Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

হেস্টিংস হাউসের ভূত
সমুদ্র বসু

ইতিহাস হয়েও যা বর্তমান। নেই হয়েও তা আছে। এমন স্ববিরোধী বিশেষণ যায় রহস্যময় অথচ মরীচিকাময় ছায়াজগতের ক্ষেত্রে।  যখন  বেলায় চাঁদের আলোয় উদ্ভাসিত হয় এক অন্য জগৎ, যখন নিঝুম রাতের মধ্যে সজাগ হয়ে ওঠে অন্য বাসিন্দারা, তখন আসে সেই প্রহর। যখন দুইজগতের মধ্যের বিভেদ মুছে যায়, তখন অতীত হয়ে ওঠে বর্তমান।
এমন সময় হাওয়ার গতিতে যেন ঘড়ঘড় শব্দে চারটি ঘোড়ায় টানা জুড়ি গাড়িটি এসে থামে বাড়ির সামনে। আগন্তুকের আগমনে যেন নিশ্চল বাড়িটা আবার প্রাণ ফিরে পায়। আগন্তুক শশব্যস্ত হয়ে ঘর জুড়ে খুঁজতে থাকে কিছু। কেউ বলে কালো রঙের ডেস্কে থাকা কিছু নথিপত্র, কেউ বলে কিছু ছবি। যার জন্য তাঁকে দুই জগতের সীমানা পেরিয়ে আসতে হয় বারবার। অনুসন্ধান শেষে হতাশ আগন্তুক আবার মিলিয়ে যান রাতের অন্ধকারেই। তিনি আবার আসবেন, যেমনটা আসছেন ১৮১৮ থেকে। বাড়ির ঠিকানা হেস্টিংস হাউস, আলিপুর। আগন্তুকের নাম ওয়ারেন হেস্টিংস। বাংলার প্রথম ব্রিটিশ গভর্নর জেনারেল। ঔপনিবেশিক কলকাতার বহু সাক্ষী আজও শহরজুড়ে স্বমহিমায় বর্তমান। ইতিহাসের পাশাপাশি যাদের সঙ্গে জুড়ে রয়েছে অতিপ্রাকৃতিক তকমাও। মহানগরের বুকে ‘হেস্টিংস হাউস’ যাদের মধ্যে অন্যতম। আলিপুর জাজেস রোডের কাছে এই অট্টালিকা বর্তমানে মেয়েদের মহাবিদ্যালয় ‘ইনস্টিটিউট অব এডুকেশন ফর ওম্যান’। কিন্তু অতিলৌকিক ঘটনা নাকি প্রায়শই ঘটে থাকে এখানে। ওয়ারেন হেস্টিংসের আমল আজ অতীত। কিন্তু তিনি নেই হয়েও রয়ে গিয়েছেন এই বাড়ির ইতিহাসে কিংবদন্তিতে।
ওয়ারেন হেস্টিংস ১৭৭৪ সালে বাংলার গভর্নর জেনরল হন। দীর্ঘকাল প্রশাসক পদে ছিলেন তিনি। খোদ হেস্টিংসও নাকি কলকাতা শহরে ভূত দেখেছিলেন। সেই  ঘটনার বিবরণ মহাফেজখানায় লিপিবদ্ধ করে রাখার নির্দেশ দিয়েছিলেন তিনি। যেই সূত্র ধরেই এই কাহিনিকে ১৮৯৩ সালে নিজের বইয়ে ঠাঁই দেন জেমস ডগলাস। কলকাতায় পরিষদ কক্ষের মধ্যেই নাকি ঢুকে পড়েছিলেন অশরীরী আর সেই কক্ষে তখন উপস্থিত ছিলেন হেস্টিংস এবং তাঁর পারিষদবর্গ। আগন্তুকের মাথায় ছিল ‘স্টোভ-পাইপ হ্যাট’। অথচ ভারতে তখনও সেই টুপির আমদানি হয়নি। ক্ষণিকের মধ্যেই হাওয়ায় মিলিয়ে যান অশরীরী। সেই অশরীরীকে সেদিন নিজের বাবা বলে শনাক্ত করেছিলেন হেস্টিংসের কাউন্সিলের সদস্য মিস্টার শেক্সপিয়র। আর যে জাহাজের ডাকে তাঁর বাবার মৃত্যুসংবাদ কলকাতায় আসে, সেই একই জাহাজে করেই নাকি এসেছিল ওই বিশেষ টুপিও।
