Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

গুপ্ত রাজধানী: মির্জা গালিবের হাভেলি
সমৃদ্ধ দত্ত

আম তো কমবেশি একইরকম দেখতে! তা আবার এত মন দিয়ে দেখার কী আছে। অধিক ফলবতী গাছের কাছে গিয়ে নুইয়ে পড়া আম ধরে ধরে মির্জা কী দেখছে? বিস্মিত হলেন সম্রাট বাহাদুর শাহ জাফর। একটু আগে তিনি বেরিয়েছেন বৈকালিক ভ্রমণে। বেশিদূর নয়। লালকেল্লার মধ্যেই। এক সুরম্য বাগানে। বাগানের নাম বাগ এ হায়াত বকশ।  সম্রাটের সঙ্গী তাঁর প্রিয় শায়ের মির্জা আসাদুল্লা খান। যদিও তাঁর পরিচিতি মির্জা গালিব নামে। বাগ এ হায়াত বকশে হাঁটতে হাঁটতে বাহাদুর শাহ জাফর লক্ষ করছেন যে, মির্জা মাঝেমধ্যেই পিছিয়ে পড়ছেন। হঠাৎ হঠাৎ একটি করে গাছের সামনে দাঁড়িয়ে পড়ে হাতের নাগালে থাকা আম ধরে খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে কিছু দেখছেন। তখনই সম্রাটের মধ্যে প্রশ্ন তৈরি হল যে, ব্যাপার কী? আম এত মনোযোগ দিয়ে কি দেখার আছে! মির্জার মধ্যে কি আম দেখেও কবিত্ব জেগে উঠল? আম নিয়ে কোনও শায়েরি দানা বাঁধছে? নচেৎ এভাবে গাছে গাছে আম গুনছেন কেন কবি? 
আর থাকতে না পেরে সম্রাট বাহাদুর শাহ জাফর জানতে চা‌ইলেন মির্জা গালিবের কাছে যে, আম নিয়ে এত গবেষণা করছেন কেন তিনি? 
যেন এই প্রশ্নের জন্যই অপেক্ষাতে ছিলেন মির্জা। তিনি বলে উঠলেন,
‘বাদশা সালামত, ম্যায় বুজুর্গো সে সুনা হ্যায়
দানে দানে পে লিকখা হ্যায় খানে ওয়ালে কা নাম
ইবন ফলো কা নাম ইবন ফলো কা নাম
দেখ রাহা হু কিসি আম পর
মেরে বাপ দাদা কা নাম ভি লিকখা হ্যায় কেয়া?’
অর্থাৎ হে বাদশা, গুরুজনদের কাছে শুনেছি যে, প্রতিটি শস্যের দানায় দানায় নাকি লেখা থাকে খাদকের নাম। এমনকী ফলের গায়ে গায়েও লেখা থাকে। আমি তাই দেখছি এসব আমের মধ্যে কোনওটার গায়ে কি আমার পিতা-পিতামহের নাম লেখা আছে? 
মির্জার শেরশায়েরির সবথেকে বড় বৈশিষ্ট্য হল সঙ্কেত। সেকথা খুব ভালো করে জানেন বাহাদুর শাহ জাফর। আর মির্জাও জানেন যে, মুঘল সাম্রাজ্যের এই সংস্কৃতিপ্রিয় জাঁহাপনাকে প্রকৃত গভীর ও রহস্যময় রূপকধর্মী শায়েরি শুনিয়ে আনন্দ। কারণ  সম্রাটের রয়েছে তীক্ষ্ণ বুদ্ধি এবং তাঁর রসজ্ঞানও প্রখর। তাই তিনি রূপকধর্মী শেরশায়েরি সম্রাটকে শোনাতে ভালোবাসেন। অতএব এক্ষেত্রেও অন্যথা হল না। এটা কোনও উচ্চমানের শায়েরি নয়। কিন্তু মির্জার কথার মারপ্যাঁচেই সম্রাট বুঝে গেলেন যে, আসলে মির্জা কী বলতে চাইছেন। মির্জা গালিব আম খেতে খুব ভালোবাসেন। কিন্তু বাজারে যে আম পাওয়া যায় তার স্বাদ আর সম্রাটের বাগানের আমের মধ্যে বিরাট ফারাক। তাছাড়া ভালো আমের যা দাম, সর্বদা মুঘল খাজানা থেকে সামান্য বেতন পাওয়া গালিবের পক্ষে সেই আম কিনে খাওয় সম্ভব হয় না। এদিকে আম খাওয়ার  লোভ তো আর পরিত্যাগ করা যায় না। আবার তিনি হলেন মির্জা আসাদুল্লা বেগ। একটা বংশপরিচয় আছে। বাবা ছিলেন সামন্ত সেনাপতি। যুদ্ধের ময়দানে প্রাণ দিয়েছেন। আজ না হয় নিজের ভাগ্যদোষে এভাবে কবিতা শুনিয়ে সম্রাটের দরবার থেকে অর্থোপার্জন করতে হয়। তাই বলে তো আর অন্য সভাসদদের