সম্পত্তি সংক্রান্ত আইনি প্রচেষ্টায় সাফল্যের সম্ভাবনা। ন্যায্য অর্থ সঠিক সময়ে নাও পেতে পারেন। অর্থপ্রাপ্তির যোগ ... বিশদ
মামলার বয়ান সূত্রে জানা গিয়েছে, ২০১০ সালে প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের জন্য আবেদন জানান উত্তর ২৪ পরগনার চাকরিপ্রার্থীরা। সেই মতো ২০১১ সালে লিখিত পরীক্ষা হয়। কিন্তু পরবর্তীতে অনিয়মের অভিযোগে লিখিত পরীক্ষা বাতিল হয়ে যায়। ফের লিখিত পরীক্ষা হয় ২০১৪ সালে ১৮ মার্চ। ওই বছরের ১১ নভেম্বর ইন্টারভিউ প্রক্রিয়া শুরু করে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ। মামলাকারীদের আইনজীবী আশিসকুমার চৌধুরী জানিয়েছেন, মেধাতালিকায় স্থান পাওয়া প্রার্থীদের থেকে বেশি নম্বর থাকা সত্ত্বেও মামলাকারীদের তালিকায় স্থান দেওয়া হয়নি। বিষয়টি নিয়ে আদালতের দ্বারস্থ হলে এনিয়ে রিপোর্ট তলব করেন বিচারপতি অমৃতা সিনহা। তা সত্ত্বেও রিপোর্ট জমা দেওয়া হয়নি বলে অভিযোগ। তা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন বিচারপতি সিনহা। তখন বেশ কিছুটা সময় চেয়ে নেন উত্তর ২৪ পরগনা শিক্ষা সংসদের আইনজীবী। বিচারপতি সিনহা প্রশ্ন তোলেন, প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের তথ্যই বলছে মামলাকারীরা বেশি নম্বর পেয়েও মেধাতালিকায় স্থান পেলেন না। অথচ তার চেয়ে কম নম্বর পাওয়া প্রার্থীরাও চাকরি করছেন। এই সূত্রেই আগামী ১৮ই সেপ্টেম্বরের মধ্যে এ সংক্রান্ত রিপোর্ট জমা দেওয়ার নির্দেশ দেন বিচারপতি।