Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

গুপ্ত রাজধানী: ফিরোজ শাহ কোটলা দুর্গ
সমৃদ্ধ দত্ত

তিমুর ই বেগের মধ্যে সৃষ্টি ছিল না। তার পূর্ববর্তী আরও অনেক শাসকদের মতোই তার আনন্দ ছিল ধ্বংসে। ধ্বংস মানেই লুটপাট। লুট মানেই পাহাড়সমান সম্পদ। যত সম্পদ, তত বড় হবে সেনাবাহিনী। যত বড় হবে সেনাবাহিনী, ততই বেড়ে চলবে সাম্রাজ্য। তিমুর ই বেগ যাকে ইতিহাস তিমুর ই লঙ কিংবা তৈমুর লঙ আখ্যা দিয়েছে। তিনি নিজেকে বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ডের শাসক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে চাইতেন। তাই তিনি জ্যোতিষী আর মৌলবীদের নিয়ে নিজের নামের একটি উপাধি তৈরি করে নিয়েছিলেন। সাহিব কুরান। এই উপাধি কোন শক্তিধর পায়? মধ্যযুগে ইসলামিক পশ্চিম এশিয়ায় এই উপাধি পাওয়া মানে হল, যার উপর একইসঙ্গে দুই প্রধান গ্রহ বৃহস্পতি আর শনির প্রভাব আছে। তাই সে অপরাজেয়। তৈমুর ১৩৭০ সালে বেরিয়েছিলেন বিশ্বজয় করতে। কখনও ফিরেছেন, কখনও বহু বছর ফেরেননি। কিন্তু ১৪০৪ সালে যখন স্থায়ীভাবে ক্লান্ত হয়ে তিনি সমরখন্দে ফিরেছিলেন, তখন তিমুর তথা তৈমুর লঙের অধিকারে বিপুল সাম্রাজ্য। দিল্লি আর বাগদাদ মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছেন প্রায়। তিফিল, আলেপ্পো, দামাস্কাস দখল করা হয়ে গিয়েছে। আজকের মস্কোয় পৌঁছে গিয়েছেন। মিশরের সুলতান আত্মসমর্পণ করেছেন। এমনকী চীনের একাংশ বশ্যতা স্বীকার করেছে। 
কিন্তু সবথেকে বড় ক্ষতি তৈমুর করেছেন হিন্দুস্তানের। দিল্লি। ১৩৯৮ সালে খা‌ইবার পাস হয়ে যখন তিনি দেখলেন কোনও বড়সড় বাধাই এল না, তখন অবাক লেগেছিল। যদিও অবাক হওয়ার কারণ ছিল না। কারণ ততদিনে কুশাসন আর ঝগড়াবিবাদ এবং ক্ষমতার দম্ভে পাগলামির জেরে তুঘলক রাজত্ব প্রায় ধুঁকছে। শেষ শক্তিশালী সুলতান ছিলেন ফিরোজ শাহ। তারপর থেকে আর সেরকম সুলতান কোথায়? তাই তৈমুর অনায়াসে দিল্লি এলেন। আর নৃশংস ধ্বংস ও মৃত্যুলীলায় মেতে উঠলেন। এই নগরী অভিশপ্ত। একের পর এক আক্রমণ হয়েছে। আর সাধারণ মানুষ প্রাণ দিয়েছে। তৈমুরে আক্রমণ ছিল এরকমই ভয়ঙ্কর। ৮০ হাজার মানুষের প্রাণ গিয়েছে তাঁর নৃশংসতায়। 
তৈমুর এসেই সবথেকে আগে খবর নিয়েছিলেন কোথায় পাওয়া যাবে ধনসম্পদ। দিল্লিজুড়ে আক্রমণ আর লুণ্ঠন চললেও  তাকে জানানো হল, কুবেরের বিষয়আশয় এখনও রাখা আছে একটি দুর্গে। ফিরোজ শাহ কোটলায়। মহম্মদ বিন তুঘলকের এক জ্ঞাতিভাই এই ফিরোজ শাহ তুঘলক তখনও পর্যন্ত শেষ শাসক যিনি দিল্লিকে এক সুরম্যনগরীতে পরিণত করেছিলেন। ১ হাজার ২০০ বাগান, ২০০টি ছোট ছোট উপ নগরী, ৩০টি জল সংরক্ষণ ব্যবস্থা, ৫০টি বাঁধ, দেড়শোর বেশি সেতু। এবং এক দুর্গ। যমুনা নদীর তীরে। দুর্গে বাস করতেন ফিরোজ শাহ কোটলা। সমস্যা একটাই। দুর্গ নির্মাণের কারণ যা, সেই আসল উদ্দেশ্যই পালন করতে পারেননি তিনি। সেটি হল, সুরক্ষা নির্মাণ। যেকোনও শাসক কেল্লা বা দুর্গ নির্মাণ করেন সুরক্ষার কথা ভেবেই। যাতে বহিরাগত আক্রমণ ঠেকানো যায়। সেই কারণেই কমবেশি প্রতিটি কেল্লাকে ঘিরে থাকে পরিখা অথবা বড়সড় খাল। কিন্তু ফিরোজ শাহ এসব ভাবেননি। তাঁর অবসান হয়েছিল ১৩৮৮ সালে। ১০ বছর পর যখন তৈমুর আক্রমণ করলেন দিল্লি , তখন সেই দুর্গ রক্ষা করার মতো শক্তিশালী কেউই ছিলেন না। অতএব এক্ষেত্রেও তৈমুর দুর্গ আক্রমণ করে লুণ্ঠন ও কিয়দংশ ধ্বংস করে গেলেন।