মতো তিনি সম্রাটের কাছে আম ভিক্ষা করতে পারেন না! অতএব পরোক্ষে বোঝানোর জন্যই ওই কথাগুলো বললেন। আর সম্রাট বুঝে গেলেন যে, মির্জার এই বাগানের আম খাওয়ার ইচ্ছা হয়েছে। অবশ্য তিনি তখনই কিছু বললেন না। তবে পরদিন সকালে যাতে মির্জা গালিবের হাভেলিতে একঝুড়ি আম পৌঁছে যায়, সেই নির্দেশ দিলেন। যথারীতি পরদিন ঘুম ভাঙার পর গালিব আবিষ্কার করলেন একঝুড়ি আম। উমরাও বেগম বললেন, সাত সকালে এক পেয়াদা এসে দিয়ে গিয়েছে। মির্জা দেখলেন, বাহাদুর শাহ জাফর নিছক আম পাঠিয়েই ক্ষান্ত হননি। সঙ্গে এসেছে চিরকুট। যেখানে লেখা— মিয়াঁ আম খাইয়ে...গিনিয়ে মাত! 
মির্জা গালিবের প্রিয় খাবার কী কী ছিল? কাবাব, ভুনা গোশত, শামি কাবাব, ডাল মোরব্বা, সোহান হালুয়া। 
আশ্চর্য ঘটনা হল, আমসহ তাবৎ মরশুমি ফল  অথবা এইসব খাবার, আজও স্বমহিমায় সবথেকে বেশি পাওয়া যায় যেখানে, তার নাম বাল্লিমারান। যে আমের জন্য মির্জা গালিব সম্পর্কে এত গল্প পুরনো দিল্লির বাতাসে মিশে আছে, সেই আমভর্তি ভ্যানরিকশ নিয়ে আজও প্রতিটি গ্রীষ্মে একাধিক হকার এসে দাঁড়ায় মির্জা গালিবের হাভেলির আশপাশে।
 হাভেলি? একে আর হাভেলি বলা যায়? চৌরি বাজার মেট্রো স্টেশন থেকে এগিয়ে যেতে হবে। যে গলিটা ঢুকছে সেটা অত্যন্ত সাধারণ একটি চাঁদনী চক মার্কা সরু লেন। রাস্তা আর ফুটপাতে জুতোর পাহাড়। কারণ এসবই জুতোর দোকান। দোকানগুলিকে এড়িয়ে আরও অগ্রসর হওয়ার পর ডানদিকে এই যে গলি কাশিম জান। আর সেখানেই মির্জা গালিবের শেষ জীবনের আবাসস্থল আজও দাঁড়িয়ে। ১৯৯৫ সাল পর্যন্ত কী ছিল এখানে? হিটার কারখানা। 
 ১৯৯৯ সালে অবশেষে বহু প্রয়াসের পর হাভেলির কিয়দংশ উদ্ধার করে অধিগ্রহণ করা গিয়েছে। দু’টি মাত্র ঘর আর প্রবেশদ্বার পেরনো ড্রইংরুম। তবুও এই শব্দবাজার, এই বাণিজ্যবাস্তব এবং এই কঠোর জীবনসংগ্রামের বিখ্যাত চাঁদনী চকের চেনা যাপনদৃশ্য পেরিয়ে আজও যদি কেউ বাল্লিমারানে মির্জা গালিবের হাভেলির অন্দরে ভরদুপুরে নির্জনে ক্ষণিকের জন্য প্রবেশ করে, আচমকা যেন আলো আঁধারির একটি জাদুবাস্তব তৈরি হয়। সকাল ৯টায় হাভেলি থেকে বেরিয়ে লালকেল্লায় যাওয়া মির্জা হয়তো এখনই ঢুকবেন দুপুরের খাবার খেতে। তারপর উমরাও বেগমকে বলবেন, লেখার খাতাটা দিয়ে যাও...। 
আগ্রায় ১৭৯৭ সালে জন্ম হয়েছিল গালিবের। আগ্রা থেকে চলে এসে মাত্র ১৩ বছর বয়সে তাঁর জীবনে দু’টি অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ যুক্ত হয়েছিল। স্ত্রী উমরাও বেগম ও শহর দিল্লি! যার একজনকেও তিনি কখনও ছেড়ে থাকতে চাননি। আগ্রায় তিনি যেতেন। যেখানে তাঁকে সম্বোধন করা হল, ‘আসাদ’ নামে। আর দিল্লির কাছে তিনি গালিব! আসাদ নয়, গালিবকেই কণ্ঠলগ্ন করেছিলেন আজও বিষণ্ণতার সেরা আশ্রয়, এই কবি। দিল্লি ছিল তাঁর আত্মা। 
গালিব অসুস্থ এবং প্রায় নিঃস্ব অবস্থায় এই হাভেলিতে বসেই একদিন লিখেছিলেন,
‘ইক রোজ আপনি রুহ সে পুছা, কী দিল্লি কেয়া হ্যায়?
তো ইঁউ জবাব মে কহে গয়ে
ইয়ে দুনিয়া মানো জিসম হ্যায়, অওর দিল্লি 
উসকি জান!’ 
23rd  June, 2024
ফেরা
ছন্দা বিশ্বাস 

