Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

চলার পথে
লেখক অলেখক 

জীবনের প্রধান ও মুখ্য ঘটনাগুলিই কেবল মনে থাকার কথা। কিন্তু অনেক সময়ই দেখা যায় স্মৃতির অতলে অনেক তুচ্ছ ক্ষুদ্র ঘটনাও কেমন করে বেশ বড় হয়ে জাঁকিয়ে বসে রয়েছে। সাহিত্যিকদের ‘ভবঘুরে’ জীবনের তেমনই নানা ঘটনা উঠে এল কলমের আঁচড়ে। আজ লিখছেন পার্থজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়।
 ১১ 
চলার পথে কত ঘটনা, কত মানুষের সঙ্গে আলাপচারিতা। সব ঘটনা, আলাপ-পরিচয় কি আর মনে থাকে! আবছা-ঝাপসা হতে হতে কোথায় হারিয়ে মিলিয়ে যায়! কিছু কিছু ঘটনা অবশ্য মনে থাকে। কোনও কোনও মানুষ স্মৃতির মণিকোঠায় থেকে যান।
তখনও আমি কলেজের গণ্ডি পেরোইনি। লেখক হওয়ার স্বপ্নে বিভোর। গদ্যে পদ্যে খাতা ভরাই। এ-কাগজে সে-কাগজে ডাকে লেখা পাঠাই। দু’-চারটে ছাপাও হয়। আনন্দ আর ধরে না!
সেসময় অধুনালুপ্ত একটি দৈনিকে ছোটদের পাতা সামলাতেন ‘মাস্টারদা’ । মাস্টারদা মানে চট্টগ্রামের সূর্য সেন নন, হরেন ঘটক। কেন হরেনদা বাঙালির হাড়ে-মজ্জায় মিশে থাকা এই নামটি ছদ্মনাম নিয়েছিলেন, কে জানে! হরেন ঘটক ছিলেন ছোটদের নামী লেখক। প্রথম জীবনে খুব নামজাদা এক দৈনিকে ছোটদের পাতা সামলাতেন ‘স্বপনবুড়ো’, মানে অখিল নিয়োগীকে সঙ্গে নিয়ে।
খুব স্নেহময় মানুষ ছিলেন। নতুন লেখকদের প্রতি হরেনদার ছিল বাড়তি আনুগত্য। ডাকে আসা সব লেখা পড়তেন। লেখার বিষয়টি হয়তো ভালো, বলার ভঙ্গিটি তেমন জুৎসই নয়! এমন লেখা আকছার খোলনলচে বদলে, সংশোধন করে ছাপতেন। বলতেন, লেখা ছাপা হলে নতুন লেখক উৎসাহ পাবে। পরে নিশ্চয়ই ভালো লিখবে!
প্রতি মুহূর্তেই বুঝতে পারতাম, এই স্নেহময় মানুষটির ভালোবাসায় কোনও খাদ নেই। ভেতর থেকে উঠে আসা। এক অমোঘ আকর্ষণ ছিল তাঁর! শুক্রবার মানেই যেভাবে হোক আমাকে বিকেলের দিকে পৌঁছতে হবে সেই খবরের কাগজের দপ্তরে। বেস্পতিবার থেকে মনের ভেতরে ছটফটানি শুরু হয়ে যেত!
হরেনদার তখন বয়স হয়েছে যথেষ্ট। বয়স যতই হোক না কেন, নিজেকে কখনও ‘বুড়ো’ ভাবতেন না। তরুণদের সঙ্গে ছিল হরেনদার যত ভাব-ভালোবাসা। কত ঘটনার সাক্ষী, সেসব আমাদের শোনাতেন। আমাদের তরুণ বয়স তাঁর আলোতেই আলোকিত হয়েছিল।
প্রতি শুক্রবার হরেনদার পাতা ছাড়ার আর প্রুফ দেখার কাজে আমরা দু-তিনজন তরুণ লেখক ছিলাম বিশ্বস্ত সহকারী। চোখে হাই পাওয়ারের চশমা। চশমা যদি প্রতারণা করে, ছাপার ভুল হয়ে যায়, এই ভেবে হয়তো প্রুফ দেখার সময় আতসকাচও ব্যবহার করতেন।
তেমনই এক শুক্রবারের কথা। সেই দিনটি ছিল বর্ষণমুখর। সকাল থেকে বৃষ্টি । পত্রিকা-দপ্তরে আধভেজা হয়ে যথারীতি বিকেলের দিকে পৌঁছলাম। ‘এই বৃষ্টি -বাদলের দিনে না এলেই পারতে,’ মৃদু তিরস্কারের পর চেয়ার ছেড়ে উঠে এসে নিজে পরখ করে দেখলেন , কতখানি ভিজেছি!
এমন সময় কানে এল ,‘মাস্টারদা আছেন, মাস্টারদা...?’ অচেনা কণ্ঠস্বরে আমরা একটু অবাকই হলাম । পর মুহূর্তেই কানে আসে, কেউ আগন্তুককে উদ্দেশ্য করেই বলছেন, ‘যান না, সামনের ঘরেই হরেনবাবু আছেন!’
‘না, না আমি মাস্টারদাকে খুঁজছি । শনিবারের নয়া পাঠশালা বিভাগের মাস্টারদা!’
যিনি এসেছেন, তিনি যে খানিক বিভ্রান্ত, তা মুখাবয়ব না দেখেও স্বচ্ছন্দে অনুমান করে নেওয়া গেল।