দিল্লির ফিরোজ শাহ কোটলা বলতে যারা ক্রিকেট স্টেডিয়ামের কথাই জানেন, সেই পর্যটকদের অপেক্ষায় সারা বছর অপেক্ষা করে ফিরোজ শাহ কোটলার দুর্গ। বাহদুর শাহ জাফর মার্গ ধরে দিল্লি ফোর্টের দিকে অগ্রসর হওয়ার পর ডানদিকে যে গলিটা প্রবেশ করেছে, সেটাই হল ফিরোজ শাহ কোটলার প্রবেশপথ। 
১৩৫৪ সালের আগে তুঘলক বংশের রাজধানী ছিল এই নগরের দক্ষিণে।  তুঘলকাবাদ। সেই নগরী  ছেড়ে এলেন ফিরোজ শাহ। পশ্চিমে চলে এসে  যমুনাতীরে নির্মাণ করলেন নয়া শহর। ফিরোজাবাদ। এতদিন রাজধানী ছিল আরাবল্লী পাহাড়ের অংশে। এবার যমুনার কাছে। কারণ জলের সমস্যা। এখানে জলের অভাব নেই। ফিরোজাবাদ নতুন রাজধানী। সেখানে গড়ে তোলা কেল্লা ফিরোজ শাহ কোটলা। 
ওই যে ওটা হল জামি মসজিদ। না, জামা মসজিদ নয়। সেটা আলাদা জায়গায়। আর একটু দূরে। এটা হল জামি মসজিদ। যা মুঘল পূর্ববর্তী তুর্কি স্থাপত্যের নিদর্শন। কিন্তু এ কী! এই ধ্বংসস্তূপের মতো দেখতে ভাঙাচোরা প্রাচীর, দীর্ঘ স্তম্ভ, গম্বুজ আর সারিবদ্ধ ব্যারাকের মতো অন্ধকার ঘর এবং অন্ধকূপের মতো পাতাল প্রবেশের আহ্বান সংবলিত দুর্গে ঢুকলে কেমন একটা গা ছমছম করছে কেন?
নিঝুম দুপুর অথবা শাহজানাবাদের দিকে ডুবে যাওয়া সূর্যের আলোয় মানুষের আনাগোনা থাক আর নাই থাক, কিছু ফকির, কিছু ঘরছাড়া আর কিছু ঘরপোড়া মনপোড়াদের আশ্রয় দেয় ফিরোজ শাহ কোটলা। আর তাদেরই আশপাশে ঘুরে বেড়ায় রোদে আর ছায়ায় কিছু বিড়াল, কিছু পায়রা, কিছু ছাগল, কিছু প্রজাপতি, কিছু কুকুর আর একরাশ ফড়িং। এরা কারা? দীর্ঘকালের বিশ্বাস এরাই হল, ফিরোজ শাহ কোটলার জিন (দৈত্য)। আসল জিনরা অদৃশ্য হয়ে ঘুরছে। এরা হল সেইসব জিনের প্রতিনিধি। অথবা প্রচ্ছায়া। পুরনো দিল্লির আস্থা এই জিনে। এই জিনের দলের আলাদা আলাদা নাম। জিনদের নাম? হ্যাঁ। কেউ নানহে বাবা! কেউ লাথ ওয়ালে বাবা। কেউ জিন মামু। কেউ পাহাড়ি চাচা! 
এই সংস্কার আর বিশ্বাস কি নিছক লোককথা? একেবারেই নয়। ১৯৭৬ সালে তুর্কমান গেটে যে পুলিসি তাণ্ডব হয়েছিল সেকথা সর্বজনবিদিত। সেই ঘটনার রাজনৈতিক অভিঘাত ইতিহাসে প্রকট। কিন্তু সকলের আড়ালে সেই তুর্কমান গেট ছেড়ে চলে এসেছিলেন এক ফকির। লাডো শাহ। সঙ্গে করে নিয়ে এলেন তাঁর চারপাশে ঘিরে থাকা জিনেদের। লাডো শাহ তো সেই কবেই চলে গিয়েছেন অন্য জগতে। তাঁর জিনদের সম্পর্কে মানুষের আস্থা আর শ্রদ্ধা রয়ে গিয়েছে। তাই পুরনো দিল্লি মেয়ের বিয়ে, ছেলের চাকরি, সংসারে শান্তি, হাসপাতালে ভর্তি থাকা স্বজন, দূরে থাকা আত্মীয় অথবা ঘরে থাকা মানুষের উন্নতি, যেকোনও প্রার্থনা করে ফিরোজ শাহ কোটলার জিনদের কাছে। কীভাবে? প্রতি বৃহস্পতিবার একটি করে চিঠি লিখতে হবে। সেই চিঠি কোটলায় গুহামুখে অথবা আড়ালে রেখে আসতে হবে। কী চাইছেন? লেখা থাকবে চিঠিতে। সেইসব মানত নাকি পূর্ণ হয়! উপকারী জিনদের আশীর্বাদে! 
ফিরোজ শাহ কোটলা। দিল্লির জিনদুর্গ! 
16th  June, 2024
ফেরা
ছন্দা বিশ্বাস 