হেস্টিংস সাহেবের আত্মা নিয়ে আজও নানা কথা শোনা যায় এই বাড়ির চত্বরে। কিন্তু কীসের টানে এই নেটিভ শহরে বারবার ফিরে আসেন হেস্টিংস সাহেব? দীর্ঘকাল প্রশাসক থাকার পর নিজের পদে ইস্তাফা দিয়ে তিনি  ১৭৮৫ সালে ব্রিটেনে ফিরে যান।
দেশে ফেরার পর ঘুষ নেওয়া, ব্ল্যাকমেল করা সহ বিভিন্ন অভিযোগে অভিযুক্ত হন। সাত বছর আইনি লড়াইয়ের পর তিনি মুক্ত হন। কলকাতার ‘হেস্টিংস হাউস’ নামে পরিচিত এই বাড়ি থেকেই দেশে ফেরেন তিনি।
কিন্তু দেশে ফিরে হেস্টিংস আইনি জটিলতায় জড়িয়ে পড়েন। ১৭৮৭ সালে দুর্নীতির অভিযোগে অভিযুক্ত করে তাঁর ইমপিচ করা হয়। তাঁর বিরুদ্ধে অন্যতম অভিযোগ ছিল ১৭৭৫ সালে মহারাজা নন্দকুমারকে ষড়যন্ত্র করে বিচারবিভাগীয় হত্যা, ঘুষ নেওয়া। হেস্টিংসের বিরুদ্ধে ঘুষ নেওয়ার অভিযোগ করেছিলেন মহারাজা নন্দকুমার। পরে নন্দকুমারের বিরুদ্ধেও পাল্টা জালিয়াতির অভিযোগ আনেন হেস্টিংস। বিচারে মহারাজকে মৃত্যুদণ্ড দেন তৎকালীন সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি এলিজা ইম্পে। যিনি ছিলেন হেস্টিংসের ঘনিষ্ঠ বন্ধু। এই ষড়যন্ত্র ইতিহাসের কুখ্যাত অধ্যায়। যদিও সাত বছর দীর্ঘ আইনি লড়াইয়ের পর হেস্টিংস বেকসুর খালাস হন।
১৭৮৫ সালে হেস্টিংস যখন দেশে ফিরে যান, তখন ভুলবশত একটি কালোবাক্স ফেলে যান কলকাতায়। যার মধ্যে ছিল বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ নথিপত্র ও দলিল দস্তাবেজ। সঙ্গে স্ত্রীকে লেখা কিছু চিঠিপত্র। যার হদিশ জানতেন একমাত্র তিনি। সেই নথিপত্র গুলি হাতে পেলে নাকি বিচারের সময় তাঁর নিজেকে নির্দোষ প্রমাণে সুবিধা হতো। তিনি তড়িঘড়ি তাঁর প্রাক্তন সচিবকে চিঠিও পাঠান কিন্তু তাঁর ফেলে যাওয়া কিছু জিনিসের সঙ্গে ওই কালো বাক্সটিও নিলাম হয়ে যায়। বাক্সের খোঁজে ক্যালকাটা গেজেটে বিজ্ঞাপন প্রকাশিত হলেও সেটিকে আর খুঁজে পাওয়া যায়নি। আবার কেউ কেউ বলেন, ওই কালো বাক্সে ছিল হেস্টিংসের ঘনিষ্ঠ জনৈক রমণীর খান দুই মিনিয়েচার ছবি। সুদীর্ঘ সময় পেরিয়ে আজও নাকি ওই বাক্সের খোঁজেই বারবার ফিরে আসেন বড়লাট ওয়ারেন হেস্টিংস, নিজের সেই আলিপুর হেস্টিংস হাউসে। যে বাক্সে রয়ে গিয়েছে তাঁর নির্দোষ হওয়ার কিছু নথিপত্র!
