারানোর মতো লক্ষণ। এমনকী রোগী কোমায় পর্যন্ত চলে যেতে পারেন।
এই রোগে আক্রান্ত অল্পবয়সের রোগী সাধারণত কোনও জটিল সমস্যা ছাড়াই সুস্থ হয়ে যান। কিন্তু বয়স্ক ও একদম বাচ্চাদের ক্ষেত্রে এই সংক্রমণের জন্য বিভিন্ন শারীরিক জটিলতা দেখা দেয়।
এনকেফেলাইটিসের নানান প্রকারভেদ রয়েছে— জাপানি এনকেফেলাইটিস মশা দ্বারা ছড়িয়ে পড়ে। টিক-বোর্ন এনকেফেলাইটিস টিক (এঁটুলিজাতীয় পোকা) দ্বারা ছড়িয়ে পড়ে। আবার কোনও প্রাণীর কামড় বা আঁচড়ানোর দ্বারা রেবিস ভাইরাস দেহে প্রবেশ করেও এই সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ে। এছাড়াও প্রাথমিক বা সেকেন্ডারি এনকেফেলাইটিস ভাইরাস, ফাঙ্গাস বা ব্যাকটেরিয়ার দ্বারা মস্তিষ্কের সংক্রমণ হয়। আবার সেকেন্ডারি বা পোস্ট-সংক্রামক এনকেফেলাইটিস-এর সৃষ্টি হয় যখন ইমিউন সিস্টেম আগের সংক্রমণের প্রতিক্রিয়া জানায় এবং ভুলভাবে মস্তিষ্ককে আক্রমণ করে।
যদিও অধিকাংশ সময়, এই প্রদাহ ভাইরাল সংক্রমণ দ্বারা সৃষ্ট হয় কিন্তু আরবোভাইরাস অর্থাৎ ওয়েস্ট নাইল ভাইরাস ও হারপিস ভাইরাসের কারণেও এই সংক্রমণ হয়ে থাকে। এছাড়াও হাম, মামস, চিকেন পক্স, রুবেলা ও রেবিসও এই সংক্রণের কারণ হয়।
গ্রীষ্মকালেই এই সংক্রমণ বাড়ে। তবে এনকেফেলাইটিসের ঝুঁকি সবচেয়ে বেশি থাকে বয়স্ক ব্যক্তিদের ও এক বছরের কমবয়সি শিশুদের। এছাড়া রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম থাকা মানুষদেরও এই রোগ হওয়ার আশঙ্কা থাকে বেশি।

রোগ নির্ণয়

রোগের লক্ষণ এবং রোগীর শারীরিক পরীক্ষার উপর ভিত্তি করে এই রোগ সন্দেহ করা হয়। রোগ সম্বন্ধে নিশ্চিত হওয়ার জন্য রক্ত ও সেরিব্রোস্পাইনাল ফ্লুইড পরীক্ষা করা হয়। প্রয়োজনে মস্তিষ্কের ইইজি বা ইমেজিং স্টাডি এবং কখনও কখনও নির্দিষ্ট ভাইরাল স্টাডিও করা হয় রোগের তীব্রতা নির্ণয়ের জন্য।

চিকিৎসা:

এনকেফেলাইটিসে আক্রান্ত রোগীর চিকিৎসায় আমাদের চেষ্টা থাকবে যাতে উপসর্গগুলির আশু হ্রাস হয় এবং যাতে রোগীর কোনও জটিলতা সৃষ্টি না হয়। এজন্য রোগীকে পুরোপুরি বিশ্রামে রাখা ও প্রচুর পরিমাণে জলপান করানো একান্তই প্রয়োজন। প্রয়োজনে রোগীকে হাসপাতালেও ভর্তি করতে হয়। সেখানে আক্সিজেন ও ইন্ট্রা ভেনাস ড্রিপও দিতে হয় যাতে শরীরের ইলেক্ট্রো লাইটস ব্যালেন্স ঠিক রাখা যায়।
হোমিওপ্যাথিক ওষুধ এনকেফেলাইটিসের চিকিৎসার জন্য কার্যকর বলে প্রমাণিত হয়েছে। হোমিওপ্যাথিক ওষুধ এই রোগ প্রতিরোধের জন্যও ভালো কাজ করে। এনকেফেলাইটিস সংক্রমণের চিকিৎসায় বেলেডোনা, জেলসিয়াম, হেলেবোরাস, হাইও সাইমাসনাইজার, স্ট্র্যামনিয়াম, আর্সেনিক অ্যালবাম, রাসটক্স ব্রায়োনিয়া, আরনিকা, ইউপেটোরিয়াস ইত্যাদি ওষুধগুলি বেশি ব্যবহৃত হয়। তবে বেলেডোনা ওষুধটিই এনকেফেলাইটিসের চিকিৎসার জন্য শীর্ষস্থানীয়। তবে এই রোগের উপসর্গ, রোগের তীব্রতা, রোগীর শারীরিক ও মানসিক অবস্থার উপর ভিত্তি করেই ওষুধ নির্বাচন, ওষুধের শক্তি ও মাত্রা ঠিক করা হয়ে থাকে।
এই রোগের প্রতিরোধী হোমিওপ্যাথিক ওষুধ হিসেবে বেলেডোনা, ক্যালকেরিয়া কার্ব ও টিউবার কউলিমাস ২০০ মাত্রায় ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
এই রোগ থেকে সম্পূর্ণ আরোগ্য পেতে প্রায় বেশ কয়েক সপ্তাহ বা মাস লাগতে পারে।

প্রতিরোধ:

 যে সমস্ত সংক্রামক রোগের ফলে এনকেফেলাইটিস হয় সেগুলি থেকে দূরে থাকা উচিত।
 মশারির ব্যবহার করুন।
 বিভিন্ন রকম সংক্রামক রোগের টিকা শিশুদের দেওয়া।
 এনকেফেলাইটিসে আক্রান্তদের থেকে শিশুদের দূরে রাখতে হবে।
 প্রত্যেকেরই ভালো করে বারবার হাত ধোয়াও গুরুত্বপূর্ণ।
 মশার কামড় এড়াতে ভোর ও সন্ধ্যায় বাইরে বের হওয়া এড়িয়ে চলা উচিত।
 ফুলহাতা জামা, লম্বা প্যান্ট, টুপি ইত্যাদির ব্যবহার করুন।
 পোকামাকড় ও মশা বিতারক দ্রব্য বা রাসায়নিক ব্যবহার।
 বাড়িতে ও বাড়ির চারপাশে জল জমতে না দেবেন না।
 টিক বা এঁটুলিজাতীয় পোকার কামড় এড়ান।
 পোষ্যের নিয়মিত শরীর পরীক্ষা করা দরকার।
 ডেঙ্গু ও এনকেফেলাইটিসের মশা চিনুন

 এডিস ইজিপ্টাই এবং এডিস অ্যালবোপিকটাস মশার মাধ্যমেই ডেঙ্গুর ভাইরাস মানুষের দেহে প্রবেশ করে। ভারত সহ দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার বিস্তীর্ণ এলাকায় এই দু’ধরনের মশার দেখা মেলে। এছাড়াও পানামা, মেক্সিকো এবং আফ্রিকার বিভিন্ন দেশেও এই দু’ধরনের মশা দেখতে পাওয়া যায়। বিশদ

মনের সুস্থতায় ফর্টিসের উদ্যোগ

ফর্টিস হাসপাতাল আনন্দপুরের ডিপার্টমেন্ট অব মেন্টাল হেল্‌থ অ্যান্ড বিহেভিওয়াল সায়েন্সের পক্ষ থেকে একটি একাঙ্ক নাটক প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। প্রায় ২০টি স্কুলের ছাত্রছাত্রীরা প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়েছিল।
বিশদ

