সম্পত্তি সংক্রান্ত আইনি প্রচেষ্টায় সাফল্যের সম্ভাবনা। ন্যায্য অর্থ সঠিক সময়ে নাও পেতে পারেন। অর্থপ্রাপ্তির যোগ ... বিশদ
নাবালিকার পরিবারের অভিযোগ, অন্য পড়ুয়াদের সঙ্গে ওই ছাত্রীও শুক্রবার আত্মরক্ষার ক্লাসে যোগ দিয়েছিল। ক্লাসের পর অন্য সহপাঠীরা বেরিয়ে গেলেও ওই নাবালিকা জুতোর ফিতে বাঁধছিল। ঘর ফাঁকা থাকার সুযোগে অভিযুক্ত শিক্ষক পিছন থেকে নাবালিকার শরীরের বিভিন্ন জায়গা স্পর্শ করেন। বিষয়টি কাউকে না জানানোর জন্য নাবালিকাকে হুমকিও দেন ওই শিক্ষক। নাবালিকা সঙ্গে সঙ্গে ওই স্কুলেরই কর্মী তার এক আত্মীয়কে বিষয়টি জানায়। ওই আত্মীয় প্রিন্সিপাল ও নাবালিকার বাবা-মাকে ঘটনার কথা জানান। নাবালিকার পরিবারের অভিযোগ, স্কুল কর্তৃপক্ষ হেনস্তার কথা ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করে। সব কিছু জানার পরেও প্রিন্সিপাল কোনও ব্যবস্থা নেননি। অন্য শিক্ষকরাও কোনও পদক্ষেপ নেননি বলে অভিযোগ নাবালিকার এক আত্মীয়ের। পুলিস জানিয়েছে, ধৃত শিক্ষকের বিরুদ্ধে পকসো আইন সহ ভারতীয় ন্যায়সংহিতার একাধিক ধারায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। নাবালিকার মেডিক্যাল পরীক্ষা ও কাউন্সেলিংয়ের ব্যবস্থা করা হয়েছে। দিল্লি সরকারের তরফেও ঘটনার তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে সরকার জানিয়েছে।