সোপান সিগারেটে লম্বা টান দিয়ে বলল, ‘তাহলে কী ঠিক করলি?’ পরমের হাতে সিগারেটটা অসহায়ভাবে পুড়ছিল। ওরা ফ্রাঙ্কফুর্ট স্টেশনে ঢোকার মুখে বাঁ-পাশে একটা স্মোকিং জোনে দাঁড়িয়ে কথা বলছিল। কয়েকজন জার্মান যুবতী দ্রুত সিগারেট নিঃশেষ করে ভিতরে ঢুকে গেল।  বিশদ

গগনবাবু ও প্যাংলা তাপস
রম্যাণী গোস্বামী

গগনবাবু একটি মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানির মোটামুটি উপরতলার কর্মী। যাদবপুরে নিজেদের ফ্ল্যাট। মাস গেলে ইএমআই বাদ দিলে মাঝারি ব্যাঙ্ক ব্যালেন্স, কয়েকটা মিউচুয়াল ফান্ড, হৃষ্টপুষ্ট গিন্নি, ফ্যাশানেবল কলেজ পড়ুয়া কন্যা এবং একটি মাহিন্দ্রা কেইউভি— এই হল মোটামুটি তাঁর সম্পত্তির খতিয়ান। বিশদ

01st  September, 2024
গুপ্ত রাজধানী: হনুমান মহারাজজি
সমৃদ্ধ দত্ত

 

সেই গল্পটা তো আমাদের সকলেরই জানা। মহাশক্তিশালী ভীম হস্তিনাপুর যাওয়ার পথে একটি জঙ্গল পেরচ্ছিলেন। তাঁর শরীরে তো একশো হাতির শক্তি। সেকথা সর্বজনবিদিত। দ্বিতীয় পাণ্ডব নিজেও সেকথা জানেন। সোজা কথায় তাঁর নিজের বাহুবল নিয়ে যে গর্ব ছিল একথাও অবগত আমরা।  বিশদ

