Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

গুপ্ত রাজধানী: হনুমান মহারাজজি
সমৃদ্ধ দত্ত

 

সেই গল্পটা তো আমাদের সকলেরই জানা। মহাশক্তিশালী ভীম হস্তিনাপুর যাওয়ার পথে একটি জঙ্গল পেরচ্ছিলেন। তাঁর শরীরে তো একশো হাতির শক্তি। সেকথা সর্বজনবিদিত। দ্বিতীয় পাণ্ডব নিজেও সেকথা জানেন। সোজা কথায় তাঁর নিজের বাহুবল নিয়ে যে গর্ব ছিল একথাও অবগত আমরা।  অন্য পাণ্ডব ও কৌরবরাও। জঙ্গলের মধ্যে নিয়ে যাওয়ার পথে একটি বৃদ্ধ হনুমান পথ আটকে শুয়েছিল। সেটা ছিল একটি পাকদণ্ডী। ভীম অবজ্ঞার দৃষ্টিতে একবার দেখলেন যে, লম্বা লেজ ছড়িয়ে রেখেছে সেই হনুমান যাত্রাপথে। এদিক কিংবা ওদিক নয়। একেবারে ঠিক যেখান থেকে যেতে হবে সেখানেই। ক্রুদ্ধ ও বিরক্ত হয়ে ভীম তাকে আদেশ করেন সরে যেতে। লেজটা সরাও তোমার। আমি যাব। 
বৃদ্ধ হনুমান মানুষের কণ্ঠেই বললেন, আমি তো এক অশক্ত হনুমান। বৃদ্ধ। চলতে ফিরতেও পারি না। তুমি এক যুবক। শক্তিশালী এবং তেজোদীপ্ত। তুমি নিজেই সরিয়ে দাও।
ভীম এগিয়ে গিয়ে সেই চেষ্টাই করলেন। কিন্তু এ কী? এ তো নড়ানোই যাচ্ছে না। আশ্চর্য তো! প্রথমে হেলাফেলা করেছিলেন। অতএব একটু শক্তিপ্রয়োগ করলেন। নাহ! তাও কিছু হচ্ছে না। ব্যাপারটা বেশ অপমানজনক। ভীম প্রায় সর্বশক্তি নিয়োগ করলেন। তাকিয়ে দেখলেন বৃদ্ধ হনুমানের মুখে মৃদু হাসি। কিছুক্ষণের মধ্যেই ভীম বুঝলেন, কিছু একটা ভুল হচ্ছে। এই হনুমান কোনও সাধারণ প্রাণী হতেই পারে না। 
ভীম করজোড়ে বললেন, আমি ক্ষমাপ্রার্থী। হার স্বীকার করছি। আমি দম্ভভরে ভেবেছি আপনি এক নিতান্তই দুর্বল প্রাণী। আর আমি ভূলোকের  মহাশক্তিধর। সেই ভুল ভাঙল। 
হনুমান এবার নিজের প্রকৃত রূপ ধারণ করলেন। নিজের শরীর বাড়িয়ে করলেন পাহাড়প্রমাণ। বুকে খোদিত রামসীতা। ভীম প্রণাম করলেন। এই মহান চরিত্র যে তাঁর ভ্রাতা সেটাও বুঝলেন ভীম। 
ভীম বললেন, আপনি আমাকে আশীর্বাদ করুন। আর আমাদের পক্ষে থাকুন। আমরা একটা প্রলয়ঙ্করী যুদ্ধে অবতীর্ণ হতে যাচ্ছি। একদিকে আমরা পাণ্ডব। অন্যদিকে কৌরব। 
হনুমান বললেন, যুগ বদলে গিয়েছে। এটা এক অন্য যুগ। দ্বাপর যুগ। আমার কর্মকাণ্ডের যুগ সমাপ্ত। আমি তোমাদের কোনওরকম সহায়তা করতে পারব না। তবে আমার আশীর্বাদ আছে। আর আমি জানি তুমি যে কাজে যাচ্ছ সেটা সফল হবে। আমি সত্যের পক্ষে। আমি জ্ঞানের পক্ষে। তোমরা যেহেতু এই যুদ্ধে সত্যের পক্ষে, তাই জয় তোমাদের হবেই। ভীম আবার প্রণাম করে এগিয়ে চললেন। 