বিধান ভবনে বিধান স্মরণ 

ডাঃ বিধান চন্দ্র রায়ের জন্ম ও মৃত্যু দিনে তাঁকে স্মরণ করে বর্তমান সমাজে তিনি আরও কত বেশি প্রাসঙ্গিক তা বোঝানোর জন্যেই এক আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়েছিল। সম্প্রতি বিধান ভবনে বিধান মেমোরিয়াল ট্রাস্ট আয়োজিত এই আলোচনা সভার সভাপতিত্ব করেন এই ট্রাস্টেরই চেয়ারম্যান সোমেন মিত্র। 
বিশদ

04th  July, 2019
হোমিও প্রতিষ্ঠানেও পালিত যোগের দিন 

পঞ্চম আন্তর্জাতিক যোগ দিবস পালিত হল ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব হোমিওপ্যাথিতে (সল্টলেক)। প্রতিষ্ঠানে এদিন সকাল সাড়ে নটা থেকেই ছাত্রছাত্রী এবং চিকিৎসকরা জমায়েত হন। এরপর সারাদিনে দু’টি পর্যায়ে ছাত্রছাত্রীরা যোগার কর্মশালায় অংশগ্রহণ করে।  
বিশদ

04th  July, 2019
হাইপোস্কিল্লিয়া
এখন অভাব রোগ ধরার দক্ষতাতেই 

আজকের দিনে দাঁড়িয়ে একটি দুর্ভাগ্যজনক বিষয়ের জন্য আমরা চিকিৎসকরাই দায়ী। আর এই নির্দিষ্ট কারণে বহু রোগীও নিত্যদিন সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন। প্রশ্ন হল, কী সেই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়? বিষয়টিকে হাইপোস্কিল্লিয়া বলা হয়। অর্থাৎ চিকিৎসকের ক্লিনিক্যাল স্কিল কম থাকা।  
বিশদ

04th  July, 2019
ডাঃ বিধান রায়ের ঘরানার চিকিৎসার দিন কি শেষ? 

১ জুলাই ধুমধাম করে দেশজুড়ে পালিত হল দিকপাল চিকিৎসক ডাঃ বিধানচন্দ্র রায়ের জন্ম ও প্রয়াণদিবস। আলোচনা, শ্রদ্ধাজ্ঞাপন, স্মৃতিচারণা সবই হল। কিন্তু, অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ প্রসঙ্গটিই বহুক্ষেত্রে এড়িয়ে যাওয়া হল না কি? মানুষের মুখে মুখে যে আজও ঘোরে তাঁর নাড়ি টিপে রোগী দেখা আর দূর থেকে দেখেই রোগ বলে দেওয়ার প্রায় অবিশ্বাস্য সব কাহিনি। অনেকে বলেন, আজকের চিকিৎসা বইছে ঠিক উল্টো খাতে। অনেকটাই যন্ত্রনির্ভর, রক্ত ও রোগপরীক্ষা নির্ভর। আলোচনায় প্রবীণ ফিজিশিয়ান ডাঃ সুকুমার মুখোপাধ্যায়। 
বিশদ

04th  July, 2019
এনসেফালাইটিসের বিপদ
সামলাবেন কীভাবে?
সমস্যা যখন ছোটদের

এনসেফেলন কথার অর্থ হল মস্তিষ্ক। আর আইটিস কথার অর্থ প্রদাহ (ইনফেকশন)। এই দু’টি শব্দকে একত্রে করে এনসেফালাইটিস শব্দটি তৈরি হয়েছে। অর্থাৎ এনসেফালাইটিস হল মস্তিষ্কের প্রদাহ। ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া, অটোইমিউন (শরীর নিজেই নিজের বিরুদ্ধে লড়ছে) ইত্যাদি নানা কারণে মানুষ এনসেফালাইটিসে আক্রান্ত হতে পারেন।
বিশদ

27th  June, 2019
বড়রাও সাবধান!

