Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

‘রাজার’ তন্ত্র!

দু’বছর আগে ভারতের স্বাধীনতার ৭৫ বছরকে স্মরণীয় করে রাখতে ‘আজাদি কা অমৃত মহোৎসব’ পালনের ডাক দিয়েছিল মোদি সরকার। এবার সংবিধান গৃহীত হওয়ার ৭৫ বছর উপলক্ষে বছর ব্যাপী উদযাপনের কর্মসূচি হাতে নেওয়া হয়েছে। নিঃসন্দেহে যে কোনও ভারতবাসীর কাছে স্মরণীয় এই দুটি দিনই। ১৯৪৯ সালের ২৬ নভেম্বর ভারতীয় সংবিধান গৃহীত হয়েছিল। তা কার্যকর হয় ১৯৫০ সালের ২৬ জানুয়ারি। তথ্যের খাতিরে বলে নেওয়া যাক, হিন্দি ও ইংরেজি ভাষায় সংবিধানের মূল কপিটি ছিল হাতে লেখা। মূল সংবিধানে ২২টি ভাগে ৩৯৫টি অনুচ্ছেদ ছিল। গত সাত দশকে একাধিক সংশোধনের পর এখন তাতে ২৫টি ভাগে ৪৪৮টি অনুচ্ছেদ রয়েছে। সংবিধান তৈরি করতে সময় লেগেছিল দু’বছর ১১ মাস ১৮ দিন। সংবিধানের খসড়ায় গণ পরিষদের ১৫ জন মহিলাসহ ২৮৪ জন স্বাক্ষর করেছিলেন। গঠন করা হয়েছিল ১৩টি কমিটি। দেশের প্রথম আইনমন্ত্রী ভীমরাও আম্বেদকর ছিলেন সংবিধানের খসড়া কমিটির চেয়ারম্যান। গোটা দেশ তাঁকে ‘সংবিধানের জনক’ বলে চেনে। এই সংবিধানেই লিপিবদ্ধ রয়েছে দেশের নাগরিকদের মৌলিক অধিকার ও কর্তব্য, সরকারের ভূমিকা, রাষ্ট্রপতি, রাজ্যপাল, প্রধানমন্ত্রী, মুখ্যমন্ত্রীদের ক্ষমতার বিবরণ। বলা আছে, আইনসভা, বিচার বিভাগের কাজ, দেশ পরিচালনায় তাঁদের ভূমিকার কথা। অনেকের মতে, সংবিধানই ভারতের সবচেয়ে বড় ‘ধর্মগ্রন্থ’। এই সংবিধান বলেই ভারতে ‘সবাই রাজা’-র শাসন প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ১৯৫০ সালের ২৬ জানুয়ারি।
এই ‘সবাই রাজা’ মানেতেই প্রজাতন্ত্র বা সাধারণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার গূঢ় অর্থ ছিল। স্বাধীন দেশের সংবিধানের চোখে সকলের সমান অধিকার থাকবে, বলবৎ হবে সাধারণের তন্ত্র। উদ্দেশ্য ছিল সংবিধানের মধ্য দিয়েই ভারতীয় গণতন্ত্রের মূর্তিতে প্রাণ প্রতিষ্ঠা হবে। সাত দশক পরেও সেই মূর্তি বিরাজমান। কিন্তু প্রাণশক্তির কতটা অবশিষ্ট আছে সেই অনিবার্য প্রশ্নটি প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠেছে এখন। একথা ঠিক, সংবিধান মেনে দেশে নির্বাচন হচ্ছে, রাজনৈতিক দল বিভিন্ন প্রতিশ্রুতি ও জুমলা বিতরণ করছে। ভোটে জিতে একদল ক্ষমতায় বসছে, তারা দেশও শাসন করছে। কিন্তু ‘সাধারণের তন্ত্র’ খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে কই! সংবিধান অনুযায়ী, সাধারণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার প্রধান শর্তই হল, শাসক জনগণের কথা শুনবে, বিরুদ্ধ মতকে স্বীকৃতি দিয়ে রাষ্ট্রনীতি নির্ধারণ করবে। এই স্বীকৃতির উপরেই কিন্তু যথার্থ সাধারণতন্ত্র দাঁড়িয়ে আছে। যে শাসক এটা মানে না, সে সাধারণতন্ত্রের ধারক নয়, ঘাতক। ভারতের বর্তমান শাসকপক্ষ বিরোধী মত দূরের কথা, প্রশ্ন শুনতেও নারাজ। এই অবজ্ঞা প্রদর্শনে প্রধান পুরোহিতের নাম নরেন্দ্র মোদি। গত দশ বছরের শাসনকালে তাঁকে কোনও প্রশ্নোত্তরে সেভাবে দেখা যায়নি! বরং শাসকের চোখে বিরোধী স্বর মানেই রাষ্ট্রদ্রোহী, যার প্রাপ্য হুমকি, কারাবাস, এমনকী মৃত্যুও। একমাত্র বিনা প্রশ্নে একাধিপত্য স্বীকার করে নেবে—এমন ‘প্রজা’ চায় দেশের বর্তমান শাসকেরা। প্রকৃত গণতন্ত্র নয়, তার মোড়কে নির্ভেজাল সংখ্যাগুরুবাদই এই রাষ্ট্রনায়কদের ধর্ম। সাধারণকে দাবিয়ে রাখার অনুশীলনের মধ্যেই সাধারণতন্ত্র দিবসের ডাক দেওয়াটা আসলে আত্মপ্রবঞ্চনা।
বর্ষপূর্তি উদযাপনে আনন্দ নয়, দেশবাসীর কাছে মোদিবাহিনীর ক্ষমা চাওয়া উচিত। কারণ সংবিধান হাতে মন্ত্রগুপ্তির শপথ নিয়ে দেশটাকে তারা ধর্মের ভিত্তিতে ভাগ করতে চায়। স্বাধীনতার ৭৭ বছর পরও সংবিধান বর্ণিত নাগরিকের খাদ্য-বস্ত্র-বাসস্থানের মৌলিক অধিকার চূড়ান্ত মাত্রায় অবহেলিত। বহির্বিশ্বের কাছে দারিদ্র্য-অশিক্ষা-বেকারত্ব এদেশের সবচেয়ে বড় পরিচয় হয়ে উঠেছে। দেশের সংবিধান প্রণেতারা আর্থিক অসাম্য দূর করে সামাজিক সাম্যের স্বপ্ন দেখেছিলেন। আর মোদি জমানায় অসাম্য অতীতের সব রেকর্ডকে পিছনে ফেলে দিয়েছে। এখানেই থেমে নেই শাসকদল। তারা মনেপ্রাণে চাইছে, সংবিধানটাই পাল্টে দিতে। সংবিধানে ধর্মনিরপেক্ষতা, সাধারণতন্ত্রের মতো যে শব্দগুলি বহু ভাষাভাষী এই দেশের মূল ভাবনাকে তুলে ধরেছে, উগ্র হিন্দুত্ববাদীরা তা সমূলে উৎপাটিত করতে চাইছে। স্বৈরাচারী শক্তির সম্পর্কে সতর্ক করেছিলেন আম্বেদকর। দেখা যাচ্ছে, তাঁর ভবিষ্যদ্বাণী অক্ষরে অক্ষরে মিলে যাচ্ছে। তাই স্বাধীনতার ৭৫ বছরের মতো সংবিধানের ৭৫ বছর উদযাপনও যে আসলে মোদি ‘সাধু’ সাজার চেষ্টা, তা বলাই বাহুল্য।
30th  November, 2024
অর্বাচীনের আস্ফালন