এই কাহিনি তো সকলের অবগত। তাহলে কেন আবার উচ্চারিত? কারণ, দিল্লির আধুনিকতম কেন্দ্রস্থল কনট প্লেসের নিকটেই থাকা হনুমান মন্দিরে দিল্লিবাসীর এক অবশ্য গন্তব্য বহুকাল ধরে। আর বৃদ্ধ অথবা যুবক, পূজারিরা যুগ যুগ ধরে ভক্ত ও পর্যটকদের বলে আসছেন একটাই গল্প। সেটি হল, এই সেই স্থান যেখানে ছিল জঙ্গল। আর এখান থেকেই ভীম যাচ্ছিলেন হস্তিনাপুরে। এই সেই জমিখণ্ড যেখানে শুয়েছিলেন হনুমান। ভীমের দর্প ভঙ্গ করে তাঁকে শিক্ষা দেওয়ার জন্য। আর এই মন্দির নির্মাণের প্রাথমিক কাজ ভীম করে গিয়েছিলেন কুরুক্ষেত্র যুদ্ধে জয়ের পর। 
কতটা সত্যি এই কাহিনি? মিথ ও লোকশ্রুতি সত্য-মিথ্যার গ্রাহ্য করে না। কিন্তু আধুনিক দিল্লি এই কাহিনি বিশ্বাস করে। ভীম যে ভৈরব মন্দির স্থাপন করেছিলেন সেটা অনেকেই বিশ্বাস করে। তবে সেটি পুরনো কেল্লার পিছনে। যা ছিল একদা ইন্দ্রপ্রস্থ গ্রাম। সত্যি গ্রামের নামই ছিল ইন্দ্রপ্রস্থ। তাহলে কি এই গ্রাম ইন্দ্রপ্রস্থ আর পাণ্ডবদের রাজধানী তথা রাজপ্রাসাদ ইন্দ্রপ্রস্থও একই স্থানে? সেটাও বা কে বলবে? মহাভারত ইতিহাস? নাকি মহাকাব্য অর্থাৎ কাল্পনিক এক কাহিনি সেই নিয়েই তো টানাপোড়েন ইতিহাসবিদ, পুরাতাত্ত্বিক, ধর্মীয় মানুষের মধ্যে। সুতরাং ভৈরব মন্দিরের মতোই তার অদূরে এই কনট প্লেস নামক আধুনিক মার্কেট প্লেস কোনও এককালে যখন জঙ্গলে আকীর্ণ ছিল এবং সেখান থেকেই হেঁটে গিয়েছেন ভীম, দেখা হয়েছে অমর হনুমানের সঙ্গে, সেই জনশ্রুতির বিশ্বাসও মানুষের মধ্যে প্রোথিত। কিন্তু ওই জঙ্গলে কেন এসেছিলেন ভীম? সেকথাও বলা রয়েছে। দ্রৌপদীর জন্য একটি সুগন্ধযুক্ত ফুল খুঁজতে। যা কেউ কোনওদিন দেখেনি। 
দিল্লির কনট প্লেসে থাকা হনুমান মহারাজজি মন্দিরে নাকি স্বয়ং তুলসীদাস এসেছিলেন? সেরকমও দাবি করা হয়। বলা হয়ে থাকে দিল্লির সম্রাটের সামনে তিনি ভজন শুনিয়ে হনুমান মন্দিরের উপর হিন্দুদের একচ্ছত্র অধিকার আদায় করেন। স্থাপিত হয় মন্দিরগাত্রে একটি অর্ধচন্দ্র। কেন? যাতে কোনও মুসলিম শাসক এই মন্দিরের দিকে নজর না দিতে পারে। অর্থাৎ ভাঙতে না পারে। এসব জনশ্রুতি ও বিশ্বাস। তবে বর্তমান আদলটি নির্মাণ করেন অম্বরের প্রথম মহারাজা মান সিংহ। সম্রাট আকবর তখন সিংহাসনে। পরবর্তীকালে আবার মহারাজা জয় সিং যখন অদূরেই নির্মাণ করলেন যন্তরমন্তর, তখন এই মন্দিরকে আবার সংস্কার করলেন। কনট প্লেসের বাবা খড়্গ সিং মার্গ থেকে প্রবেশ করে রৌপ্যনির্মিত মন্দির দ্বারে রামায়ণের চিত্রগাথা। দেওয়ালে তুলসীদাসের সুন্দরকাণ্ডের গোটা অধ্যায়। একা হনুমান? মোটেই নয়। রাধা-কৃষ্ণ আছেন। রয়েছেন শিব-পার্বতী। স্থান করে নিয়েছেন সন্তোষী মাতা! ভাঙা। গড়া। আবার ভাঙা। আবার গড়া। মহাকাব্য থেকে ইতিহাস। ভীম থেকে মানসিংহ। সত্যি এবং মিথের মধ্যে যতই টানাপোড়েন থাক, দিল্লির কনট প্লেসের হনুমান মন্দিরের মাহাত্ম্য ও আকর্ষণ আজও উজ্জ্বল! 
01st  September, 2024
ডক্টর মিশ্র
নন্দিনী নাগ