সোপান সিগারেটে লম্বা টান দিয়ে বলল, ‘তাহলে কী ঠিক করলি?’ পরমের হাতে সিগারেটটা অসহায়ভাবে পুড়ছিল। ওরা ফ্রাঙ্কফুর্ট স্টেশনে ঢোকার মুখে বাঁ-পাশে একটা স্মোকিং জোনে দাঁড়িয়ে কথা বলছিল। কয়েকজন জার্মান যুবতী দ্রুত সিগারেট নিঃশেষ করে ভিতরে ঢুকে গেল।  বিশদ

গগনবাবু ও প্যাংলা তাপস
রম্যাণী গোস্বামী

গগনবাবু একটি মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানির মোটামুটি উপরতলার কর্মী। যাদবপুরে নিজেদের ফ্ল্যাট। মাস গেলে ইএমআই বাদ দিলে মাঝারি ব্যাঙ্ক ব্যালেন্স, কয়েকটা মিউচুয়াল ফান্ড, হৃষ্টপুষ্ট গিন্নি, ফ্যাশানেবল কলেজ পড়ুয়া কন্যা এবং একটি মাহিন্দ্রা কেইউভি— এই হল মোটামুটি তাঁর সম্পত্তির খতিয়ান। বিশদ

01st  September, 2024
গুপ্ত রাজধানী: হনুমান মহারাজজি
সমৃদ্ধ দত্ত

 

সেই গল্পটা তো আমাদের সকলেরই জানা। মহাশক্তিশালী ভীম হস্তিনাপুর যাওয়ার পথে একটি জঙ্গল পেরচ্ছিলেন। তাঁর শরীরে তো একশো হাতির শক্তি। সেকথা সর্বজনবিদিত। দ্বিতীয় পাণ্ডব নিজেও সেকথা জানেন। সোজা কথায় তাঁর নিজের বাহুবল নিয়ে যে গর্ব ছিল একথাও অবগত আমরা।  বিশদ