এসব কথার চালাচালি কানে আসছিল। সেসব শুনতে শুনতে, প্রুফ দেখতে দেখতে হরেনদার মুখের দিকে একবার তাকালাম। তাকিয়েই বুঝলাম, বাইরের কথা তাঁরও কানে গিয়েছে। মুখে হাসির ঝিলিক।
মিনিটখানেকের মধ্যেই এক ভদ্রলোক হরেনদার চেয়ারের সামনে এসে দাঁড়ালেন। আমিও প্রুফ থেকে মুখ তুলে অচেনা আগন্তুককে এক পলকে দেখে‌ নিলাম।
বিবর্ণ চেহারা। ষাটের কাছাকাছি বয়স হবে। গাল ঢোকা, তোবড়ানো মুখ। মুখে না-কাটা দিন তিনেকের দাড়ি। ধুতির সঙ্গে ঘিয়ে রঙের পাঞ্জাবি পরেছেন। পাঞ্জাবিটা একেবারেই রংচটা, ফ্যাকাশে। সামনে দাঁড়ানো মাত্র ঘেমো গন্ধ নাকে এলো।
ভদ্রলোক হরেনদাকে লক্ষ করে জিজ্ঞাসা করলেন, ‘আপনি কি মাস্টারদা?’
হরেনদা লোকটির দিকে না তাকিয়ে নিবিষ্টমনে প্রুফ দেখছিলেন। আগন্তুক হাতজোড় করে দাঁড়িয়ে সবিনয়ে বললেন , ‘মাস্টারদা তো আপনি ! আমি কৃতজ্ঞতা জানাতে এসেছি!’
‘কেন, কীসের কৃতজ্ঞতা?’ ভদ্রলোকের দিকে মুখ তুলে তাকিয়ে একটু রূঢ়ভাবেই হরেনদা জিজ্ঞাসা করলেন!
ভদ্রলোক ভ্যাবাচাকা খেয়ে বার চারেক ‘মানে মানে’ করে শেষে বললেন, ‘গেল শনিবার আপনি আমার লেখা ছেপেছেন! তাই কৃতজ্ঞতা জানাতে অফিস থেকে আধঘণ্টা আগে বেরিয়ে আপনাদের অফিসে চলে এলাম।’
ভদ্রলোক হাতে কচলাতেই থাকেন। বিনয় যেন ঝরে ঝরে পড়ে! কাঁচুমাচু মুখে বললেন, ‘আপনার সঙ্গে পরিচয় হল! আপনি কত বড় মাপের মানুষ, লেখক!’
খুশি করার যাবতীয় চেষ্টা ব্যর্থ করে দিয়ে হরেনদা একটু রাগত গলাতেই শেষে বললেন, ‘আপনি আমাকে কেন কৃতজ্ঞতা জানাতে ছুটে এসেছেন? লেখা ভালো হলে এমনিই ছাপা হবে!’
মাথা কিঞ্চিৎ ঝুঁকিয়ে করজোড়ে যেভাবে দাঁড়িয়েছিলেন, তখনও ভদ্রলোক সেভাবে দাঁড়িয়ে রইলেন! হরেনদা একটু থেমে আবার বলতে শুরু করলেন, ‘আপনি নন, কৃতজ্ঞ আমরা। আমাদের কাগজ বড় কাগজ নয় । সার্কুলেশন কম, বিজ্ঞাপন কম। ফলে লেখকদের এক পয়সাও দিতে পারি না। লেখকরা দয়া করে লেখা দেন। তাঁদের কাছে আমাদের কৃতজ্ঞতার শেষ নেই।’
একটা বানান মেলাতে ‘চলন্তিকা’ খুলেছিলেন, ঝট করে ডিকশনারি বন্ধ করে লোকটিকে পিছু ডাকলেন হরেনদা। ভদ্রলোক ফিরে আসতেই তাঁর নাম জানতে চান! নাম বলা মাত্র পরিবেশ মুহূর্তে বদলে গেল। গলার স্বর চড়িয়ে বলতে থাকেন, ‘আর কখনও লেখা পাঠাবেন না! আপনি তো মাঝেমধ্যেই লেখা পাঠান! কাঁচা লেখা। ছাপতে পারি না। প্রতিবারই মনে হয়, বয়স কম, স্কুলের উঁচু ক্লাসে বা কলেজে পড়ে! এত লেখা পাঠায়, ছাপা হয় না, নিশ্চয়ই মনখারাপ হয় বেচারার! এসব ভেবে একটা কবিতার শুধু ভাবটুকু রেখে টপ টু বটম চেঞ্জ করে ছাপিয়ে দিয়েছিলাম‌। ভেবেছিলাম, ছোট ছেলে, ছাপার অক্ষরে নিজের নাম দেখলে উৎসাহিত হবে!’
হরেনদা একনাগাড়ে অনেক কথা বলে, শেষে প্রায় গর্জন করে বলে উঠলেন, ‘আর কোনওদিন আপনি লেখা পাঠাবেন না! বুড়ো হয়ে গিয়েছেন! এই বয়সে নতুন করে লেখক হওয়ার স্বপ্ন দেখবেন না।’ এরপর ভদ্রলোক যদি এটা-সেটা কিছু বলেন, বিনয় দেখান, সে-সুযোগও দিলেন না। গম্ভীর গলায় বললেন , ‘ঠিক আছে, নমস্কার। আসুন।’
হরেন ঘটক ছিলেন এ-রকমই! স্মৃতির মণিকোঠায় এমন কত ঘটনাই না জমে আছে। তরুণ লেখকদের লেখা সযত্নে ছাপতেন। কারও মধ্যে একটু ক্ষমতার বীজ দেখলে, কেউ ভালো লিখলে, তাঁর কথা দশমুখে বলতেন! সেসব এখন গল্প বলে মনে হতে পারে। 
06th  September, 2020
চলার পথে 