মস্তিষ্কের হঠাৎ প্রদাহজনিত (ফুলে যাওয়া) অসুখ হল এনসেফালাইটিস। সাধারণত মস্তিষ্ক এবং সুষুম্নাকাণ্ডে সংক্রমণের কারণে এমন হয়। ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস এবং পরজীবী সংক্রমণ থেকে এই অসুখ হওয়ার আশঙ্কা থেকে যায়। বিশদ

27th  June, 2019
 হোমাই-এর অনুষ্ঠান

  হোমিওপ্যাথি মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন অব ইন্ডিয়া-এর শিয়ালদহ শাখার তরফে ডাঃ সিএফএস হ্যানিমান এর ২৬৫তম জন্মদিন এবং ঈদ মিলন উৎসব পালন হল দ্য ইন্ডিয়ান সায়েন্স কংগ্রেস অডিটোরিয়ামে। প্রতিষ্ঠানের সাংগাঠনিক সম্পাদক ডাঃ সইদুল ইসলাম জানান, দীর্ঘ ৪৭ বছর ধরে চিকিৎসাজগতে অবদানের জন্য সংগঠনের অন্যতম পথপ্রদর্শক ডাঃ এস আই হোসেনকে সম্বর্ধনা দেওয়া হয় এই অনুষ্ঠানে।
বিশদ

27th  June, 2019
শিশুকন্যার হার্টের বিরল সমস্যার সার্জারি আমরিতে

মুকুন্দপুরের আমরি হাসপাতালে ৮ বছরের মেয়ের সাফল্যের সঙ্গে মিনিমালি ইনভেসিভ পেডিয়াট্রিক কার্ডিয়াক সার্জারি করা হল। হাসপাতালের পক্ষ থেকে এক প্রেস বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, জন্মগত জটিল হার্টের সমস্যায় ভুগছিল বর্ধমানের সাবিনা।
বিশদ

27th  June, 2019
 ক্লেফ্ট সার্জারির কর্মশালা

  ঠোঁটের ত্রুটি সারিয়ে তোলার চিকিৎসা হল ক্লেফ্ট সার্জারি। এবার অ্যাসোসিয়েশন অব ওর‌্যাল অ্যন্ড ম্যাক্সিল্লোফেসিয়াল সার্জেন অব ইন্ডিয়ার পশ্চিমবঙ্গ শাখার তরফে ক্লেফ্ট সার্জারির লাইভ সার্জিক্যাল ওয়ার্কশপের আয়োজন করা হয়েছিল হাওড়ার শ্রী জৈন হাসপাতাল ও রিসার্চ সেন্টারে।
বিশদ

27th  June, 2019
ইউনিসেফের কুসংস্কার ভেঙে ফেলার বার্তা 

২৮ মে ছিল মেনস্ট্রুয়াল হেল্‌থ ম্যানেজমেন্ট দিবস (এমএইচএম)। সেই উপলক্ষে দেশের মহিলাদের মেনস্ট্রুয়েশনকে ঘিরে গড়ে ওঠা নানাবিধ কুসংস্কারকে পেরিয়ে যাওয়ার বার্তা দিতে চেয়েছে ইউনিসেফের ভারত শাখা। এই উদ্যোগে তাঁদের সঙ্গী হয়েছে বিখ্যাত সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সার দীপা খোসলা।  
বিশদ

20th  June, 2019
শহরে বেরিয়াট্রিক চিকিৎসায় মণিপালের আউটডোর 

বেঙ্গালুরুর মণিপাল হাসপাতাল রোবোটিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে বেরিয়াট্রিক সার্জারি করছে। হাসপাতালের বেরিয়াট্রিক সার্জারি বিভাগের চেয়ারম্যান ডাঃ সুমিত তলওয়ার সম্প্রতি কলকাতায় জানান, মিনিমালি ইনভেসিভ এই প্রযুক্তি ব্যবহার করে রক্তক্ষয় ও হাসপাতালে থাকা—দুটোই কম করা সম্ভব।  
বিশদ