হুমকির পর হুমকি! বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশ ছাড়তেই সীমান্তের ওপার থেকে শোনানো হল, তারা ভারতের ‘সেভেন স্টারস’ ছিনিয়ে নেবে। তার মানে, উত্তর-পূর্বাঞ্চলের অসমসহ সাতটি রাজ্য জুড়ে দেবে বাংলাদেশের মানচিত্রে। বিশদ

উজ্জ্বল নয় উজ্জ্বলা

গত প্রায় এগারো বছর ধরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি দেশবাসীকে আশ্বস্ত করতে গিয়ে কখনও বলেছেন, ‘মানুষ মোদির গ্যারান্টিতে আস্থা রাখে, কারণ অন্যান্য রাজনৈতিক দল মিথ্যা প্রতিশ্রুতি দেয়।’ নিজের ঢাক পেটাতে গিয়ে কখনও বলেছেন, ‘আমার গ্যারান্টি হল আমার কঠোর পরিশ্রম, নিষ্ঠা ও অধ্যাবসায়ের প্রতিফলন।’ বিশদ

10th  December, 2024
নিকৃষ্টতম জুমলা

২০১৪ সালে ইউপিএ সরকারের প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং ইপিএফ গ্রাহকদের জন্য ন্যূনতম পেনশন ঘোষণা করেছিলেন এক হাজার টাকা।
বিশদ

09th  December, 2024
কঠিন পরীক্ষা

প্রত্যাশার চাপ ছিল সব মহলে। মধ্যবিত্ত ভেবেছিল, ব্যাঙ্ক ঋণে সুদের হার কমলে মাসিক কিস্তির টাকা কম দিতে হবে। তাতে সংসার চালানোর খরচে কিছুটা সুরাহা মিলবে। শিল্প-বাণিজ্য মহল মনে করেছিল, সুদ কমলে উৎপাদন খরচে কিছুটা হলেও সুবিধা মিলবে। বিশদ

08th  December, 2024
মধ্যযুগীয় ভাবনা!

কোনওটার বয়স ৪০০ বছর, কোনটা ৫০০, কোনও-টার হয়তো তারও বেশি। কারও গায়ে ‘ন্যাশনাল মনুমেন্ট’-এর তকমা, কেউ ‘জাতীয় সম্পদ’ হিসেবে পরিচিত, অনেকেই প্রাচীন প্রত্নতত্ত্ব ও চোখ ধাঁধানো স্থাপত্য নিদর্শনের গুণে যুগ যুগ ধরে দেশি-বিদেশি পর্যটকদের কাছে টানছে চুম্বকের মতো। বিশদ

07th  December, 2024
বজ্র আঁটুনি ফসকা গেরো

পিস্তলটা একঝলক দেখামাত্রই চকিতে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন পুলিসকর্মী যশবীর সিং। সিদ্ধান্ত নিতে বিশেষ সময়ও নেননি তিনি। আর একটু দেরি হলেই শিরোমণি অকালি দল প্রধান এবং প্রাক্তন উপ মুখ্যমন্ত্রী সুখবীর সিং বাদলের শরীর ঝাঁঝরাই হয়ে যেত খালিস্তানি বুলেটে—আর তাও একেবারে স্বর্ণমন্দিরের ভিতরে। বিশদ

06th  December, 2024
হায় বিচারব্যবস্থা!

চিন্ময়কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীকে জামিন দেয়নি বাংলাদেশের আদালত। গত ২৫ নভেম্বর সে-দেশের পুলিস তাঁকে গ্রেপ্তার করে। তার আগেও তাঁর জামিনের আর্জি নাকচ হয়েছে। ফের শুনানি ছিল মঙ্গলবার। তাই চট্টগ্রাম আদালতের দিকে নজর ছিল সারা পৃথিবীর হিন্দুসহ সমস্ত ধরনের গণতন্ত্র প্রিয় মানুষের। বিশদ

05th  December, 2024
ফের খেলা বেকারদের নিয়ে

ক্ষমতার কারবারিদের সবচেয়ে প্রিয় খেলার নাম রাজনীতি। আর ভারতীয় রাজনীতির খেলায় সবচেয়ে প্রিয় ইভেন্ট হল চাকরি। তাই রাজনীতি ও ক্ষমতার কারবারিদের মজার খেলায় সহজ বোড়ে হয়ে উঠেছে বেকার, বরং বলা ভালো বেকার বাহিনী, সাধারণভাবে তারা দুর্বল অসহায়।
বিশদ