জীবনের প্রধান ও মুখ্য ঘটনাগুলিই কেবল মনে থাকার কথা। কিন্তু অনেক সময়ই দেখা যায় স্মৃতির অতলে অনেক তুচ্ছ ক্ষুদ্র ঘটনাও কেমন করে বেশ বড় হয়ে জাঁকিয়ে বসে রয়েছে। সাহিত্যিকদের ‘ভবঘুরে’ জীবনের তেমনই নানা ঘটনা উঠে এল কলমের আঁচড়ে। আজ লিখছেন বিনায়ক বন্দ্যোপাধ্যায়।  বিশদ

20th  September, 2020
আজও তারা জ্বলে 

বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তাঁরই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ ছায়া দেবী- তৃতীয় কিস্তি। 
বিশদ

20th  September, 2020
রেলগাড়ি ঝমা ঝম
কাকলি দেবনাথ 

পিয়ানোর সুরেলা টুং টাং আওয়াজ। রান্না ছেড়ে দৌড়ে গিয়ে মোবাইলটা দেখলাম।
তিতাসের মেসেজ— তা হলে আমি অনলাইনে টিকিট কেটে নিচ্ছি?  বিশদ

20th  September, 2020
তর্পণ
ধ্রুব মুখোপাধ্যায়

 এখন আমার বিরানব্বই। সেই ছেলেবেলা থেকেই আমি ভীষণ সেয়ানা। যদিও এই জিনিসটা, আমি সারা জীবন উপভোগই করেছি। সেই যেবার রাতের অন্ধকারে মা, বাবার সঙ্গে পদ্মা পেরিয়ে এপারে এলাম সেবারও, সবাই যখন বহরমপুরে মাথা গোঁজার ঠাঁই খুঁজছে আমি তখন চুপচাপ খবর লাগিয়েছিলাম, শিয়ালদা স্টেশনের।
বিশদ

13th  September, 2020
আজও তারা জ্বলে
পর্ব- ৩৯

 বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তাঁরই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ ছায়া দেবী- দ্বিতীয় কিস্তি।
বিশদ

13th  September, 2020
মুনকুদি

 জীবনের প্রধান ও মুখ্য ঘটনাগুলিই কেবল মনে থাকার কথা। কিন্তু অনেক সময়ই দেখা যায় স্মৃতির অতলে অনেক তুচ্ছ ক্ষুদ্র ঘটনাও কেমন করে বেশ বড় হয়ে জাঁকিয়ে বসে রয়েছে। সাহিত্যিকদের ‘ভবঘুরে’ জীবনের তেমনই নানা ঘটনা উঠে এল কলমের আঁচড়ে। আজ লিখছেন নলিনী বেরা। বিশদ