20th  June, 2019
স্লিপ অ্যাপনিয়া কী বিপদ ডাকতে পারে

 ঘুম সংক্রান্ত একটি জটিল সমস্যা হল স্লিপ অ্যাপনিয়া। এই সমস্যায় আক্রান্তদের ঘুমের মধ্যেই আটকে যায় শ্বাসপ্রশ্বাস। তারপর ব্যক্তি হঠাৎই জোরে শ্বাস নিয়ে ওঠেন। নাক ডাকা হল এই রোগের অন্যতম লক্ষণ। সমস্যা হল, সাধারণত আক্রান্ত নিজেও এই অসুখের কথা বুঝে উঠতে পারেন না।
বিশদ

13th  June, 2019
একনজরে
 নিজস্ব প্রতিনিধি, হাওড়া: পাত্রের বাড়ির দাবিমতো বাপের বাড়ি থেকে টাকা আনতে না পারায় বিয়ের সাড়ে ৪ মাসের মধ্যে এক গৃহবধূকে শ্বাসরোধ করে খুনের অভিযোগ উঠল তাঁর শ্বশুরবাড়ির লোকজনের বিরুদ্ধে। পুলিস জানিয়েছে, মৃতার নাম আতিফা খাতুন (১৬)। ...

  সংবাদদাতা, খড়্গপুর: নারায়ণগড়ের কুশবসান পঞ্চায়েতের গেনুয়া রেড়িপুর গ্রামে বুধবার তৃণমূল নেতাদের বাড়িতে হামলার অভিযোগ উঠল বিজেপির বিরুদ্ধে। এই ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়ায়। তৃণমূলের অভিযোগ, ...

 কুলগাঁও, ১০ জুলাই (পিটিআই): বছরের অন্য সময়ে যেখানে অনবরত গুলির শব্দ সন্ত্রাসের আবহ তৈরি করে, মঙ্গলবার সেখানেই শোনা গেল শঙ্খধ্বনি, বৈদিক মন্ত্র। দক্ষিণ কাশ্মীরের কুলগাঁওয়ে তিনটি প্রাচীন মন্দিরে জঙ্গি সন্ত্রাসকে উপেক্ষা করেই কাশ্মীরি পণ্ডিতরা আয়োজন করলেন যজ্ঞানুষ্ঠান। ...

 ম্যাঞ্চেস্টার, ১০ জুলাই: জেমস নিসামের বল যুজবেন্দ্র চাহালের ব্যাটের কানা ছুঁয়ে উইকেটরক্ষক টম লাথামের দস্তানায় জমা পড়তেই অধিনায়ক কেন উইলিয়ামসন বুকে টেনে নিলেন মার্টিন গাপটিলকে। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

আবেগের বশে কোনও কাজ না করাই ভালো। দাম্পত্য জীবনে বনিবনার অভাবে সংসারে অশান্তি বাড়বে। কর্মে ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস
১৮২৩ সালের এই দিনে ভারতের তৈরি প্রথম জাহাজ ডায়না কলকাতা বন্দর থেকে আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু করে।
১৮৮৯ সালের এই দিনে অবিভক্ত ভারতের কলকাতায় প্রথম প্রতিযোগিতামূলক ফুটবল টুর্নামেন্ট শুরু হয়।
১৯২১: মঙ্গোলিয়ায় গণপ্রজাতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করল লাল ফৌজ
১৯৩০ সালের এই দিনে অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটার ডন ব্রাডম্যান এক দিনে ৩০৯ রান করার রেকর্ড করেন, পরে টেস্ট ম্যাচে তা ৩৩৪ রানের সর্বোচ্চ রেকর্ড হয়েছিল।
১৯৫৬: সাহিত্যিক অমিতাভ ঘোষের জন্ম
১৯৬২: প্রথম ট্রান্সআতলান্তিক স্যাটেলাইট টেলিভিশনের সম্প্রচার শুরু হল
১৯৬৭: সাহিত্যিক ঝুম্পা লাহিড়ির জন্ম
১৯৭২: বিশ্ব দাবা চ্যাম্পিয়নশিপে প্রথম খেলা ববি ফিশার ও বরিস স্পাসকির মধ্যে শুরু হল
১৯৭৯: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম মহাকাশ স্টেশন স্কাইল্যাব পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে প্রবেশ করে। সেটিকে ভারত মহাসাগরে ফেলে ধ্বংস করা হয়।
২০০৬: মুম্বইয়ে ধারাবাহিক বিস্ফোরণে ২০৯জনের মৃত্যু
২০১২: আবিষ্কার হল প্লুটোর পঞ্চম উপগ্রহ এস/২০১২ পি ১