সল্টলেকে ঝাঁ-চকচকে চেম্বার, একতলা একটা ফ্ল্যাটের পুরোটা নিয়ে। সাদা পাথরের তিন ধাপ সিঁড়ি ডিঙিয়ে কাঠের জাঁকালো সদর দরজা। সেই দরজা পেরিয়ে ভেতরের হলঘরে সোফার মধ্যে শরীর ছেড়ে দেওয়ার পর মিসেস দত্তের মনে ডাক্তারবাবুর প্রতি বেশ সমীহ জন্মাল। বিশদ

12th  January, 2025
অস্তরাগ
সঞ্জয় রায়

অস্তগামী সূর্যের রক্তিম আভা নদীর জলে গলে গলে যাচ্ছে। বসন্ত বাতাসে চরাচর জুড়ে গোধূলির অদ্ভুত বর্ণচ্ছটায় প্রকৃতি যেন মায়াময়। চিত্রপটে স্যিলুট হয়ে বসে আছে দু’টি নরনারী। জীবনের প্রান্তদেশে পৌঁছে দু’টি মন পরস্পর খুঁজে পেয়েছে তরঙ্গ দৈর্ঘ্যের অদ্ভুত মিল। বিশদ

05th  January, 2025
অতীতের আয়না: সাহেবি বড়দিন ও নিউ ইয়ার
অমিতাভ পুরকায়স্থ

কাজকর্ম শিকেয় তুলে পাঁচ দিন ধরে বাঙালির দুর্গোৎসব পালন যাঁরা বাঁকা চোখে দেখেন, তাঁদের আঠারো শতকের কলকাতা থেকে ঘুরিয়ে আনতে পারলে বেশ হতো। সে সময় শহরের সাহেব-মেমদের বড়দিন উপলক্ষ্যে খানা-পিনা-নাচ-গান ও কেনাকাটার হুল্লোড়ের মরশুম চলত দিন দশেক। বিশদ

05th  January, 2025
গুপ্ত রাজধানী: ইন্ডিয়া গেট
সমৃদ্ধ দত্ত

গরিব ও মধ্যবিত্তদের কাছে সেই আর্থিক শক্তি কোথায়! রবিবার অথবা ছুটির দিন কিংবা ন্যাশনাল হলিডে হলেই কোনও বৃহৎ শপিং মল অথবা মাল্টিপ্লেক্সে যাবে! অনেকক্ষণ মেনুকার্ড দেখার পর শেষ পর্যন্ত বরাবরের মতোই ফ্রায়েড রাইস, চিলি চিকেন অর্ডার করার বিলাসিতাও যাদের থাকে না, তারা যাবে কোথায়? বিশদ

05th  January, 2025
কেউ দেখেনি
প্রদীপ আচার্য

নিরাপদর নিরাপদে থাকার সুখ উবে গেল। গ্রামের নিরিবিলি প্রাকৃতিক পরিবেশে থাকার একটা আলাদা সুখ আছে। সেই সুখের মুখে আজ ঝামা ঘষে দিল একটা জানোয়ার। সবাই সাপের ভয় দেখিয়েছে। বিশদ

29th  December, 2024
গুপ্ত রাজধানী: হোলি ট্রিনিটি চার্চ
সমৃদ্ধ দত্ত

দিল্লি মানেই ইতিহাসের গল্প। এর আনাচকানাচে ছড়িয়ে রয়েছে অসংখ্য ঐতিহাসিক স্থাপত্য। এরমধ্যে বেশ কয়েকটির খোঁজ এখন আর রাখেন না পর্যটকরা। ইতিহাসের সাক্ষ্য হয়ে গোপনেই পড়ে রয়েছে সেইসব স্থাপত্য। তারই খোঁজে গুপ্ত রাজধানী। বিশদ