13th  September, 2020
আজও তারা জ্বলে
পর্ব- ৩৮

বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তাঁরই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ ছায়া দেবী- প্রথম কিস্তি। 
বিশদ

06th  September, 2020
লাস্ট ট্রেনের বিভীষিকা
পার্থসারথি গুহ  

বহুদিনের ইচ্ছেটা এভাবে ফলতে চলেছে। আনন্দে আত্মহারা পিন্টু। পিন্টুর ভালো নামটা নাই বা বললাম। ডাকনামেই কাফি সে। গোপন থাক ওর এই অভিযানের পুরো রুটটার বৃত্তান্ত। কারণ, রাত-বিরতে ওইসব অঞ্চল দিয়ে ফেরার সময়ে হয়তো আপনারা ভয়ে কাঁটা হয়ে যেতে পারেন।  বিশদ

06th  September, 2020
অশান্তি পূর্ণ সহাবস্থানে 

জীবনের প্রধান ও মুখ্য ঘটনাগুলিই কেবল মনে থাকার কথা। কিন্তু অনেক সময়ই দেখা যায় স্মৃতির অতলে অনেক তুচ্ছ ক্ষুদ্র ঘটনাও কেমন করে বেশ বড় হয়ে জাঁকিয়ে বসে রয়েছে। সাহিত্যিকদের ‘ভবঘুরে’ জীবনের তেমনই নানা ঘটনা উঠে এল কলমের আঁচড়ে। আজ লিখছেন বিনতা রায়চৌধুরী। 
বিশদ

30th  August, 2020
আজও তারা জ্বলে 

বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তাঁরই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ মলিনা দেবী। শেষ কিস্তি। 
বিশদ

30th  August, 2020
মিথ্যে মৌ
প্রচেত গুপ্ত 

মেয়েটি শান্তভাবে বলল, ‘স্যার, আমাকে চিনলেন কী করে?’
আমি বিরক্ত গলায় বললাম, ‘আমি তো বললাম আপনাকে আমি চিনি না। আপনি কি আমার কথা বুঝতে পারেননি?’  বিশদ

30th  August, 2020
সন্ধ্যার শিকার
অভিজিৎ তরফদার

—জানতাম, তুমি আসবে।
—তাই? আপনি কি হাত গুনতে জানেন?
—না। কিন্তু মনে হয়েছিল। বলতে পারো সিক্স সেন্স।  বিশদ

23rd  August, 2020
আজও তারা জ্বলে

বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তাঁরই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ মলিনা দেবী। তৃতীয় কিস্তি। বিশদ

23rd  August, 2020
বাগবাজারের আশালতা

 জীবনের প্রধান ও মুখ্য ঘটনাগুলিই কেবল মনে থাকার কথা। কিন্তু অনেক সময়ই দেখা যায় স্মৃতির অতলে অনেক তুচ্ছ ক্ষুদ্র ঘটনাও কেমন করে বেশ বড় হয়ে জাঁকিয়ে বসে রয়েছে। সাহিত্যিকদের ‘ভবঘুরে’ জীবনের তেমনই নানা ঘটনা উঠে এল কলমের আঁচড়ে। আজ লিখছেন স্বপ্নময় চক্রবর্তী। বিশদ

23rd  August, 2020
একনজরে
 চারদিকে জল বেষ্টিত ভূতনির চর দুষ্কৃতীদের ডেরা হয়ে উঠেছে। বেহাল যোগাযোগ ব্যবস্থার সুযোগ নিয়ে দুষ্কৃতীরা সেখানে ঘাঁটি গাড়ছে। ...

 দুই ইঞ্জিনিয়ারিং ছাত্র সহ মালদহের ১১জনকে হন্যে হয়ে খুঁজছে এনআইএ। তাদের ধরার জন্য বিভিন্ন জায়গায় তল্লাশিও চালিয়েছে তারা। ওই দুই ইঞ্জিনিয়ারিং ছাত্র ডোমকল থেকে ধৃত ...

 প্রতিপক্ষ ফুটবলারের গায়ে থুতু দেওয়ার অপরাধে চার ম্যাচ নির্বাসিত হলেন অ্যাঞ্জেল ডি মারিয়া। গত ১৪ সেপ্টেম্বর ফরাসি লিগে প্যারি সাঁজাঁ বনাম মার্সেই ম্যাচের শেষ লগ্নে ...

