সন্তানের কর্ম সাফল্যে মানসিক প্রফুল্লতা ও সাংসারিক সুখ বৃদ্ধি। আয়ের ক্ষেত্রটি শুভ। সামাজিক কর্মে সাফল্য ... বিশদ
পুরসভা সূত্রে জানা গিয়েছে, এই এলাকাটি ১৯৯০ সালে ইংলিশবাজার পুরসভার অন্তর্ভুক্ত হয়। তারপর থেকে প্রথমে টানা পঁচিশ বছর বামফ্রন্ট এবং পরের পাঁচ বছর এই ওয়ার্ড থেকে বিজেপির কাউন্সিলার নির্বাচিত হন। কিন্তু গত ৩৩ বছরে এখানে নিকাশি নালার ব্যবস্থা করা হয়নি।
ইংলিশবাজার শহরের ২৩ নম্বর ওয়ার্ডের বিস্তীর্ণ এলাকা জুড়ে প্রায় আড়াই কিলোমিটার দীর্ঘ এই হ্যাইড্র্যান্ট তৈরি করা হচ্ছে। মঙ্গলবার তার সার্ভে শুরু হয়। এরপর ধাপে ধাপে এস্টিমেট এবং ড্রইং করে ভেটিংয়ের জন্য পাঠানো হবে মিউনিসিপ্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং ডাইরেক্টরেটে (এমইডি)। ভেটিং শেষে ডিটেইল প্রোজেক্ট রিপোর্ট আপলোড করা হবে আরএসপি পোর্টালে।
কাউন্সিলার সুজিত সাহা আরও জানান, হাইড্র্যান্ট তৈরির জন্য প্রচুর টাকা প্রয়োজন। যা পুরসভার পক্ষে বহন করা একটু কঠিন। সম্প্রতি এবিষয়ে রাজ্যের পুর ও নগরোন্নয়ন মন্ত্রী ফিরহার হাকিমের দৃষ্টি আকর্ষণ করা হয়েছিল। এলাকাবাসীর সমস্যার কথা শুনে তিনি সঙ্গে সঙ্গে হাইড্র্যান্ট তৈরির জন্য পুরসভার নির্দিষ্ট পোর্টালে আবেদন করার পরামর্শ দেন। স্থানীয় বাসিন্দা দেব নারায়ণ রামের কথায়, ওয়ার্ডে নিকাশি নালা না থাকার ফলে খুবই সমস্যা হচ্ছিল। সামান্য বৃষ্টিতে বেশকিছু অংশে জল জমে যেত। নিকাশি নালা হলে সেই অসুবিধা মিটবে। পুরসভা সূত্রে খবর, ওয়ার্ডের রাস্তা এবং গলিতে থাকা ছোট ছোট নিকাশি নালার জল এসে পড়ে হাইড্র্যান্টে। এই এলাকায় হাইড্র্যান্ট না থাকার কারণেই নিকাশি নালা তৈরি করা যায়নি। স্থানীয় বাসিন্দা শিবচরণ মণ্ডলের আশা, এলাকায় আর জল জমার মতো সমস্যা হবে না।