29th  December, 2024
আজও রহস্য: রেস কোর্সের অশরীরী
সমুদ্র বসু

ভূত মানুন আর না মানুন, ভূত-প্রেত নিয়ে আগ্রহ কিন্তু সবার। আমাদের আশপাশের গ্রাম, শহর, মফস্‌সল থেকে শুরু করে খোদ কলকাতা শহরে এমন অনেক জায়গা রয়েছে, যেখানে ব্যাখ্যার অতীত বিভিন্ন ঘটনা আজও ঘটে। সেই তালিকায় আছে কলকাতা রেস কোর্সেরও নাম। বিশদ

29th  December, 2024
চোর  মিনার

গম্বুজ। সমাধি। শহিদ স্তম্ভ। এসবই তো ইতিহাসের চিহ্ন হিসেবে সর্বত্রই  দেখা যায়।  কখনও মসৃণ বহিরঙ্গ। কখনও চিত্রাঙ্কন। আবার কোনও সময় ভাস্কর্যের নমুনা থাকে বহির্গাত্রে। কিন্তু এই মিনারের স্তম্ভগাত্রে এত গর্ত কেন? মাটি থেকে সোজা উঠে গিয়েছে আকাশের দিকে। বিশদ

22nd  December, 2024
কলকাতা এক পরীর দেশ

আসলে আমরা খেয়াল না করলেও আমাদের চারপাশের হাওয়ায় এখনও দিব্যি নিঃশ্বাস নেয় আঠেরো-উনিশ শতকের কলকাতা। আর সেই পুরনো কলকাতার স্মৃতিকে ধরে রাখার অন্যতম প্রতীক হল— পরী।
  বিশদ

15th  December, 2024
লাল মন্দির

সমৃদ্ধ দত্ত
মুখোমুখি দাঁড়িয়ে লালকেল্লা ও লাল মন্দির। একটি জগৎ বিখ্যাত। অন্যটি স্বল্প খ্যাত। লাল মন্দিরের উচ্চতা তো কম নয়। লালকেল্লার সামনের রাস্তায় দাঁড়িয়ে চাঁদনি চকের দিকে তাকালেই চোখে পড়ার কথা। অথবা সেভাবে পর্যটকদের দৃষ্টিগোচরই হয় না।
বিশদ

15th  December, 2024
ডাক দিয়েছে কোন সকালে
বিজলি চক্রবর্তী

হরি হে তুমি আমার সকল হবে কবে...।’ গলা ছেড়ে গানটা গাইতে গাইতে বিশ্বরূপ রান্নাঘরের দরজায় এসে দাঁড়াল। হাতের কাজ বন্ধ করে নবনীতা বিশ্বরূপের মুখোমুখি হল। বিশ্বরূপ গান বন্ধ করল না। নবনীতার চোখের মুগ্ধতা তাকে উৎসাহিত করে। বিশ্বরূপের গানের ভক্ত নেহাত কম নয়। বিশদ

15th  December, 2024
আদরের পিউ
কৌশানী মিত্র

অনির্বাণের কাল নাইট ছিল। সারারাত দুর্দান্ত পরিশ্রম গিয়েছে। জুনিয়র রেসিডেন্ট হিসেবে এই অদ্ভুত একটা আধা গ্রাম-আধা শহর মতো জায়গাটায় এসে থাকতে শুরু করেছে ও। এখানে আসার পর থেকেই সকাল-দুপুর-রাত কেমন গুলিয়ে যায় অনির্বাণের। বিশদ

08th  December, 2024
প্রতিশোধ
সাবিনা ইয়াসমিন রিঙ্কু

মাত্র ছ’মাসেই যে ফল পেয়ে যাবে ভাবতে পারেনি জয়তী! প্রদীপ্ত কি নিজেও ভাবতে পেরেছিল বাষট্টি থেকে চুরানব্বই হবে! বেশ লম্বা বলে বাইরের লোকরা পার্থক্যটা অতটা ধরতে না পারলেও জয়তী জানে পুরনো প্যান্টগুলো আর কোমর পর্যন্ত উঠতে চাইছে না। বিশদ

