মাঝেমধ্যে মানসিক উদ্বেগের জন্য শিক্ষায় অমনোযোগী হয়ে পড়বে। গবেষণায় আগ্রহ বাড়বে। কর্মপ্রার্থীদের নানা সুযোগ আসবে। ... বিশদ
জীবনে প্রথম কবে শাড়ি পরেছেন? বাঙালিনীর উত্তর একটাই— সরস্বতীপুজোর দিন ভোরবেলা। সেই ছোট্টবেলার ছোট্ট হলুদ শাড়িটি অনেক মেয়েই সারা জীবন যত্ন করে রেখে দেন। একটু বড় হতেই মায়ের একটা ভালো শাড়ি পরার বাসনা। যে শাড়িটা মা সব থেকে যত্ন করে তুলে রাখেন সেটা পরার জন্য বায়না। মায়ের মুড ভালো থাকলে বায়না সার্থক। এমনই গল্প শোনালো আমাদের আজকের মডেল অভিনেত্রী সোনালি চৌধুরী। নবনীতাও জানালো তার প্রথম শাড়ি পরা সরস্বতী পুজোয়। দু’জনে সরস্বতী পুজো স্পেশাল শাড়ি পরে পোজ দিল ক্যামেরার সামনে।
প্রথম শাড়িটি রেশম চেকে হ্যান্ডপেন্টিং। রেশমের বর্ডার বসিয়ে শাড়িটিকে হাইলাইট করেছেন ডিজাইনার। আলপনার ঢঙে পেন্টিং করা শাড়িটি ‘সুরুচি বুটিক’-এর।
দ্বিতীয় শাড়িটি উজ্জ্বল হলুদ সিল্ক মটকায় এক্সক্লুসিভ হ্যান্ডবাটিক। সাদা কালো কম্বিনেশনে অরনামেন্টাল প্যাটার্ন। এটি ‘নক্ষত্র’ থেকে নেওয়া।
তৃতীয় শাড়িটি সরস্বতী পুজোর সন্ধের জন্য। জমকালো সাজে বন্ধুদের সঙ্গে বেরনোর জন্য এই তাঞ্চই সিল্ক শাড়িটি বাছতে পারেন। ম্যাট জরি বর্ডার আর পিঙ্কের অফবিট শেড শাড়িটিকে লাবণ্যময় করেছে। এটি ‘সুন্দরী’ থেকে নেওয়া।
চতুর্থ শাড়িটি এক্কেবারে অন্য রকম হ্যান্ডলুম। লাল কমলা হলুদ শেডে শাড়িটি বুনিয়েছেন ডিজাইনার। আঁচলটি কালো। তাতে গোল্ডেন খাড়ি-প্রিন্ট। এটি ‘সোনাঝুরি’ বুটিকের।
পঞ্চম শাড়িটির এক্কেবারে বাসন্তী সাজ। তবে তার সাজে অভিনবত্ব আছে। হলুদ কালো ফ্লোরাল প্রিন্টের বর্ডার বসিয়ে শাড়িটির গেটআপ বদলে দিয়েছেন ডিজাইনার। শাড়িটি ‘সন্ধ্যারাগ’-এর।