মাঝেমধ্যে মানসিক উদ্বেগের জন্য শিক্ষায় অমনোযোগী হয়ে পড়বে। গবেষণায় আগ্রহ বাড়বে। কর্মপ্রার্থীদের নানা সুযোগ আসবে। ... বিশদ
হাসপাতাল সূত্রে জানা গিয়েছে, জখম ১৫ জনের মধ্যে আটজনের আঘাত ততটা গুরুতর না হওয়ায়, তাঁদের প্রাথমিক চিকিৎসার পর ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। বাকিদের ওই হাসপাতালেই চিকিৎসা চলছে। দুর্ঘটনার জেরে এদিন সকালের দিকে ৬ নম্বর জাতীয় সড়কের ওই লেনে যান চলাচল ব্যাহত হয়। লম্বা যানজট হয়। পুলিসের হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে বেশ কয়েক ঘণ্টা সময় লেগে যায়। পুলিস বাস ও লরিটিকে আটক করলেও দু’টিরই চালক পলাতক। মৃতদেহটি ময়নাতদন্তে পাঠানো হয়েছে। জাতীয় সড়কে একের পর এক এরকম দুর্ঘটনা ঘটছে ভোররাতের দিকে। চালকের ঝিমুনি বা ঘুম এসে যাওয়ার জন্য এরকম ঘটনা ঘটছে বলে জানান ট্রাফিক পুলিসের এক কর্তা। ভোররাতে বাস চালাতে চালাতে যাতে চালকের ঘুম না পায়, তার জন্য কয়েকদিন আগে হাওড়া পুলিস কমিশনারেটের তরফে কোনা ট্রাফিক গার্ডের কাছে রাতের চালকদের চা পান করানো হচ্ছিল। তবে চালকের সচেতনতা ছাড়া এই ধরনের দুর্ঘটনা ঠেকানো কার্যত অসম্ভব বলে মনে করছেন ওই ট্রাফিক পুলিস কর্তা। পাশাপাশি রাতে জাতীয় সড়কের যেখানে সেখানে লরি বা অন্য গাড়ি পার্ক করা নিয়েও মানুষের অভিযোগ রয়েছে। দেখা গিয়েছে, দাঁড়িয়ে থাকা গাড়িতে ধাক্কার ঘটনাই বেশি ঘটছে। সব মিলিয়ে একের পর এক এরকম দুর্ঘটনায় উদ্বেগ বাড়ছে প্রশাসনের।