অনেকের দাবি, আজও নাকি রাতে শোনা যায় জুড়ি গাড়ির আওয়াজ। এই  অট্টালিকার অতিলৌকিক কাণ্ডকারখানার গল্প চলে আসছে বহুদিন থেকেই। ১৮৮৪ সালে পল বার্ড নামে এক ব্যক্তিও নাকি হেস্টিংসর ঘোড়ার গাড়ি দেখেছিলেন। আর শুধুমাত্র ওয়ারেন হেস্টিংস নয় এই বাড়ির সঙ্গে জুড়ে একাধিক রহস্যময় উপস্থিতি। যার মধ্যে রয়েছেন এক ব্রিটিশ ছায়ামানবী। যিনি হেস্টিংস হাউসের চত্বরে ঘুরে বেড়ান, হাতে প্রদীপ নিয়ে যান চত্বরের  সমাধিক্ষেত্রে। তিনি মেরিয়ান। জার্মান ব্যারনেস। ১৭৮৫ সালে ইংল্যান্ডে ফেরার আগে হেস্টিংস এই বাড়ির মালিকানা হস্তান্তর করেন তাঁর স্ত্রী মেরিয়ান ইমহফের সন্তান জুলিয়াসের কাছে। জুলিয়াস এবং তাঁর পরবর্তী কয়েক প্রজন্ম এই বাড়িতেই বাস করেছে। তাঁদের সমাধি রয়েছে এই বাড়ির চত্বরেই। আর প্রদীপ হাতে নাকি ছায়ামানবী স্বয়ং মেরিয়াম। যিনি এই বাড়ির টান আজও কাটাতে পারেননি।
এই তালিকায় আছেন ঘোড়দৌড়ের এক জকিও। শোনা যায়, ১৮৩২ সাল নাগাদ এই বাড়ির বাসিন্দা ছিলেন জনৈক জকি। দুর্ভাগ্যজনকভাবে একদিন কেউ তাঁর প্রিয় সাদা ঘোড়াকে গুলি করে হত্যা করে। ফলে ওই ব্যক্তি ঘোড়ার শোকে পাগল হয়ে যান। আজও নাকি সেই ঘোড়া মালিকের জন্য ছুটে আসেন বারেবারে, যাঁকে মাঝেমধ্যেই আলোআঁধারিতে দৌড়াতে দেখা যায় এই বাড়ির চত্বরে। 
না বললেই নয় দুর্ভাগ্যজনক সেই বাচ্চাটির কথা যে বন্ধুদের সঙ্গে ফুটবল খেলতে গিয়ে বুকে বল লেগে ঘটনাস্থলে মারা যায়। সে নাকি আজও তাঁর বন্ধুদের অপেক্ষায় রয়েছে এখানে। এরকমই অজস্র ঘটনা ভেসে বেড়ায় হেস্টিংস ভবনের হাওয়ায়। দিনের বেলায় যেখানে ছাত্রীদের গুঞ্জনে প্রাণবন্ত। কিন্তু রাত নামলেই অন্য দুনিয়া। রয়েছে বিশ্বাসী-অবশ্বাসী দুই পক্ষই। রয়েছে যুক্তি পালটা যুক্তি। সত্যিই কি শেষ বয়সে না পাওয়া শান্তির খোঁজে আসেন হেস্টিংস? সত্যিই কি এখানে রয়েছে মায়ার বাঁধনে বাঁধা অশরীরীরা। যেই প্রশ্নের উত্তর জানেন স্বয়ং ঈশ্বর। তবে চক্ষুকর্ণের বিবাদভঞ্জনের জন্য আপনি আসতেই পারেন, অশরীরী না হোক ইতিহাসের সাক্ষী অবশ্যই হতে পারবেন, যা নিঃসন্দেহে মূল্যবান। 
14th  July, 2024
ফেরা
ছন্দা বিশ্বাস 

