এখনকার ব্যস্ত জীবনে অনেক সময় বাড়ির বয়স্কদের ততটা সময় দেওয়া সম্ভব হয়ে ওঠে না। আবার কেউ হয়তো কর্মসূত্রে বাড়ির বাইরে অনেক দূরে থাকেন। তাই তিনি চাইলেও মনের মতো করে বাবা, মা, দাদু, দিদা, ঠাকুর্দা, ঠাকুমার যত্ন নিতে পারেন না।
শরীরে ব্যথা বিভিন্ন কারণেই হতে পারে। তবে কারও অল্প বয়সে এই সমস্যা বাড়লে মাসলের ক্ষমতা কমে যায়। মাসলই শরীরের হাড়গুলিকে ধরে রাখতে সাহায্য করে। তাই মাসল নষ্ট হয়ে গেলে হাড়গুলিরও স্থানচ্যুতি ঘটে।
পেপে জিনস লন্ডন কলকাতায় অটাম-উইন্টার কালেকশন নিয়ে এসেছে। কলকাতার সাউথ সিটি মলে কালেকশনটির উদ্বোধন করেন সংস্থার ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডার বলিউড অভিনেতা সিদ্ধার্থ মালহোত্র।
ফিরে এল সেই রাত। আজই সন্ধে-রাতে বর্ধমান রোডের ওল্ড বাংলো সেজে উঠবে আধুনিক ফ্যাশনের প্রদর্শনীতে। সঙ্গে থাকবে শিল্প প্রদর্শনীও, প্রতিবারের মতোই। এ বছরের অংশগ্রহণকারীরা আরও সাহসী।
আধ্যাত্মিক মাস্টার এবং সিদ্ধ গুরু পুজ্যাশ্রী আত্মানন্দময়ী মাতাজি এই প্রথমবার কলকাতায় আসছেন। তিনি আগামীকাল এখানে শুশুম্না কর্মযোগ দীক্ষা অনুষ্ঠান পরিচালনা করবেন।
দীর্ঘদিনের পরিশ্রমের সুফল আশা করতে পারেন। শেয়ার বা ফাটকায় চিন্তা করে বিনিয়োগ করুন। ব্যবসায় ... বিশদ
যাঁদের বিভিন্ন কারণে বিধিনিষেধ থাকার জন্য পছন্দ মতো খাবার খেতে পারেন না, তাঁদের জন্য একটা ভালো খবর। গত ১২ সেপ্টেম্বর কলকাতায় ‘বিনজ বে ফি কর’ নামে একটি ক্লাউড কিচেন চালু হয়েছে। স্বাস্থ্য সচেতন এবং অসুস্থ মানুষজন যাতে নিশ্চিন্তে পছন্দের খাবার খেতে পারেন তার জন্য অনেক পরীক্ষা নিরীক্ষা করে ‘বিনজ বে ফি কর’ বিশেষ মেনু তৈরি করেছে। সব ধরনের খাবারের আয়োজন রয়েছে। তবে এদের খাবারের স্বাদ নিতে গেলে সুইগি বা জোম্যাটোর মাধ্যমে অর্ডার দিতে হবে। অর্থাৎ ‘বিনজ বে ফি কর’ সাধারণ রেস্তরাঁর মতো বসে খাওয়ার কোনও সুযোগ দিচ্ছে না। দশ কিলোমিটারের মধ্যে বাড়ি হলে জোম্যাটো বা সুইগি খাবার পৌঁছে দেবে। সরাসরি ফোন করেও অর্ডার বুক করা যাবে।
‘বিনজ বে ফি কর’-এর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করনে অভিনেতা প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়। উপস্থিত ছিলেন সংস্থার ফাউন্ডার ম্যানেজিং ডিরেক্টর অনিশা মোহতা, মহারানি কাশীশ্বেরী কলেজের ফুড অ্যান্ড নিউট্রিশন বিভাগের প্রধান ড. অনিন্দিতা রায় (চক্রবর্তী) প্রমুখ। প্রসেনজিৎ বলেন, সব বয়সি স্বাস্থ্য সচেতন মানুষের জন্য ‘বিনজ বে ফি কর’-এর ব্যবস্থাপনা এককথায় অসাধারণ। অনেকদিনের পরিকল্পনা সফল হওয়ায় ভীষণ খুশি অনিশা মোহতা।
‘বিনজ বে ফি কর’-এর মেনুতে থাকা সব খাবারই গ্লুটেন, সুগার, বাটার এবং ল্যাকটোজ ফ্রি। ফলে যে কেউ নিশ্চিন্তে পছন্দের খাবার খাওয়ার জন্য বিধিনিষেধ ভাঙতে পারবেন। স্বাদেও কোনওরকম তফাৎ নেই। মেনুতে লো ক্যালরি, গ্লাইসেমিক এবং হাই প্রোটিন—এই তিনটি বিভাগ রয়েছে। ভেজ ও নন ভেজ সব রকমের খাবার রয়েছে। মাশরুম জালাপেনো, অলিভ কর্ন ক্যাপসিকাম পিৎজা, প্রোটিন রিচ তন্দুরি টিক্কা, বার্গার, স্যান্ডউইচ, ব্রাউন রাইস বিরিয়ানি, বার্ন্ট গার্লিক রাইস, রুটি, পরোটা, ডাল মাখানি, থাই চিকেন রেড কারি, স্মুদি, রকমারি কেক, স্যালাড, ইতালিয়ান খাবার, ভিটামিন সি বুস্টার স্মুদি, অ্যাপল পাই প্রোটিন স্মুদি, কুকিজ, গ্লুটেন ফ্রি পাপড়ি চাট, গ্লুটেন ফ্রি প্যান কেক, গ্লুটেন ফ্রি ব্রেকফাস্ট ব্রেড, ডেজার্টে চকোলেট টার্ট, পুডিং প্রভৃতি লোভনীয় স্বাদের প্রচুর ধরনের পদ পাবেন এখানে। ‘বিনজ বে ফি কর’ খোলা সকাল ১১টা থেকে রাত সাড়ে ১০টা পর্যন্ত। ঠিকানা: ২২, প্রিন্স আনোয়ার শাহ রোড, কলকাতা-৩২, ফোন: ৯৮৩০২২৯১৫৬