01st  September, 2024
ছেলের সঙ্গে দেখা
সন্দীপন বিশ্বাস

বুকটা ছ্যাঁৎ করে উঠল সুভদ্রার। ঝাপানডাঙা স্টেশনে সে বসে আছে। এখানে এসেছিল এক গুরুবোনের বাড়ি। ফিরে যাচ্ছে উত্তরপাড়ায়, নিজের ঘরে। সন্ধ্যা ঘনিয়ে আসছে। এখনও কয়েকটা কাক ডাকছে। কেমন ক্লান্ত স্বর ওদের। স্টেশনের শেডের ওপর বসে কাকগুলো। বিশদ

25th  August, 2024
ঘাটশিলার বীরেশ
রাজেশ কুমার

ব্যাগ বোঁচকা আর এক কিলো পুঁটিমাছ নিয়ে সকাল সকাল পড়লাম এক অশান্তিতে। হয়েছেটা কী, দু’দিনের জন্য ঘুরতে এসেছিলাম ঘাটশিলা। ঠিক ঘুরতে না বলে শনির দশা কাটাতেই বলা ভালো। অনেক দিন বেড়াতে যাব, বেড়াতে যাব ভাবলেও যাওয়া হচ্ছিল না কোথাও। কিছু না কিছু বিপত্তি এসে হাজির হচ্ছিল ঠিক। বিশদ

18th  August, 2024
অভিশপ্ত কুলধারা

অলৌকিক তকমা স্থান-নামের সঙ্গে আলাদা মাত্রা যোগ করে। অলৌকিক ব্যাপার নিয়ে বিশ্বাসী অবিশ্বাসী দু’পক্ষেরই নিজস্ব দাবিদাওয়া আর মতামত অন্তহীন।
  বিশদ

11th  August, 2024
দিল্লি দরবার
সমৃদ্ধ দত্ত

এমন কিছু নতুনত্ব নয়। এরকম দরবার এবং উৎসব আগেও হয়েছে। একবার সেই ১৮৭৭ সালে। ভারতের শাসনভার নিজের হাতে তুলে নেওয়ার বেশ কয়েক বছর পর মহারানি ভিক্টোরিয়ার ‘বিশেষ অভিষেক’ উৎসবের আয়োজন করা হয়েছিল।
বিশদ

11th  August, 2024
হেড অফিসের বড়বাবু

বার দশেক হোঁচট খেয়ে প্রায় পড়ে যেতে যেতে নিজেকে সামলে নিয়ে পার্থ এসে দাঁড়াল অফিসের গেটে। পার্থ বড়ুয়া। জুনিয়র অফিসার।
বিশদ

11th  August, 2024
ছোট গল্প: মাগুরমারি সাঁকো
সৌমিত্র চৌধুরী

বাঁকের মুখে স্টিয়ারিং ডান দিকে ঘুরাতেই চোখে পড়ল। একটা সাঁকো। মনে হচ্ছে বেশ পুরনো। দূর থেকে ব্রেকে আলতো করে পা ছোঁয়াল বিপুল। চাকা গড়িয়ে গড়িয়ে কিছুদূর এগল। পুলের কাছে আসতেই ব্রেকে আরও একটু চাপ দিয়ে থামিয়ে দিল। কপালে চিন্তার ভাঁজ পড়ল বিপুলের। বিশদ

04th  August, 2024
গুপ্ত রাজধানী: লালকেল্লা
সমৃদ্ধ দত্ত

জায়গাটা অনেকটাই কম। যেভাবে সাম্রাজ্য ছড়াচ্ছে আর হিন্দুস্তানের বাইরে থেকে আরও দলে দলে সমস্ত স্তরের মানুষ ভাগ্যান্বেষণে ক্রমাগত এসেই চলেছে, এরপর তো রাজধানীটাই ঩ঘিঞ্জি হয়ে যাবে। আরও বেশি খোলামেলা জায়গা দরকার। কোথায় নিয়ে যাওয়া যায় রাজধানী? বিশদ

04th  August, 2024
অতীতের আয়না: সাহেবদের হুঁকো বিলাস
অমিতাভ পুরকায়স্থ

মহিলা দিন কয়েক হয়েছে বিলেত থেকে এসেছেন এদেশে। এদেশীয় এক বিদুষী মেমসাহেবের সঙ্গে মহিলার বন্ধুত্ব হয়েছে। তার মতো খাঁটি ইংলিশ নন, তবে যথেষ্ট ঘনিষ্ঠতা হওয়ায় বান্ধবীর সঙ্গে দেখা করার জন্য তার বাড়িতে এসে দেখেন শ্রীমতী হেয়ার-ড্রেসারের তত্ত্বাবধানে কবরী সজ্জায় ব্যস্ত। বিশদ