04th  December, 2024
সংখ্যালঘু নির্যাতন বন্ধ হোক

টোকিও থেকে লস অ্যাঞ্জেলেস, রাশিয়া থেকে নিউজিল্যান্ড— ইসকনের কোটি কোটি ভক্ত বাংলাদেশের সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তার জন্য প্রার্থনা শুরু করেছেন। তাঁদের আশা, প্রার্থনার মধ্যে দিয়ে বাংলাদেশে শান্তি ফিরবে। রাষ্ট্রদ্রোহের মামলায় গ্রেপ্তার সন্ন্যাসী চিন্ময়কৃষ্ণ দাসের মুক্তির দাবিতে বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রান্তে প্রতিবাদ, বিক্ষোভ শুরু করেছেন সংখ্যালঘুরা।
বিশদ

03rd  December, 2024
বঞ্চনার অহিংস প্রতিবাদ

পশ্চিমবঙ্গে মনরেগার (১০০ দিনের কাজের প্রকল্প) টাকা আসছে না  তিনবছর যাবৎ। মোদি সরকার নানা অজুহাতে আটকে রেখেছে গরিব মানুষের জন্য পাকাবাড়ি তৈরির প্রকল্পের (আবাস) অর্থ বরাদ্দও। একের পর এক কেন্দ্রীয় প্রকল্পে বাংলার সঙ্গে আর্থিক বঞ্চনা চরম আকার ধারণ করেছে মোদি-যুগে।
বিশদ

02nd  December, 2024
দৈন্যদশা

আর শাক দিয়ে মাছ ঢাকা গেল না। একদিকে জিনিসপত্রের চড়া দাম, যার জেরে মূল্যবৃদ্ধি মাথাচাড়া দিয়েছে, কমেছে কলকারখানার উৎপাদন। অন্যদিকে, বেকারত্বের গ্রাফ ঊর্ধ্বমুখী, তলানিতে ঠেকেছে টাকার দাম। বিশদ

01st  December, 2024
করের টাকায় কর্পোরেট সেবা

গত জুলাই মাসের শেষার্ধে অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন সংসদে অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০২৪ রিপোর্ট পেশ করেন। তাতে কনজিউমার ফুড প্রাইস ইনডেক্স (সিএফপিআইI) ভিত্তিক খাদ্য মূল্যস্ফীতির তথ্য ছিল। দেখা যাচ্ছে ২০২১-২২ অর্থবর্ষে তা ছিল ৩.৮ শতাংশ। বিশদ

29th  November, 2024
আন্তর্জাতিক চাপ জরুরি

সোমবার হঠাৎই গ্রেপ্তার করা হয়েছে বাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র সন্ন্যাসী চিন্ময়কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীকে। তাঁর জামিন পর্যন্ত মঞ্জুর করেনি চট্টগ্রাম আদালত। সন্ন্যাসীর মুক্তির দাবিতে ওইদিন রণক্ষেত্র হয়ে ওঠে আদালত চত্বর। বিশদ

28th  November, 2024
মোদির নয়া গ্যারান্টি

পিএফের আওতাভুক্ত কয়েক লক্ষ প্রবীণ অবসরপ্রাপ্ত কর্মী বর্ধিত হারে পেনশন গ্রহণের জন্য আবেদন জানিয়েছেন। এজন্য ইপিএফও’র দাবিমতো মোটা অঙ্কের টাকাও যথাস্থানে জমা করেছেন তাঁরা। অথচ ঘোষিত পেনশন প্রদানের প্রক্রিয়া বন্ধ হয়েছে কোনোরকম ঘোষণা ছাড়াই। বিশদ

27th  November, 2024
সময়ের দাবি

মহারাষ্ট্র বিধানসভা নির্বাচনে কংগ্রেসের ভরাডুবির পর তাদের সম্পর্কে বোধহয় আসল কথাটা বলে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। রাহুল গান্ধীর দলকে ‘পরজীবী’ আখ্যা দিয়ে তাঁর টিপ্পনি, কংগ্রেস নিজের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে আঞ্চলিক দলগুলিকে ব্যবহার করছে। বিশদ

26th  November, 2024
নির্ণায়ক যখন নারী

নরেন্দ্র মোদি, অমিত শাহদের পার্টি শুধু ভাঙেনি, মচকেছেও। অন্যভাবে বলতে গেলে, ঘোমটা শুধু সরায়নি, নেচেছেও এবং জনসমক্ষে। তাদের নীতি বদলের শুরু মধ্যপ্রদেশ থেকে। সদ্যসমাপ্ত মহারাষ্ট্র বিধানসভার নির্বাচনে দেখা গেল, তারা বদলে ফেলা নীতি আঁকড়ে ধরেছে আরও মরিয়া হয়ে।
বিশদ

