মাঝেমধ্যে মানসিক উদ্বেগের জন্য শিক্ষায় অমনোযোগী হয়ে পড়বে। গবেষণায় আগ্রহ বাড়বে। কর্মপ্রার্থীদের নানা সুযোগ আসবে। ... বিশদ
শীত শেষের পার্টি হোক বা নেমন্তন্ন বাড়িতে আমন্ত্রণ হালকা একটা শীতপোশাক না হলে যেন সাজে সাযুজ্য থাকে না। আবার কলেজ যেতে বা বন্ধুদের সঙ্গে ফিল্ম দেখতে যেতেও চাই স্টাইলিশ জ্যাকেট। আজ সব ধরনের হালকা শীতপোশাকের খোঁজ দেওয়া হল চারূপমায়।
প্রথম ছবিতে গোল্ডেন বুটি দেওয়া পিচপিঙ্ক সিল্কের লং ড্রেসের সঙ্গে গাঢ় সবুজ বেনারসি স্টোল জড়িয়ে নিয়েছে বুলবুলি। শেষ শীতের পার্টিতে এমন ড্রেসের সঙ্গে স্টোলের জুটি নিঃসন্দেহে চমকপ্রদ। ‘সুপ্রিয়া’জ বুটিকে এমন লং ড্রেস ও স্টোলের প্রচুর স্টক পাবেন।
দ্বিতীয় ছবিতে রৌণক পরেছে বিয়েবাড়ি যাওয়ার পোশাক। ব্ল্যাক কাঁথাকাজ করা পাঞ্জাবির ওপর চাপিয়ে নিয়েছে বেজ কালারের সিল্ক জ্যাকেট। জহরকোট স্টাইলের জ্যাকেটটি খুব গর্জিয়াস। পাঞ্জাবি ও জ্যাকেটের প্রচুর সম্ভার পাবেন দশভূজায়।
তৃতীয় ছবিতে ত্রিপুরার রেশম এমব্রয়ডারি করা স্লিভলেস জ্যাকেট পরেছে অমৃতা। ফুলস্লিভ টিশার্ট হোক বা কুর্তি-কামিজ এমন জ্যাকেট মানিয়ে যায়। এটি ডিজাইনার সুপ্রিয়া গঙ্গোপাধ্যায়ের তৈরি।
চতুর্থ জ্যাকেটটি কটন চেক ফ্যাব্রিকে তৈরি। সঙ্গে কাঁথাকাজের প্যাঁচ জ্যাকেটটিতে অন্য মাত্রা যোগ করেছে। এটি ‘সুশ্রী’ বুটিকের। এখানে নানা ধরনের জ্যাকেট পাবেন কটন, তসর ও সিল্কের।