মাঝেমধ্যে মানসিক উদ্বেগের জন্য শিক্ষায় অমনোযোগী হয়ে পড়বে। গবেষণায় আগ্রহ বাড়বে। কর্মপ্রার্থীদের নানা সুযোগ আসবে। ... বিশদ
আসছে ভালোবাসা উদযাপনের দিন, ভ্যালেনটাইন’স ডে। দিনটি আনন্দে নিভৃতে কাটাতে চান অনেকে। আবার বন্ধুবান্ধবের সঙ্গে হইচই হুল্লোড়ে মেতে উঠতে পছন্দ করেন কেউ কেউ। পছন্দ যেমনই হোক না কেন সাজগোজ তো করতেই হবে ঝলমলে। ওয়েস্টার্ন আউটফিট তো রোজই পরা হয়, বরং স্পেশাল দিনটিতে সাজুন বাঙালির ট্র্যাডিশনাল সাজে। এমনই সাজতে চান টলিউডের অভিনেতা জিতু কমল ও টেলি পর্দার চেনা মুখ নবনীতা। আমাদের ফোটোশ্যুটে এসে দু’জনেই ভ্যালেন্টাইন’স ডে’তে পরার জন্য বেছে নিলেন পাঞ্জাবি ও শাড়ি।
কথা হচ্ছিল, জিতুর সঙ্গে। বললেন, আমার অলটাইম ফেভারিট ছিল ব্লু ডেনিম প্যান্ট আর সাদা শার্ট। কিন্তু বিয়ের পর নানান রঙের অজস্র পাঞ্জাবি পেয়েছি আমি। সকলে বলেন পাঞ্জাবি পরে আমাকে খুব ভালো দেখায়। তাই আপাতত পাঞ্জাবিকে ভালোবেসে ফেলেছি। ভালোবাসার দিনেও পাজামা পাঞ্জাবি পরব। তবে লাল নয়, উজ্জ্বল হলুদ।
আর নবনীতা? ওকে কেমন সাজে দেখতে চান?
ঠোঁটে রোম্যান্টিক হাসি ছড়িয়ে জিতু বললেন, লাল টুকটুকে বেনারসি শাড়িতে আর একবার দেখতে পেলে খুব ভালো লাগবে। আসলে নবনীতা কাজের প্রয়োজনে নানারকম পোশাক পরলেও শাড়ি পরতে খুব ভালোবাসে। সব সময় শাঁখা পলা লোহা বাঁধানো পরে থাকে। খুব ঘরোয়া মেয়ে। সোনার গয়না, বেনারসি শাড়ি, কপালে টিপ, খোলা চুল আর মুখে মধুর হাসি— এমন সাজেই কাছে পেতে চাই ভ্যালেনটাইন’স ডে’তে।
নবনীতাকে কী উপহার দেবেন? কিছু প্ল্যান আছে ওই দিনের জন্য?
জিতু বললেন, আমাদের জীবনে কোনও কিছুই তেমন প্ল্যান করে হয়নি। এমনকী বিয়েটাও হয়েছে মাত্র দেড় মাসের নোটিশে। কাজেই প্ল্যান এখন থেকে করছি না। তবে ফিরেই ওই দিন দু’জনে পছন্দের কোনও রেস্তরাঁয় ডিনারে যাব। আর উপহার? ওটা এখন থেকে বলা যাবে না। সারপ্রাইজ থাক। তবে নিশ্চিত জানি নবনীতাও আমার জন্য কিছু না কিছু একটা উপহার কিনে লুকিয়ে রেখেছে। ভালোবাসার এই চমকটুকু যেন থাকে আজীবন।