01st  September, 2024
ছেলের সঙ্গে দেখা
সন্দীপন বিশ্বাস

বুকটা ছ্যাঁৎ করে উঠল সুভদ্রার। ঝাপানডাঙা স্টেশনে সে বসে আছে। এখানে এসেছিল এক গুরুবোনের বাড়ি। ফিরে যাচ্ছে উত্তরপাড়ায়, নিজের ঘরে। সন্ধ্যা ঘনিয়ে আসছে। এখনও কয়েকটা কাক ডাকছে। কেমন ক্লান্ত স্বর ওদের। স্টেশনের শেডের ওপর বসে কাকগুলো। বিশদ

25th  August, 2024
ঘাটশিলার বীরেশ
রাজেশ কুমার

ব্যাগ বোঁচকা আর এক কিলো পুঁটিমাছ নিয়ে সকাল সকাল পড়লাম এক অশান্তিতে। হয়েছেটা কী, দু’দিনের জন্য ঘুরতে এসেছিলাম ঘাটশিলা। ঠিক ঘুরতে না বলে শনির দশা কাটাতেই বলা ভালো। অনেক দিন বেড়াতে যাব, বেড়াতে যাব ভাবলেও যাওয়া হচ্ছিল না কোথাও। কিছু না কিছু বিপত্তি এসে হাজির হচ্ছিল ঠিক। বিশদ

18th  August, 2024
অভিশপ্ত কুলধারা

অলৌকিক তকমা স্থান-নামের সঙ্গে আলাদা মাত্রা যোগ করে। অলৌকিক ব্যাপার নিয়ে বিশ্বাসী অবিশ্বাসী দু’পক্ষেরই নিজস্ব দাবিদাওয়া আর মতামত অন্তহীন।
  বিশদ

11th  August, 2024
দিল্লি দরবার
সমৃদ্ধ দত্ত

এমন কিছু নতুনত্ব নয়। এরকম দরবার এবং উৎসব আগেও হয়েছে। একবার সেই ১৮৭৭ সালে। ভারতের শাসনভার নিজের হাতে তুলে নেওয়ার বেশ কয়েক বছর পর মহারানি ভিক্টোরিয়ার ‘বিশেষ অভিষেক’ উৎসবের আয়োজন করা হয়েছিল।
বিশদ

11th  August, 2024
হেড অফিসের বড়বাবু

বার দশেক হোঁচট খেয়ে প্রায় পড়ে যেতে যেতে নিজেকে সামলে নিয়ে পার্থ এসে দাঁড়াল অফিসের গেটে। পার্থ বড়ুয়া। জুনিয়র অফিসার।
বিশদ

11th  August, 2024
ছোট গল্প: মাগুরমারি সাঁকো
সৌমিত্র চৌধুরী

বাঁকের মুখে স্টিয়ারিং ডান দিকে ঘুরাতেই চোখে পড়ল। একটা সাঁকো। মনে হচ্ছে বেশ পুরনো। দূর থেকে ব্রেকে আলতো করে পা ছোঁয়াল বিপুল। চাকা গড়িয়ে গড়িয়ে কিছুদূর এগল। পুলের কাছে আসতেই ব্রেকে আরও একটু চাপ দিয়ে থামিয়ে দিল। কপালে চিন্তার ভাঁজ পড়ল বিপুলের। বিশদ

04th  August, 2024
গুপ্ত রাজধানী: লালকেল্লা
সমৃদ্ধ দত্ত

জায়গাটা অনেকটাই কম। যেভাবে সাম্রাজ্য ছড়াচ্ছে আর হিন্দুস্তানের বাইরে থেকে আরও দলে দলে সমস্ত স্তরের মানুষ ভাগ্যান্বেষণে ক্রমাগত এসেই চলেছে, এরপর তো রাজধানীটাই ঩ঘিঞ্জি হয়ে যাবে। আরও বেশি খোলামেলা জায়গা দরকার। কোথায় নিয়ে যাওয়া যায় রাজধানী? বিশদ

