সন্তানের কর্ম সাফল্যে মানসিক প্রফুল্লতা ও সাংসারিক সুখ বৃদ্ধি। আয়ের ক্ষেত্রটি শুভ। সামাজিক কর্মে সাফল্য ... বিশদ
বৈঠক শেষে পুরসভার চেয়ারপার্সন পাপিয়া পাল বলেন, করলাকে দূষণমুক্ত করতে রাজ্য সরকার উদ্যোগ নিয়েছে। জলপাইগুড়ি শহরে একটি সুয়ারেজ ট্রিটমেন্ট প্লান্ট হবে। এই প্রকল্পের মাধ্যমে শহরের নিকাশির যে ৪৮টি আউটলেট রয়েছে, তার জল পরিশোধন করে তবেই নদীতে গিয়ে পড়বে। প্রকল্পটি গড়তে জমি প্রয়োজন। আমরা শীঘ্রই ওই জমি চিহ্নিত করে রাজ্যকে জানাব। তারপরই ডিটেইল প্রোজেক্ট রিপোর্ট তৈরি হবে। আশাকরি শীঘ্রই কাজ শুরু হয়ে যাবে।
করলাকে বাঁচাতে রাজ্যের উদ্যোগে খুশি জলপাইগুড়ির বাসিন্দারা। তাঁদের বক্তব্য, করলায় যেভাবে দূষণের মাত্রা বাড়ছে, তাতে ওই নদীতে ফের যে কোনওদিন মাছের মড়ক দেখা দেবে। গোটা নদী প্লাস্টিক, থার্মোকলে ভরে গিয়েছে। এতটাই দূষণ যে, করলার জল কালোঝুল, স্নানের উপযুক্ত নয়।
দূষণ ঠেকানোর পাশাপাশি করলার নাব্যতা বাড়ানোর দাবিতেও সরব হয়েছেন শহরের বাসিন্দারা। তাঁদের বক্তব্য, একসময় করলাকে ‘টেমস’ বলতেন জলপাইগুড়ি শহরবাসী। কিন্তু এখন যা নদীর হাল, দেখে কষ্ট হয়। সেচদপ্তরের উত্তর-পূর্ব বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত চিফ ইঞ্জিনিয়ার কৃষ্ণেন্দু ভৌমিক বলেন, করলায় ড্রেজিংয়ের জন্য প্রায় ২৭ কোটি টাকার প্রস্তাব ইতিমধ্যেই রাজ্যে জমা দেওয়া আছে। ওই প্রকল্পের ডিটেইল প্রোজেক্ট রিপোর্ট তৈরির কাজ চলছে।