04th  August, 2024
ছোট গল্প: জামাইয়ের মোবাইল 
বিপুল মজুমদার

হ্যালো অর্পি, শোন মা, সামনের জামাইষষ্ঠীতে ওঙ্কারকে একটা স্মার্টফোন দিতে চায় তোর বাবা। তা তোদের যদি কোনও চয়েস থাকে, ইয়ে মানে কোনও কালার বা কোম্পানি, তাড়াতাড়ি সেটা জানিয়ে দিস তো ভালো হয়।’ বিশদ

28th  July, 2024
আমির খসরু ও বসন্ত উৎসব
সমৃদ্ধ দত্ত

সুফি সাধক হজরত নিজামউদ্দিনের কাছে দূর দূরান্ত থেকে মানুষ আসে শান্তির খোঁজে। স্বস্তির সন্ধানে। নিবেদিত প্রাণ নিয়ে তাঁরা সকল দুঃখ-দুর্দশা, ক্ষোভ ক্রোধের আহুতি দিতে চায় এখানে। এই নিজামউদ্দিনের কাছে। তিনি তো সাধারণ সাধক নন। বিশদ

28th  July, 2024
আজও রহস্য: ন্যাশনাল লাইব্রেরির অশরীরী 
সমুদ্র বসু

বেলভিডিয়ার গার্ডেন হাউস, আলিপুর। এই নামে না চিনলেও ন্যাশনাল লাইব্রেরি কলকাতা বললে সহজেই চিনবেন অধিকাংশ মানুষ। এই গ্রন্থাগার ভবন ও সংলগ্ন এলাকাটির পোশাকি নাম বেলভেডিয়ার এস্টেট। বেলভিডিয়ার হল গথিক ঘরানার বিশেষ স্থাপত্য। বিশদ

28th  July, 2024
একনজরে
রাতের বেলা দামোসের ধারে চলছিল আড্ডা। এমন সময় হঠাৎ আগমন কয়েকজন দুষ্কৃতীর। কিছু বোঝার আগেই এলোপাথাড়ি চলল তিন রাউন্ড গুলি। তাতেই গুলিবিদ্ধ হয়ে গুরুতরভাবে জখম হলেন এক তৃণমূল কর্মী ...

সম্প্রতি ইউক্রেনের একাধিক শহরে লাগাতার হামলা চালিয়েছে রাশিয়া। এবার পুতিনের দেশকে তার মোক্ষম জবাব দিল জেলেনস্কি বাহিনী। রুশ অধিকৃত খারকিভ অঞ্চলে আকাশ পথে হানায় আগুন ঝরাল ইউক্রেন। সৌজন্যে ‘ড্রাগন ড্রোন’। যা নিমেষের মধ্যে গাছপালা পুড়িয়ে ছারখার করে দিয়েছে। ...

আগামী ১৩ সেপ্টেম্বর ইন্ডিয়ান সুপার লিগের ঢাকে কাঠি পড়ছে। কলকাতার যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গনে প্রথম ম্যাচে মুখোমুখি মোহন বাগান সুপার জায়ান্ট ও মুম্বই সিটি এফসি। দেশের সেরা টুর্নামেন্টের আগে কতটা তৈরি অংশগ্রহণকারী ১৩টি দল। কোচেরা কী বলছেন, ফুটবলপ্রেমীদের চোখ থাকবে কাদের দিকে— ...