04th  August, 2024
অতীতের আয়না: সাহেবদের হুঁকো বিলাস
অমিতাভ পুরকায়স্থ

মহিলা দিন কয়েক হয়েছে বিলেত থেকে এসেছেন এদেশে। এদেশীয় এক বিদুষী মেমসাহেবের সঙ্গে মহিলার বন্ধুত্ব হয়েছে। তার মতো খাঁটি ইংলিশ নন, তবে যথেষ্ট ঘনিষ্ঠতা হওয়ায় বান্ধবীর সঙ্গে দেখা করার জন্য তার বাড়িতে এসে দেখেন শ্রীমতী হেয়ার-ড্রেসারের তত্ত্বাবধানে কবরী সজ্জায় ব্যস্ত। বিশদ

04th  August, 2024
ছোট গল্প: জামাইয়ের মোবাইল 
বিপুল মজুমদার

হ্যালো অর্পি, শোন মা, সামনের জামাইষষ্ঠীতে ওঙ্কারকে একটা স্মার্টফোন দিতে চায় তোর বাবা। তা তোদের যদি কোনও চয়েস থাকে, ইয়ে মানে কোনও কালার বা কোম্পানি, তাড়াতাড়ি সেটা জানিয়ে দিস তো ভালো হয়।’ বিশদ

28th  July, 2024
আমির খসরু ও বসন্ত উৎসব
সমৃদ্ধ দত্ত

সুফি সাধক হজরত নিজামউদ্দিনের কাছে দূর দূরান্ত থেকে মানুষ আসে শান্তির খোঁজে। স্বস্তির সন্ধানে। নিবেদিত প্রাণ নিয়ে তাঁরা সকল দুঃখ-দুর্দশা, ক্ষোভ ক্রোধের আহুতি দিতে চায় এখানে। এই নিজামউদ্দিনের কাছে। তিনি তো সাধারণ সাধক নন। বিশদ

28th  July, 2024
আজও রহস্য: ন্যাশনাল লাইব্রেরির অশরীরী 
সমুদ্র বসু

বেলভিডিয়ার গার্ডেন হাউস, আলিপুর। এই নামে না চিনলেও ন্যাশনাল লাইব্রেরি কলকাতা বললে সহজেই চিনবেন অধিকাংশ মানুষ। এই গ্রন্থাগার ভবন ও সংলগ্ন এলাকাটির পোশাকি নাম বেলভেডিয়ার এস্টেট। বেলভিডিয়ার হল গথিক ঘরানার বিশেষ স্থাপত্য। বিশদ

28th  July, 2024
একনজরে
নিয়োগে অনিয়মের অভিযোগকে কেন্দ্র করে ফের আদালতের ভর্ৎসনার মুখে পড়তে হল প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদকে। অন্তত ২০০ জন চাকরিপ্রার্থী সর্বোচ্চ নম্বর পেয়েও মেধাতালিকায় স্থান পায়নি। অথচ ...

হরিরামপুরে দু’মাস ধরে মেয়েকে ধর্ষণ করার অভিযোগ উঠল বাবার বিরুদ্ধে। কিশোরীর অভিযোগ পাওয়ার পর বাবাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিস। পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, অভিযুক্তের বাড়ি হরিরামপুর থানার গোকর্ণ এলাকায়। ...

সকালে ৩২টি ওয়ার্ডের রাস্তা পরিষ্কার করা হয়। পাশাপাশি বাড়ি বাড়ি আবর্জনা সংগ্রহও করে উলুবেড়িয়া পুরসভা। এবার রাতেও রাস্তা পরিষ্কার রাখার উদ্যোগ নিল তারা। শনিবার রাতে ...