সোপান সিগারেটে লম্বা টান দিয়ে বলল, ‘তাহলে কী ঠিক করলি?’ পরমের হাতে সিগারেটটা অসহায়ভাবে পুড়ছিল। ওরা ফ্রাঙ্কফুর্ট স্টেশনে ঢোকার মুখে বাঁ-পাশে একটা স্মোকিং জোনে দাঁড়িয়ে কথা বলছিল। কয়েকজন জার্মান যুবতী দ্রুত সিগারেট নিঃশেষ করে ভিতরে ঢুকে গেল।  বিশদ

গগনবাবু ও প্যাংলা তাপস
রম্যাণী গোস্বামী

গগনবাবু একটি মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানির মোটামুটি উপরতলার কর্মী। যাদবপুরে নিজেদের ফ্ল্যাট। মাস গেলে ইএমআই বাদ দিলে মাঝারি ব্যাঙ্ক ব্যালেন্স, কয়েকটা মিউচুয়াল ফান্ড, হৃষ্টপুষ্ট গিন্নি, ফ্যাশানেবল কলেজ পড়ুয়া কন্যা এবং একটি মাহিন্দ্রা কেইউভি— এই হল মোটামুটি তাঁর সম্পত্তির খতিয়ান। বিশদ

01st  September, 2024
গুপ্ত রাজধানী: হনুমান মহারাজজি
সমৃদ্ধ দত্ত

 

সেই গল্পটা তো আমাদের সকলেরই জানা। মহাশক্তিশালী ভীম হস্তিনাপুর যাওয়ার পথে একটি জঙ্গল পেরচ্ছিলেন। তাঁর শরীরে তো একশো হাতির শক্তি। সেকথা সর্বজনবিদিত। দ্বিতীয় পাণ্ডব নিজেও সেকথা জানেন। সোজা কথায় তাঁর নিজের বাহুবল নিয়ে যে গর্ব ছিল একথাও অবগত আমরা।  বিশদ

01st  September, 2024
ছেলের সঙ্গে দেখা
সন্দীপন বিশ্বাস

বুকটা ছ্যাঁৎ করে উঠল সুভদ্রার। ঝাপানডাঙা স্টেশনে সে বসে আছে। এখানে এসেছিল এক গুরুবোনের বাড়ি। ফিরে যাচ্ছে উত্তরপাড়ায়, নিজের ঘরে। সন্ধ্যা ঘনিয়ে আসছে। এখনও কয়েকটা কাক ডাকছে। কেমন ক্লান্ত স্বর ওদের। স্টেশনের শেডের ওপর বসে কাকগুলো। বিশদ

25th  August, 2024
ঘাটশিলার বীরেশ
রাজেশ কুমার

ব্যাগ বোঁচকা আর এক কিলো পুঁটিমাছ নিয়ে সকাল সকাল পড়লাম এক অশান্তিতে। হয়েছেটা কী, দু’দিনের জন্য ঘুরতে এসেছিলাম ঘাটশিলা। ঠিক ঘুরতে না বলে শনির দশা কাটাতেই বলা ভালো। অনেক দিন বেড়াতে যাব, বেড়াতে যাব ভাবলেও যাওয়া হচ্ছিল না কোথাও। কিছু না কিছু বিপত্তি এসে হাজির হচ্ছিল ঠিক। বিশদ

18th  August, 2024
অভিশপ্ত কুলধারা

অলৌকিক তকমা স্থান-নামের সঙ্গে আলাদা মাত্রা যোগ করে। অলৌকিক ব্যাপার নিয়ে বিশ্বাসী অবিশ্বাসী দু’পক্ষেরই নিজস্ব দাবিদাওয়া আর মতামত অন্তহীন।
  বিশদ

11th  August, 2024
দিল্লি দরবার
সমৃদ্ধ দত্ত

এমন কিছু নতুনত্ব নয়। এরকম দরবার এবং উৎসব আগেও হয়েছে। একবার সেই ১৮৭৭ সালে। ভারতের শাসনভার নিজের হাতে তুলে নেওয়ার বেশ কয়েক বছর পর মহারানি ভিক্টোরিয়ার ‘বিশেষ অভিষেক’ উৎসবের আয়োজন করা হয়েছিল।
বিশদ

11th  August, 2024
হেড অফিসের বড়বাবু

বার দশেক হোঁচট খেয়ে প্রায় পড়ে যেতে যেতে নিজেকে সামলে নিয়ে পার্থ এসে দাঁড়াল অফিসের গেটে। পার্থ বড়ুয়া। জুনিয়র অফিসার।
বিশদ

11th  August, 2024
ছোট গল্প: মাগুরমারি সাঁকো
সৌমিত্র চৌধুরী

বাঁকের মুখে স্টিয়ারিং ডান দিকে ঘুরাতেই চোখে পড়ল। একটা সাঁকো। মনে হচ্ছে বেশ পুরনো। দূর থেকে ব্রেকে আলতো করে পা ছোঁয়াল বিপুল। চাকা গড়িয়ে গড়িয়ে কিছুদূর এগল। পুলের কাছে আসতেই ব্রেকে আরও একটু চাপ দিয়ে থামিয়ে দিল। কপালে চিন্তার ভাঁজ পড়ল বিপুলের। বিশদ

