সন্তানের কর্ম সাফল্যে মানসিক প্রফুল্লতা ও সাংসারিক সুখ বৃদ্ধি। আয়ের ক্ষেত্রটি শুভ। সামাজিক কর্মে সাফল্য ... বিশদ
সিবিআইয়ের কাছে গ্রেপ্তারির প্রয়োজনীয়তার কারণ জানতে চাওয়ার পাশাপাশি সুজয়কৃষ্ণর আগাম জামিনের আবেদন নিয়েও প্রশ্ন তুলেছে বেঞ্চ। এদিন বেঞ্চের মন্তব্য, ‘সিবিআই পরোয়ানা জারি করেছে। এই অবস্থায় কীভাবে একজন জেলবন্দি অভিযুক্ত আগাম জামিনের মামলা করতে পারেন?’ বিচারপতি বাগচি আরও বলেন, ‘এখনই কেন অভিযুক্তকে আগাম জামিন নিতে হবে? তিনি একটি মামলায় হেফাজতে রয়েছেন। তাঁর বিমান, না ট্রেন ধরার তাড়া রয়েছে? আইন মোতাবেক তিনি এখন সিবিআই হেফাজতে রয়েছেন।’
অন্যদিকে, সিবিআইয়ের উদ্দেশে বেঞ্চ বলেছে, ‘ওই অভিযুক্তকে সত্যিই কি গ্রেপ্তার করার প্রয়োজন রয়েছে সিবিআইয়ের? এখন কেন তাঁকে গ্রেপ্তার করতে হবে? গ্রেপ্তারির সংখ্যা বৃদ্ধির জন্যই কি সিবিআই কাজ করছে?’ এরপরই আদালত মৌখিকভাবে জানায়, আগামী সোমবার পর্যন্ত কাকুর সশরীরে হাজির করানোর নির্দেশ সংক্রান্ত প্রোডাকশন ওয়ারেন্ট কার্যকর করতে পারবে না সিবিআই।
অন্যদিকে, এদিনও সিবিআই বিশেষ আদালতে কাকুকে হাজির করা যায়নি। এর আগে নিম্ন আদালত তাঁকে ভার্চুয়ালি হাজিরার নির্দেশ দিয়েছিল। কিন্তু প্রেসিডেন্সি জেল কর্তৃপক্ষের তরফে কাকুর শারীরিক অসুস্থতা জনিত রিপোর্ট আদালতে জমা পড়ে। ১৭ ডিসেম্বর ফের তাঁকে ভার্চুয়ালি হাজির করার নির্দেশ দিয়েছেন বিচারক। যদিও সিবিআইয়ের তরফে কাকুর শারীরিক পরীক্ষা অন্যত্র করার আবেদন জানানো হয়েছে। এই ব্যাপারে অবশ্য আদালত কোনও মন্তব্য করেনি।