কাজকর্ম, বিদ্যাশিক্ষায় দিনটি শুভ। বৃত্তিগত প্রশিক্ষণে সাফল্যের সুবাদে নতুন কর্মপ্রাপ্তির সম্ভাবনা। দেহে আঘাত লাগতে পারে। ... বিশদ
আইনি পরিষেবা: পৌষমেলায় বিনামূল্যে আইনি পরিষেবা দিল বীরভূম জেলা আইনি পরিষেবা কর্তৃপক্ষ। বিচারক নিরুপমা দাস ভৌমিকের পর্যবেক্ষণে মেলার চারদিন ধরে এই আইনি পরিষেবার স্টল বসেছিল। মেলায় আসা সাধারণ মানুষ আইনি সমস্যা নিয়ে সেখানে যায়। এবার সংশ্লিষ্ট স্টল থেকে মোট ৩৭০ জন আইনি পরামর্শ পেয়েছে। এছাড়া, ১৩টি সমস্যার সমাধান করা হয়েছে। পাশাপাশি বেশকিছু অভিযোগ গৃহীত হয়েছে, যেগুলি থানা বা আইনি দপ্তরের ডেকে সমস্যার সমাধান করা হবে বলে জানিয়েছেন আইনি সহায়ক মহিউদ্দিন আহমেদ।
আর পাবি না, লুটে নে: পৌষমেলায় শালপট্টি ও শীতবস্ত্রের দোকানগুলি যেখানে বসেছে, সেখানে একজন বিক্রেতা ক্রমাগত চিৎকার করছেন, আর পাবি না, লুটে নে। কাছে যেতেই দেখা গেল, বিভিন্ন শীতবস্ত্র বিক্রি হচ্ছে ১০০ ও ১৫০ টাকায়। এত সস্তা কী করে দিচ্ছে? উত্তরে পাশ থেকে কানে কানে একজন বলল দাদা এগুলি এমএস অর্থাৎ মরা সাহেব। মানে পুরনো অথচ ঝাঁ চকচকে শীতবস্ত্রকে কেচে ইস্ত্রি করে পরার উপযোগী করে বিক্রি করা হচ্ছে। অনেকেই দিব্যি ভিড় করেছেন সেখানে।
ঠেকুয়া সবার: ছট উপলক্ষ্যে হিন্দিভাষী মানুষজন প্রসাদ হিসেবে হাতে তুলে দেন মুচমুচে ঠেকুয়া। এই প্রসাদ ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে প্রায় সকলেই পছন্দ করেন। পৌষমেলায় নাবার্ডের স্টলে মিলছে সেই প্যাকেটজাত ঠেকুয়া। প্রসাদ বিতরণ করা হচ্ছে? তাতে উত্তর এল, না দাদা, বিক্রির জন্য। ঠেকুয়া বিক্রির কারণ কী? এই উত্তরও বেশ চমকপ্রদ, প্রসাদ হলেও এর স্বাদের জন্য বারবার খেতে ইচ্ছা করে। কিন্তু বছরে একবার পুজো হওয়ার কারণে তা সম্ভব হয়ে ওঠে না। যাঁরা পছন্দ করেন, এটা তাঁদের সংগ্রহ করার জন্য। দাম নাগালের মধ্যেই।-নিজস্ব চিত্র