নিয়োগে অনিয়মের অভিযোগকে কেন্দ্র করে ফের আদালতের ভর্ৎসনার মুখে পড়তে হল প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদকে। অন্তত ২০০ জন চাকরিপ্রার্থী সর্বোচ্চ নম্বর পেয়েও মেধাতালিকায় স্থান পায়নি। অথচ ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

উপস্থিত বুদ্ধি ও প্রখর অনুমান ক্ষমতার গুণে কার্যোদ্ধার। ব্যবসা, বিদ্যা, দাম্পত্য ক্ষেত্রগুলি শুভ। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস
১৮৮৬: দক্ষিণ আফ্রিকার জোহান্সবার্গের পত্তন হয়
১৯২৬: সঙ্গীতশিল্পী ভূপেন হাজারিকার জন্ম
১৯৩৩: সঙ্গীতশিল্পী আশা ভোঁসলের জন্ম
১৯৩৯:  হিন্দু সন্ন্যাসী, রামকৃষ্ণ বেদান্ত মঠের প্রতিষ্ঠাতা  স্বামী অভেদানন্দর  মৃত্যু
১৯৫৬: অভিনেতা সব্যসাচী চক্রবর্তীর জন্ম
২০২২: দিল্লির ইন্ডিয়া গেটে উন্মোচিত হল নেতাজী সুভাষচন্দ্র বসুর ২৮ ফুট উচ্চতার কালো গ্রানাইটের মূর্তি
২০২২: বৃটেনের রাণী দ্বিতীয় এলিজাবেথের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৩.১৩ টাকা ৮৪.৮৭ টাকা
পাউন্ড ১০৮.৩২ টাকা ১১১.৮৭ টাকা
ইউরো ৯১.২৫ টাকা ৯৪.৪৩ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
05th  September, 2024
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭১,৬০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭২,০০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৮,৪০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮১,৮৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮১,৯৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

২৩ ভাদ্র, ১৪৩১, রবিবার, ৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪। পঞ্চমী ৩৬/৫ রাত্রি ৭/৫৯। স্বাতী নক্ষত্র ২৫/১৫ দিবা ৩/৩১। সূর্যোদয় ৫/২৪/৫১, সূর্যাস্ত ৫/৪৩/৪৯। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/১৪ গতে ৯/৩০ মধ্যে। রাত্রি ৭/১৬ গতে ৮/৫০ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ প্রাতঃ ৬/১৪ মধ্যে পুনঃ ১২/৪৭ গতে ১/৩৬ মধ্যে। রাত্রি ৬/২৯ গতে ৭/১৬ মধ্যে পুনঃ ১১/৫৭ গতে ৩/৫ মধ্যে। বারবেলা ১০/১ গতে ১/৫ মধ্যে। কালরাত্রি ১/২ গতে ২/৩০ মধ্যে। 
২২ ভাদ্র, ১৪৩১, রবিবার, ৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪। পঞ্চমী দিবা ৩/৫৫। স্বাতী নক্ষত্র দিবা ১/৭। সূর্যোদয় ৫/২৪, সূর্যাস্ত ৫/৪৭। অমৃতযোগ দিবা ৬/১৩ গতে ৯/৩০ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/১৬ গতে ৮/৫০ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৬/১৩ মধ্যে ও ১২/৪৭ গতে ১/৩৭ মধ্যে এবং রাত্রি ৬/৩০ গতে ৭/১৬ মধ্যে ও ১১/৫৭ গতে ৩/৪ মধ্যে। বারবেলা ১০/২ গতে ১/৮ মধ্যে। কালরাত্রি ১/২ গতে ২/৩০ মধ্যে।
৪ রবিয়ল আউয়ল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
তুহিনকান্ত পান্ডেকে অর্থসচিবের পদে নিয়োগ করল কেন্দ্রীয় সরকার

07-09-2024 - 11:47:15 PM

মুর্শিদাবাদের জলঙ্গিতে নির্মীয়মাণ বাড়ির সেপটিক ট্যাঙ্ক থেকে এক যুবকের মৃতদেহ উদ্ধার

07-09-2024 - 11:21:33 PM

আম্বানি পরিবারের গণেশ পুজোতে সস্ত্রীক হাজির অভিনেতা সঞ্জয় দত্ত

07-09-2024 - 11:20:18 PM

ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলদোমির জেলেনস্কির সঙ্গে দেখা করলেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী জিওর্জিয়া মেলোনি

07-09-2024 - 11:18:42 PM

আম্বানি পরিবারের গণেশ পুজোতে হাজির অভিনেতা সলমন খান

07-09-2024 - 11:15:13 PM

আম্বানি পরিবারের গণেশ পুজোতে হাজির অভিনেত্রী মাধুরি দীক্ষিত

07-09-2024 - 10:44:53 PM