04th  August, 2024
গুপ্ত রাজধানী: লালকেল্লা
সমৃদ্ধ দত্ত

জায়গাটা অনেকটাই কম। যেভাবে সাম্রাজ্য ছড়াচ্ছে আর হিন্দুস্তানের বাইরে থেকে আরও দলে দলে সমস্ত স্তরের মানুষ ভাগ্যান্বেষণে ক্রমাগত এসেই চলেছে, এরপর তো রাজধানীটাই ঩ঘিঞ্জি হয়ে যাবে। আরও বেশি খোলামেলা জায়গা দরকার। কোথায় নিয়ে যাওয়া যায় রাজধানী? বিশদ

04th  August, 2024
অতীতের আয়না: সাহেবদের হুঁকো বিলাস
অমিতাভ পুরকায়স্থ

মহিলা দিন কয়েক হয়েছে বিলেত থেকে এসেছেন এদেশে। এদেশীয় এক বিদুষী মেমসাহেবের সঙ্গে মহিলার বন্ধুত্ব হয়েছে। তার মতো খাঁটি ইংলিশ নন, তবে যথেষ্ট ঘনিষ্ঠতা হওয়ায় বান্ধবীর সঙ্গে দেখা করার জন্য তার বাড়িতে এসে দেখেন শ্রীমতী হেয়ার-ড্রেসারের তত্ত্বাবধানে কবরী সজ্জায় ব্যস্ত। বিশদ

04th  August, 2024
ছোট গল্প: জামাইয়ের মোবাইল 
বিপুল মজুমদার

হ্যালো অর্পি, শোন মা, সামনের জামাইষষ্ঠীতে ওঙ্কারকে একটা স্মার্টফোন দিতে চায় তোর বাবা। তা তোদের যদি কোনও চয়েস থাকে, ইয়ে মানে কোনও কালার বা কোম্পানি, তাড়াতাড়ি সেটা জানিয়ে দিস তো ভালো হয়।’ বিশদ

28th  July, 2024
আমির খসরু ও বসন্ত উৎসব
সমৃদ্ধ দত্ত

সুফি সাধক হজরত নিজামউদ্দিনের কাছে দূর দূরান্ত থেকে মানুষ আসে শান্তির খোঁজে। স্বস্তির সন্ধানে। নিবেদিত প্রাণ নিয়ে তাঁরা সকল দুঃখ-দুর্দশা, ক্ষোভ ক্রোধের আহুতি দিতে চায় এখানে। এই নিজামউদ্দিনের কাছে। তিনি তো সাধারণ সাধক নন। বিশদ

28th  July, 2024
আজও রহস্য: ন্যাশনাল লাইব্রেরির অশরীরী 
সমুদ্র বসু

বেলভিডিয়ার গার্ডেন হাউস, আলিপুর। এই নামে না চিনলেও ন্যাশনাল লাইব্রেরি কলকাতা বললে সহজেই চিনবেন অধিকাংশ মানুষ। এই গ্রন্থাগার ভবন ও সংলগ্ন এলাকাটির পোশাকি নাম বেলভেডিয়ার এস্টেট। বেলভিডিয়ার হল গথিক ঘরানার বিশেষ স্থাপত্য। বিশদ

28th  July, 2024
একনজরে
সকালে ৩২টি ওয়ার্ডের রাস্তা পরিষ্কার করা হয়। পাশাপাশি বাড়ি বাড়ি আবর্জনা সংগ্রহও করে উলুবেড়িয়া পুরসভা। এবার রাতেও রাস্তা পরিষ্কার রাখার উদ্যোগ নিল তারা। শনিবার রাতে ...

নিয়োগে অনিয়মের অভিযোগকে কেন্দ্র করে ফের আদালতের ভর্ৎসনার মুখে পড়তে হল প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদকে। অন্তত ২০০ জন চাকরিপ্রার্থী সর্বোচ্চ নম্বর পেয়েও মেধাতালিকায় স্থান পায়নি। অথচ ...

লখনউয়ে একটি তিনতলা বাড়ি ভেঙে পড়ায় পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। আহত হয়েছেন ১৩ জন। তাঁদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। শনিবার বিকেল পাঁচটা নাগাদ এই দুর্ঘটনা ঘটে। ...

