কর্মপ্রার্থীদের ধৈর্য্য ধরতে হবে। প্রেম-প্রণয়ে আগ্রহ বাড়বে। নিকটস্থানীয় কারও প্রতি আকর্ষণ বাড়বে। পুরোনো কোনও বন্ধুর ... বিশদ
চীন ছাড়িয়ে বর্তমানে ৫৭টি দেশে থাবা বসিয়েছে মারণ করোনা-১৯ ভাইরাস। যার সর্বশেষ শিকার নিউজিল্যান্ড, নাইজেরিয়া, আজারবাইজান এবং নেদারল্যান্ডস। বৃহস্পতিবারই আমেরিকা জানায়, ভারতে করোনা ভাইরাস ছড়িয়ে পড়লে নিয়ন্ত্রণ করার মতো ক্ষমতা নেই। তারপরেই এদিন আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে শেয়ার বাজারে। শেয়ার বিক্রি করার প্রবণতা ছড়িয়ে পড়ে। ফল, হুড়মুড়িয়ে ধসে পড়ে বম্বে স্টক এক্সচেঞ্জ। কয়েক ঘণ্টার মধ্যে বিনিয়োগকারীদের ৫.৪৫ লক্ষ কোটি টাকার সম্পত্তি উধাও হয়ে গিয়েছে। প্রায় সব ক্ষেত্রেই এই ধাক্কার প্রভাব দেখা গিয়েছে। তবে সব থেকে বেশি ধাক্কা খেয়েছে ব্যাঙ্কিং, অটোমোবাইল, ধাতু, খনিজ ও গ্যাস সেক্টরের শেয়ারগুলি।
এদিকে করোনা ভাইরাস নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই বলে জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। ওষুধ ও বৈদ্যুতিন সেক্টর চীন থেকে কাঁচামাল আকাশ পথে উড়িয়ে নিয়ে আসার প্রস্তাব দিয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি। অর্থমন্ত্রী বলেন, আগামী তিন সপ্তাহের মধ্যে সমস্যার সমাধান না হলে করোনা ভাইরাস বড় চ্যালেঞ্জে পরিণত হবে। অন্যদিকে, অর্থনীতিতে করোনা প্রভাবের সমাধান প্রসঙ্গে রিজার্ভ ব্যাঙ্কের প্রাক্তন গভর্নর রঘুরাম রাজন বলেন, সবার প্রথমে সংক্রমণ আটকাতে হবে। কোম্পানিগুলিকে আশ্বস্ত করতে হবে যে করোনাকে বাগে আনা গিয়েছে। তার পরে আসবে বাজার চাঙ্গা করার আর্থিক প্যাকেজ। শিকাগো বুথ স্কুল অব বিজনেসের এই প্রফেসরের কথায়, বর্তমানে আমরা অত্যধিক আত্মবিশ্বাসের জায়গা থেকে চূড়ান্ত আতঙ্কের জায়গায় চলে গিয়েছি। এবং সমস্তটাই এক সপ্তাহের ব্যবধানে।