01st  December, 2024
বনের মানুষ

—মাস্টার, আজ ডিম বাদ দে, হামাদিগের ছেলে-মেয়েগুলান কেউ খাবেকনি রে!
—কেন?
—হামার সঙতে আসে ওই শর্বরী টুডুটা আছে না? উয়ার ছেলেটোর গায়ে ‘মায়ের দয়া’ বের হইচে। উয়ার লিগে হামাদের পাড়ার সবার মাছ-মাংস-ডিম খাওয়াটো বারণ আছে।
বিশদ

17th  November, 2024
একনজরে
২৬ তম বঙ্গভূমি কাপ আন্তর্জাতিক ক্যারাটে প্রতিযোগিতায় জোড়া স্বর্ণপদক আন্দুলের উর্মিশা দাসের। গত ১২ জানুয়ারি মধ্যমগ্রামে আয়োজিত এই প্রতিযোগিতায় দু’টি বিভাগেই সোনা জিতেছে সে। ক্যারাটের স্বপ্নে ভর করেই আগামী দিনে বাংলা ও দেশকে প্রতিনিধিত্ব করতে চায় একাদশ শ্রেণির এই ছাত্রী। ...

শেখ হাসিনার দেশত্যাগের পর থেকেই ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে উত্তেজনার পারদ চড়ছে। সম্প্রতি খোলা সীমান্তে কাঁটাতারের বেড়া দেওয়া নিয়েও সংঘাত সামনে এসেছে। তার মধ্যেই ভারত থেকে ১ লক্ষ ৩০ হাজার মেট্রিক টন ডিজেল আমদানির সিদ্ধান্ত নিল বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম কর্পোরেশন (বিপিসি)। ...

মঙ্গলবার দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার কুশমণ্ডি ব্লকের পেত্নীদিঘি এলাকায় ১৪ লক্ষ টাকা ব্যয়ে নিকাশিনালার কাজের সূচনা হল। এদিন কুশমণ্ডি মালিগাঁও গ্রাম পঞ্চায়েতের জনপ্রতিনিধি, জেলা পরিষদের সহকারী সভাধিপতি অম্বরীষ সরকার, সদস্য মৃণাল সরকার এই উন্নয়নমূলক কাজের সূচনা করেন। ...

নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় অবশেষে পার্থ চট্টোপাধ্যায়, অর্পিতা মুখোপাধ্যায়দের বিরুদ্ধে বিচার পর্ব শুরু হল। মঙ্গলবার কড়া নিরাপত্তায় কলকাতার বিচার ভবনের বিশেষ আদালতে রুদ্ধদ্বার কক্ষে দীর্ঘসময় ধরে ওই শুনানি চলে। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

সম্পত্তি সংক্রান্ত আইনি প্রচেষ্টায় সাফল্যের সম্ভাবনা। ন্যায্য অর্থ সঠিক সময়ে নাও পেতে পারেন।  অর্থপ্রাপ্তির যোগ ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