হরিরামপুরে দু’মাস ধরে মেয়েকে ধর্ষণ করার অভিযোগ উঠল বাবার বিরুদ্ধে। কিশোরীর অভিযোগ পাওয়ার পর বাবাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিস। পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, অভিযুক্তের বাড়ি হরিরামপুর থানার গোকর্ণ এলাকায়। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

উপস্থিত বুদ্ধি ও প্রখর অনুমান ক্ষমতার গুণে কার্যোদ্ধার। ব্যবসা, বিদ্যা, দাম্পত্য ক্ষেত্রগুলি শুভ। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস
১৮৮৬: দক্ষিণ আফ্রিকার জোহান্সবার্গের পত্তন হয়
১৯২৬: সঙ্গীতশিল্পী ভূপেন হাজারিকার জন্ম
১৯৩৩: সঙ্গীতশিল্পী আশা ভোঁসলের জন্ম
১৯৩৯:  হিন্দু সন্ন্যাসী, রামকৃষ্ণ বেদান্ত মঠের প্রতিষ্ঠাতা  স্বামী অভেদানন্দর  মৃত্যু
১৯৫৬: অভিনেতা সব্যসাচী চক্রবর্তীর জন্ম
২০২২: দিল্লির ইন্ডিয়া গেটে উন্মোচিত হল নেতাজী সুভাষচন্দ্র বসুর ২৮ ফুট উচ্চতার কালো গ্রানাইটের মূর্তি
২০২২: বৃটেনের রাণী দ্বিতীয় এলিজাবেথের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৩.১৩ টাকা ৮৪.৮৭ টাকা
পাউন্ড ১০৮.৩২ টাকা ১১১.৮৭ টাকা
ইউরো ৯১.২৫ টাকা ৯৪.৪৩ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
05th  September, 2024
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭১,৬০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭২,০০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৮,৪০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮১,৮৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮১,৯৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

২৩ ভাদ্র, ১৪৩১, রবিবার, ৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪। পঞ্চমী ৩৬/৫ রাত্রি ৭/৫৯। স্বাতী নক্ষত্র ২৫/১৫ দিবা ৩/৩১। সূর্যোদয় ৫/২৪/৫১, সূর্যাস্ত ৫/৪৩/৪৯। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/১৪ গতে ৯/৩০ মধ্যে। রাত্রি ৭/১৬ গতে ৮/৫০ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ প্রাতঃ ৬/১৪ মধ্যে পুনঃ ১২/৪৭ গতে ১/৩৬ মধ্যে। রাত্রি ৬/২৯ গতে ৭/১৬ মধ্যে পুনঃ ১১/৫৭ গতে ৩/৫ মধ্যে। বারবেলা ১০/১ গতে ১/৫ মধ্যে। কালরাত্রি ১/২ গতে ২/৩০ মধ্যে। 
২২ ভাদ্র, ১৪৩১, রবিবার, ৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪। পঞ্চমী দিবা ৩/৫৫। স্বাতী নক্ষত্র দিবা ১/৭। সূর্যোদয় ৫/২৪, সূর্যাস্ত ৫/৪৭। অমৃতযোগ দিবা ৬/১৩ গতে ৯/৩০ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/১৬ গতে ৮/৫০ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৬/১৩ মধ্যে ও ১২/৪৭ গতে ১/৩৭ মধ্যে এবং রাত্রি ৬/৩০ গতে ৭/১৬ মধ্যে ও ১১/৫৭ গতে ৩/৪ মধ্যে। বারবেলা ১০/২ গতে ১/৮ মধ্যে। কালরাত্রি ১/২ গতে ২/৩০ মধ্যে।
৪ রবিয়ল আউয়ল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
তুহিনকান্ত পান্ডেকে অর্থসচিবের পদে নিয়োগ করল কেন্দ্রীয় সরকার

07-09-2024 - 11:47:15 PM

মুর্শিদাবাদের জলঙ্গিতে নির্মীয়মাণ বাড়ির সেপটিক ট্যাঙ্ক থেকে এক যুবকের মৃতদেহ উদ্ধার

07-09-2024 - 11:21:33 PM

আম্বানি পরিবারের গণেশ পুজোতে সস্ত্রীক হাজির অভিনেতা সঞ্জয় দত্ত

07-09-2024 - 11:20:18 PM

ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলদোমির জেলেনস্কির সঙ্গে দেখা করলেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী জিওর্জিয়া মেলোনি

07-09-2024 - 11:18:42 PM

আম্বানি পরিবারের গণেশ পুজোতে হাজির অভিনেতা সলমন খান

07-09-2024 - 11:15:13 PM

আম্বানি পরিবারের গণেশ পুজোতে হাজির অভিনেত্রী মাধুরি দীক্ষিত

07-09-2024 - 10:44:53 PM