25th  November, 2024
একনজরে
ছ’ মাস ফুটপাতে ঘুগনি বিক্রি, আর বাকি ছ’ মাস সেই টাকায় সাইকেলে চেপে ভারত ভ্রমণ। তবে নেহাত শখে নয়, বিশ্বশান্তির বার্তা দিতেই সেই ভ্রমণ। দুর্গাপুরের এ জোনে সেকেন্ডারি মোড়ে গেলে দেখা যাবে শ্যামাপদ শর্মার গরম ঘুগনির দোকান। ...

মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে অস্বাভাবিক দেরি হলে তা আসামির উপর অমানবিক প্রভাব ফেলে। সোমবার একটি মামলার শুনানি চলাকালীন এমনই পর্যবেক্ষণ সুপ্রিম কোর্টের। মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে অস্বাভাবিক দেরির ফলে যদি কোনও আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়, তাতে কোনও ভুল নেই বলেও জানিয়েছে ...

মঙ্গলবার দুপুরে আগরপাড়ার বিটি রোডে পথ দুর্ঘটনায় জখম হলেন ১৮ জন। তারমধ্যে ১৫ জন কলকাতা পুলিসের কর্মী। তাঁদের সাগর দত্ত মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা ...

চোটে জেরবার ইস্ট বেঙ্গল। সাউল ক্রেসপো, দিয়ামানতাকোসের পর চিন্তা বাড়ছে হেক্টর ইউস্তেকে নিয়ে। মঙ্গলবার দলের সঙ্গে অনুশীলন করেননি স্প্যানিশ ডিফেন্ডার। ফিজিওর কাছে রিহ্যাব করেন তিনি। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

সন্তানের কর্ম সাফল্যে মানসিক প্রফুল্লতা ও সাংসারিক সুখ বৃদ্ধি। আয়ের ক্ষেত্রটি শুভ। সামাজিক কর্মে সাফল্য ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

আন্তর্জাতিক পাহাড় দিবস
১৬৮৭: ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি সর্বপ্রথম তৎকালিন মাদ্রাজে পৌরসভা প্রতিষ্ঠার সনদ তৈরির অনুমোদন দেয়
১৮১০: ঊনবিংশ শতাব্দির বিখ্যাত কবি ও লেখক আলফ্রেড দুমুসের জন্ম
১৮২৩: ইংরেজি শিক্ষা প্রসারে রাজা রামমোহন রায় নিজ ব্যয়ে অ্যাংলো হিন্দু স্কুল স্থাপন করেন
১৮৫১: স্ত্রী শিক্ষার প্রসার ও সমাজকল্যাণমূলক কাজের জন্য বেথুন সোসাইটি প্রতিষ্ঠিত
১৮৬২: আর্থার লুকাস নামক ব্যক্তিকে ফাঁসি দেওয়ার মাধ্যমে কানাডায় সর্বশেষ ফাঁসির আদেশ কার্যকর হয়
১৮৬৮: বাঙালি অভিনেতা সুরেন্দ্রনাথ ঘোষের (দানীবাবু) জন্ম
১৮৮৩: শ্রীঅরবিন্দের ঘনিষ্ঠ সহযোগী মাস্টারমশাই নামে পরিচিত জ্যোতিষ ঘোষের জন্ম
১৯০১: মার্কনি প্রথম বেতার সংকেত প্রেরণ করেন
১৯০৭: নিউজিল্যান্ডের সংসদ ভবন আগুনে ধ্বংস হয়ে যায়
১৯২২: মুহাম্মদ ইউসুফ খান ওরফে অভিনেতা দিলীপকুমারের জন্ম
১৯২৪: কথা সাহিত্যিক সমরেশ বসুর (কালকূট) জন্ম
১৯৩৫: প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখোপাধ্যায়ের জন্ম
১৯৪২: সঙ্গীত পরিচালক তথা ফিউশন মিউজিকের গুরু আনন্দ শংকরের জন্ম
১৯৬১: অভিনেতা তুলসী চক্রবর্তীর মৃত্যু
১৯৬৯: ভারতীয় দাবাড়ু গ্র্যান্ডমাস্টার বিশ্বনাথন আনন্দের জন্ম
২০০৪: সঙ্গীতশিল্পী এম এস শুভলক্ষ্মীর মৃত্যু
২০১২: কিংবদন্তী সেতারশিল্পী রবিশঙ্করের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৩.৯৬ টাকা ৮৫.৭০ টাকা
পাউন্ড ১০৬.২০ টাকা ১০৯.৯৫ টাকা
ইউরো ৮৭.৮৩ টাকা ৯১.২০ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৭,১৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৭,৫০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭৩,৭০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৯২,৮০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৯২,৯০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

