সন্তানের কর্ম সাফল্যে মানসিক প্রফুল্লতা ও সাংসারিক সুখ বৃদ্ধি। আয়ের ক্ষেত্রটি শুভ। সামাজিক কর্মে সাফল্য ... বিশদ
১৯৪২ সালে শুরু করা হয়েছিল এই পাঠাগার। পরবর্তী সময়ে সরকারপাড়া এলাকায় একটি ভাড়াবাড়িতে সেটি স্থানান্তরিত হয়। পাঠকদের আগ্রহ বাড়তে থাকায়, স্থানীয়ভাবে চাঁদা তুলে নেতড়া বোসপাড়া এলাকায় একটি নতুন ভবন তৈরি করে সেখানেই সরিয়ে আনা হয় পাঠাগারটিকে। ১৯৮২ সালে সরকারি স্বীকৃতি পায় এই গ্রন্থাগার। একটা সময় অনেকে আসতেন এখানে। কিন্তু পরিচর্যা ও লাইব্রেরিয়ানের অভাবে ২০১৮ সালে বন্ধ হয়ে যায় এই পাঠাগার। ছাদ ফুটো হয় বৃষ্টির জল ঢুকে নষ্ট করে দিয়েছে বহু বই। কিছুদিন আগে নতুন গ্রন্থাগারিক নিয়োগ হওয়ার পর ফের চালু হয়েছে এই লাইব্রেরি। কিন্তু ভিতরে যা পরিস্থিতি, তাতে সেখানে কাজ করা ঝুঁকিপূর্ণ বলেই দাবি এলাকাবাসীর। তাঁদের বক্তব্য, সরকার যত তাড়াতাড়ি ওই লাইব্রেরি ভবন নিয়ে ব্যবস্থা নেবে, ততই মঙ্গল।
লাইব্রেরিয়ান রূপমঞ্জুরী দাস জানান, লাইব্রেরির পরিস্থিতি এতটাই খারাপ ছিল যে, প্রথমে ঢুকতেই ভয় লাগতো। তাই শুরুতে পাশের একটি প্রাইমারি স্কুলে বসতাম। পরে এলাকাবাসীর সাহায্য নিয়ে গ্রন্থাগারের ভিতরটা পরিষ্কার করে এখন সেখানেই চেয়ার টেবিল পেতে বসছি। অনেক বইপ্রেমী মানুষও ফের ভিড় জমাচ্ছেন এই লাইব্রেরিতে।