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৬৭.৮৩ টাকা ৬৯.৫২ টাকা
পাউন্ড ৮৩.৯৪ টাকা ৮৭.০৭ টাকা
ইউরো ৭৫.৪৬ টাকা ৭৮.৩৮ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩৪,৭৬৫ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩২,৯৮৫ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩৩,৪৮০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৩৮,০৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৩৮,১৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

২৬ আষা‌ঢ় ১৪২৬, ১১ জুলাই ২০১৯, বৃহস্পতিবার, দশমী ৫০/০ রাত্রি ১/৩। স্বাতী ২৭/১১ দিবা ৩/৫৫। সূ উ ৫/২/৪৯, অ ৬/২১/১, অমৃতযোগ দিবা ৩/৪১ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৭/৪ গতে ৯/১২ মধ্যে পুনঃ ১২/৩ গতে ২/১২ মধ্যে পুনঃ ৩/৩৮ গতে উদয়াবধি, বারবেলা ৩/১ গতে অস্তাবধি, কালরাত্রি ১১/৪২ গতে ১/২ মধ্যে।
২৫ আষাঢ় ১৪২৬, ১১ জুলাই ২০১৯, বৃহস্পতিবার, নবমী ০/১৫/১৭ প্রাতঃ ৫/৮/৪৭ পরে দশমী ৫৬/১২/২১ রাত্রি ৩/৩১/৪০। স্বাতীনক্ষত্র ৩৫/৩৮/১৯ রাত্রি ৭/১৮/৪, সূ উ ৫/২/৪৪, অ ৬/২৩/১০, অমৃতযোগ দিবা ৩/৪২ গতে ৬/২৩ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৪ গতে ৯/১৩ মধ্যে ও ১২/৪ গতে ২/১২ মধ্যে ও ৩/৩৭ গতে ৫/৩ মধ্যে, বারবেলা ৪/৪৩/৬ গতে ৬/২৩/১০ মধ্যে, কালবেলা ৩/৩/৩ গতে ৪/৪৩/৬ মধ্যে, কালরাত্রি ১১/৪২/৫৭ গতে ১/২/৫৪ মধ্যে।
৭ জেল্কদ
এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল
মেষ: খেলাধুলায় বিশেষ সাফল্য। বৃষ: কর্মসূত্রে বিদেশ সফরের সুযোগ। মিথুন: সৃষ্টিশীল কাজে ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে

বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস১৮২৩ সালের এই দিনে ভারতের তৈরি প্রথম জাহাজ ...বিশদ

07:03:20 PM

 বিশ্বকাপ: অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়ে ফাইনালে ইংল্যান্ড

09:49:59 PM

 বিশ্বকাপ: ইংল্যান্ড ২১০/২ (৩০ ওভার)

09:41:16 PM

 বিশ্বকাপ: ইংল্যান্ড ১৪৭/২ (২০ ওভার)

08:55:51 PM

বিশ্বকাপ: ইংল্যান্ড ৫০/০ (১০ ওভার)

08:00:01 PM