২৫ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১, বুধবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২৪। একাদশী ৪৭/২৮ রাত্রি ১/১০। রেবতী নক্ষত্র ১৪/৩ দিবা ১১/৪৮। সূর্যোদয় ৬/১০/৩৭, সূর্যাস্ত ৪/৪৯/১০। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/৫২ মধ্যে পুনঃ ৭/৩৫ গতে ৮/১৮ মধ্যে পুনঃ ১০/২৫ গতে ১২/৩০ মধ্যে। রাত্রি ৫/৪২ গতে ৬/৩৫ মধ্যে পুনঃ ৮/২২ গতে ৩/৩০ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ প্রাতঃ ৬/৫২ মধ্যে ৭/৩৫ ম঩ধ্যে পুনঃ ১/১৬ গতে ৩/২৩ মধ্যে। বারবেলা ৮/৫০ গতে ১০/১০ মধ্যে। পুনঃ ১১/৩০ গতে ১২/৫০ মধ্যে। কালরাত্রি ২/৪৯ গতে ৪/৩০ মধ্যে। 
২৫ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১, বুধবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২৪। একাদশী রাত্রি ১০/৩৭। রেবতী নক্ষত্র দিবা ৯/৫৮। সূর্যোদয় ৬/১২, সূর্যাস্ত ৪/৪৯। অমৃতযোগ দিবা ৭/৫ মধ্যে ও ৭/৪৭ গতে ৮/৩০ মধ্যে ও ১০/৩৭ গতে ১২/৪৫ মধ্যে এবং রাত্রি ৫/৫৩ গতে ৬/৪৭ মধ্যে ও ৮/৩৪ গতে ৩/৪২ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৭/৫ গতে ৭/৪৭ মধ্যে ও ১/২৭ গতে ৩/৩৫ মধ্যে। কালবেলা ৮/৫১ গতে ১০/১১ মধ্যে ও ১১/৩১ গতে ১২/৫০ মধ্যে। কালরাত্রি ২/৫১ গতে ৪/৩২ মধ্যে। 
৮ জমাদিয়স সানি।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
২০৩৪ ও ২০৩০-এ কোথায় অনুষ্ঠিত হবে ফুটবল বিশ্বকাপ? ঘোষণা করল ফিফা
২০৩৪ সালে ফুটবল বিশ্বকাপ কোথায় হবে ঘোষণা করে দিল ফিফা। ...বিশদ

11:55:13 PM

বিশ্বজুড়ে হোয়াটসঅ্যাপ, ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রামের পরিষেবা ব্যাহত

11:53:00 PM

কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের বাসভবনে পৌঁছলেন মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়নবিশ ও বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জে পি নাড্ডা

11:06:00 PM

উত্তরপ্রদেশের সম্ভলে বেআইনি নির্মাণ ভাঙছে পুলিস ও বিদ্যুৎ দপ্তরের কর্মীরা

10:32:00 PM

আইএসএল: হায়দরাবাদকে ১-০ গোলে হারাল চেন্নাই

09:33:00 PM

ঠাকুরপুকুরে ময়লার ঢিপির উপর মৃতদেহ উদ্ধার
ঠাকুরপুকুরে ময়লার ঢিপির উপরে প্লাস্টিক চাপা অবস্থায় এক ব্যক্তির মৃতদেহ ...বিশদ

09:21:00 PM