ভারতীয় সেনা দিবস
৩৭: রোমের রাজা নিরো জন্মগ্রহণ করেন
১৫৫৯: ইংল্যান্ডের রানি হলেন প্রথম এলিজাবেথ
১৭৫৯: লন্ডনে মানুষের ইতিহাস ও সংস্কৃতির জাদুঘর ব্রিটিশ মিউজিয়ামের উদ্বোধন হয়, এটি প্রতিষ্ঠিত হয় ১৭৫৩ সালে
১৭৮৪: কলকাতায় প্রতিষ্ঠিত হল এশিয়াটিক সোসাইটি অব বেঙ্গল
১৮৩২: আইফেল টাওয়ারের স্থপতি গুস্তাভ আইফেল জন্মগ্রহণ করেন
১৮৭৩: বাংলার দ্বিতীয় সাধারণ রঙ্গালয় ওরিয়েন্টাল থিয়েটারের উদ্বোধন
১৮৭৫: ভারতীয় মৌসুম বিজ্ঞান বিভাগ সংক্ষেপে আইএমডি প্রতিষ্ঠিত হয়।
১৮৭৫: কলকাতায় দ্য স্টেটসম্যান ইংরাজী দৈনিক পত্রিকা সংযুক্তরূপে প্রকাশ শুরু
১৮৭৮: লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে নারীরা প্রথম ডিগ্রি লাভের সুযোগ পান
১৯৩৪: ভারতের বিহারে ভয়াবহ ভূমিকম্পে ২০ হাজার মানুষের প্রাণহানি হয়
১৯৩৮: ফুটবলার চুনী গোস্বামীর জন্ম
১৯৫৬: বিএসপি নেত্রী মায়াবতীর জন্ম
২০০১: অনলাইনভিত্তিক বহুভাষার মুক্ত বিশ্বকোষ উইকিপিডিয়া যাত্রা শুরু
২০০৯: দাদাসাহেব ফালকে পুরস্কারজয়ী চলচ্চিত্র পরিচালক তপন সিনহার মৃত্যু
 ২০১৮: শাস্ত্রীয় সংগীতশিল্পী পণ্ডিত বুদ্ধদেব দাশগুপ্তের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৫.৮৩ টাকা ৮৭.৫৭ টাকা
পাউন্ড ১০৪.০৫ টাকা ১০৭.৭৪ টাকা
ইউরো ৮৭.৩০ টাকা ৯০.৬৫ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৮,৩০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৮,৭০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭৪,৮০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৯,১০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৯,২০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১ মাঘ, ১৪৩১, বুধবার, ১৫ জানুয়ারি ২০২৫। দ্বিতীয়া ৫২/৩৩ রাত্রি ৩/২৪। পুষ্যা নক্ষত্র ১০/১৩, দিবা ১০/২৮। সূর্যোদয় ৬/২৩/৮, সূর্যাস্ত ৫/৮/৫৮। অমৃতযোগ দিবা ৭/৪৯ মধ্যে পুনঃ ৯/৫৮ গতে ১১/২৪ মধ্যে পুনঃ ৩/০ গতে ৪/২৬ মধ্যে। রাত্রি ৬/৩ গতে ৮/৪১ মধ্যে পুনঃ ১/৫৮ গতে উদয়াবধি। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ১/৩৪ গতে ৩/০ মধ্যে। রাত্রি ৮/৪১ গতে ১০/২৭ মধ্যে। বারবেলা ৯/৪ গতে ১০/২৫ মধ্যে পুনঃ ১১/৪৫ গতে ১/৭ মধ্যে। কালরাত্রি ৩/৪ গতে ৪/৪৪ মধ্যে। 
১ মাঘ, ১৪৩১, বুধবার, ১৫ জানুয়ারি ২০২৫। দ্বিতীয়া রাত্রি ৩/৫২। পুষ্যা নক্ষত্র দিবা ১১/১৯। সূর্যোদয় ৬/২৬, সূর্যাস্ত ৫/৮। অমৃতযোগ দিবা ৭/৪৭ মধ্যে ও ১০/০ গতে ১১/২৯ মধ্যে ও ৩/১০ গতে ৪/৩৯ মধ্যে এবং রাত্রি ৬/১৫ গতে ৮/৫০ মধ্যে ও ২/০ গতে ৬/২৬ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ১/৪২ গতে ৩/১০ মধ্যে এবং রাত্রি ৮/৫০ গতে ১০/৩৩ মধ্যে। কালবেলা ৯/৬ গতে ১০/২৭ মধ্যে ও ১১/৪৭ গতে ১/৭ মধ্যে। কালরাত্রি ৩/৬ গতে ৪/৪৬ মধ্যে।   
১৪ রজব।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
বেলা বাড়লেও কুয়াশায় ঢাকা পশ্চিম মেদিনীপুরের  পিংলা

10:26:00 AM

মালদহ টাউন স্টেশন দিয়ে মাদক পাচারের চেষ্টা, পাকড়াও ৩ পাচারকারী
ফের মালদহ টাউন স্টেশন দিয়ে মাদক পাচারের চেষ্টা। জিআরপি'র জালে ...বিশদ

10:24:12 AM

আজ কংগ্রেসের নতুন সদর দপ্তর ইন্দিরা ভবনের উদ্ধোধন, উপস্থিত হলেন প্রিয়াঙ্কা গান্ধী

10:18:00 AM

দক্ষিণ কোরিয়ার বরখাস্ত হওয়া প্রেসিডেন্ট ইউন সুক-ইওলকে গ্রেপ্তার করল পুলিস

10:07:00 AM

মুর্শিদাবাদের ফারাক্কা ব্যারেজের উপর চলন্ত গাড়িতে আগুন, আতঙ্ক

09:57:00 AM

আজকের আবহাওয়া
সকাল আর রাতের দিকে হালকা ঠান্ডা। দিনভর শীতের আর দেখা ...বিশদ

09:53:44 AM