 করোনার দ্বিতীয় দফার সংক্রমণ শুরু হয়েছে ব্রিটেনে। সংক্রমণ রুখতে স্থানীয় স্তরে বিভিন্ন জায়গায় লকডাউন জারির অনুমতি দিয়েছে কেন্দ্রীয় প্রশাসন। তবে এইভাবে লকডাউনের সাফল্য নিয়ে সংশয় প্রকাশ করে ব্রিটিশ সরকারকে চিঠি দিলেন অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

প্রেম-প্রণয়ে কিছু নতুনত্ব থাকবে যা বিশেষভাবে মনকে নাড়া দেবে। কোনও কিছু অতিরিক্ত আশা না করাই ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব ফার্মাসিস্ট দিবস
১৯৩৯- অভিনেতা ফিরোজ খানের জন্ম
১৯৪৬- ক্রিকেটার বিষেণ সিং বেদির জন্ম
১৯৬৯ - বিখ্যাত বাঙালি চিত্রপরিচালক, অভিনেতা এবং নাট্যব্যক্তিত্ব মধু বসু ওরফে নাম সুকুমার বসুর মৃত্যু
১৯৯০- রাজনীতিবিদ,স্বাধীনতা সংগ্রামী গান্ধীবাদি নেতা তথা পশ্চিমবঙ্গের তৃতীয় মুখ্যমন্ত্রী প্রফুল্লচন্দ্র সেনের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৭২.৯৯ টাকা ৭৪.৭০ টাকা
পাউন্ড ৯২.১৯ টাকা ৯৫.৪৭ টাকা
ইউরো ৮৪.৫২ টাকা ৮৭.৬২ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৫০,৪৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৪৭,৮৬০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৪৮,৫৮০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৫৭,১৮০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৫৭,২৮০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

৯ আশ্বিন ১৪২৭, শুক্রবার, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২০, নবমী ৩৩/৬ রাত্রি ৬/৪৪। পূর্বাষাঢ়ানক্ষত্র ৩২/৩৩ রাত্রি ৬/৩১। সূর্যোদয় ৫/২৯/৪৮, সূর্যাস্ত ৫/২৬/৫৬। অমৃতযোগ দিবা ৬/১৬ মধ্যে পুনঃ ৭/৪ গতে ৯/২৯ মধ্যে পুনঃ ১১/৫৪ গতে ৩/৫ মধ্যে পুনঃ ৩/৫৩ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৬/১৭ গতে ৯/২৯ মধ্যে পুনঃ ১১/৫৩ গতে ৩/৫ মধ্যে পুনঃ ৩/৫২ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ৮/২৯ গতে ১১/২৮ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/২৮ গতে ৯/৫৮ মধ্যে।
৮ আশ্বিন ১৪২৭, শুক্রবার, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২০, নবমী রাত্রি ১০/৩১। পূর্বাষাঢ়ানক্ষত্র রাত্রি ১১/৬। অমৃতযোগ দিবা ৬/২২ মধ্যে ও ৭/৮ গতে ৯/২৭ মধ্যে ও ১১/৪৬ গতে ২/৫১ মধ্যে ও ৩/৩৭ গতে ৫/২৯ মধ্যে এবং রাত্রি ৫/৫৯ গতে ৯/১৮ মধ্যে ও ১১/৪৮ গতে ৩/৭ মধ্যে ও ৩/৫৭ গতে ৫/৩০ মধ্যে। বারবেলা ৮/২৯ গতে ১১/২৯ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/২৯ গতে ৯/৫৯ মধ্যে।
৭ শফর।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আপনার আজকের দিনটি
মেষ: প্রেম-প্রণয়ে কিছু নতুনত্ব থাকবে যা বিশেষভাবে মনকে নাড়া দেবে। বৃষ: ...বিশদ

04:29:40 PM

ইতিহাসে আজকের দিন
বিশ্ব ফার্মাসিস্ট দিবস১৯৩৯- অভিনেতা ফিরোজ খানের জন্ম১৯৪৬- ক্রিকেটার বিষেণ সিং ...বিশদ

04:28:18 PM

 আইপিএল: চেন্নাই সুপার কিংসকে ৪৪ রানে হারাল দিল্লি ক্যাপিটাল

11:13:05 PM

আইপিএল: চেন্নাই ১০১/৪ (১৬ ওভার) 

10:49:48 PM

আইপিএল: চেন্নাই ৪৭/৩ (১০ ওভার) 

10:14:56 PM

 আইপিএল: চেন্নাই ২৬/১ (৫ ওভার)

09:51:00 PM