রাতের বেলা দামোসের ধারে চলছিল আড্ডা। এমন সময় হঠাৎ আগমন কয়েকজন দুষ্কৃতীর। কিছু বোঝার আগেই এলোপাথাড়ি চলল তিন রাউন্ড গুলি। তাতেই গুলিবিদ্ধ হয়ে গুরুতরভাবে জখম হলেন এক তৃণমূল কর্মী ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

উপস্থিত বুদ্ধি ও প্রখর অনুমান ক্ষমতার গুণে কার্যোদ্ধার। ব্যবসা, বিদ্যা, দাম্পত্য ক্ষেত্রগুলি শুভ। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস
১৮৮৬: দক্ষিণ আফ্রিকার জোহান্সবার্গের পত্তন হয়
১৯২৬: সঙ্গীতশিল্পী ভূপেন হাজারিকার জন্ম
১৯৩৩: সঙ্গীতশিল্পী আশা ভোঁসলের জন্ম
১৯৩৯:  হিন্দু সন্ন্যাসী, রামকৃষ্ণ বেদান্ত মঠের প্রতিষ্ঠাতা  স্বামী অভেদানন্দর  মৃত্যু
১৯৫৬: অভিনেতা সব্যসাচী চক্রবর্তীর জন্ম
২০২২: দিল্লির ইন্ডিয়া গেটে উন্মোচিত হল নেতাজী সুভাষচন্দ্র বসুর ২৮ ফুট উচ্চতার কালো গ্রানাইটের মূর্তি
২০২২: বৃটেনের রাণী দ্বিতীয় এলিজাবেথের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৩.১৩ টাকা ৮৪.৮৭ টাকা
পাউন্ড ১০৮.৩২ টাকা ১১১.৮৭ টাকা
ইউরো ৯১.২৫ টাকা ৯৪.৪৩ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
05th  September, 2024
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭১,৬০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭২,০০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৮,৪০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮১,৮৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮১,৯৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

২৩ ভাদ্র, ১৪৩১, রবিবার, ৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪। পঞ্চমী ৩৬/৫ রাত্রি ৭/৫৯। স্বাতী নক্ষত্র ২৫/১৫ দিবা ৩/৩১। সূর্যোদয় ৫/২৪/৫১, সূর্যাস্ত ৫/৪৩/৪৯। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/১৪ গতে ৯/৩০ মধ্যে। রাত্রি ৭/১৬ গতে ৮/৫০ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ প্রাতঃ ৬/১৪ মধ্যে পুনঃ ১২/৪৭ গতে ১/৩৬ মধ্যে। রাত্রি ৬/২৯ গতে ৭/১৬ মধ্যে পুনঃ ১১/৫৭ গতে ৩/৫ মধ্যে। বারবেলা ১০/১ গতে ১/৫ মধ্যে। কালরাত্রি ১/২ গতে ২/৩০ মধ্যে। 
২২ ভাদ্র, ১৪৩১, রবিবার, ৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪। পঞ্চমী দিবা ৩/৫৫। স্বাতী নক্ষত্র দিবা ১/৭। সূর্যোদয় ৫/২৪, সূর্যাস্ত ৫/৪৭। অমৃতযোগ দিবা ৬/১৩ গতে ৯/৩০ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/১৬ গতে ৮/৫০ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৬/১৩ মধ্যে ও ১২/৪৭ গতে ১/৩৭ মধ্যে এবং রাত্রি ৬/৩০ গতে ৭/১৬ মধ্যে ও ১১/৫৭ গতে ৩/৪ মধ্যে। বারবেলা ১০/২ গতে ১/৮ মধ্যে। কালরাত্রি ১/২ গতে ২/৩০ মধ্যে।
৪ রবিয়ল আউয়ল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
তুহিনকান্ত পান্ডেকে অর্থসচিবের পদে নিয়োগ করল কেন্দ্রীয় সরকার

07-09-2024 - 11:47:15 PM

মুর্শিদাবাদের জলঙ্গিতে নির্মীয়মাণ বাড়ির সেপটিক ট্যাঙ্ক থেকে এক যুবকের মৃতদেহ উদ্ধার

07-09-2024 - 11:21:33 PM

আম্বানি পরিবারের গণেশ পুজোতে সস্ত্রীক হাজির অভিনেতা সঞ্জয় দত্ত

07-09-2024 - 11:20:18 PM

ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলদোমির জেলেনস্কির সঙ্গে দেখা করলেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী জিওর্জিয়া মেলোনি

07-09-2024 - 11:18:42 PM

আম্বানি পরিবারের গণেশ পুজোতে হাজির অভিনেতা সলমন খান

07-09-2024 - 11:15:13 PM

আম্বানি পরিবারের গণেশ পুজোতে হাজির অভিনেত্রী মাধুরি দীক্ষিত

07-09-2024 - 10:44:53 PM