কাজকর্ম, বিদ্যাশিক্ষায় দিনটি শুভ। বৃত্তিগত প্রশিক্ষণে সাফল্যের সুবাদে নতুন কর্মপ্রাপ্তির সম্ভাবনা। দেহে আঘাত লাগতে পারে। ... বিশদ
এদিন থানামোড় সংলগ্ন যে বিপজ্জনক বাড়িটি ভাঙার কাজ শুরু হয়, সেটি শতবর্ষ প্রাচীন। ভাইস চেয়ারম্যান সৈকত চট্টোপাধ্যায় বলেন, মিউনিসিপ্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং ডিরেক্টরেটকে খতিয়ে দেখে রিপোর্ট দিতে বলা হয়েছিল। তারা জানিয়েছে, বাড়িটি খুবই বিপজ্জনক অবস্থায় রয়েছে। যে কোনও মুহূর্তে ভেঙে পড়ে প্রাণহানির ঘটনাও ঘটতে পারে। তারপর বাড়িটির তিনজন মালিককে নোটিস ধরানো হয়। তাঁরা বাড়িটি ভাঙবেন বলে জানালেও গড়িমসি করছিলেন। সেকারণে বোর্ড মিটিংয়ে সিদ্ধান্ত নিয়ে বাড়িটি এদিন ভাঙার কাজ শুরু করা হল। শহরের বাকি বিপজ্জনক বাড়িগুলিও একইভাবে ভেঙে দেওয়া হবে।
এদিকে, পুরসভার তরফে এদিন যে দোতলা বাড়িটি ভাঙা শুরু হয়েছে, সেটির নীচের তলায় বেশকিছু দোকান ছিল। তাদের কয়েকজন দোকান সরিয়ে নিলেও বাকিরা এখনও দোকান সরাতে পারেননি। তারইমধ্যে পুরসভা বাড়িটি ভাঙার কাজ শুরু করে দেওয়ায় ক্ষোভপ্রকাশ করেন তাঁরা। বলেন, আমরা আরও কিছুদিন সময় চেয়েছিলাম পুরসভার কাছে। কিন্তু তা দেওয়া হল না। আচমকা বাড়ি ভাঙতে শুরু করায় দোকানের সামগ্রী অনেকটাই নষ্ট হল।
ভাইস চেয়ারম্যানের অবশ্য দাবি, মাসের পর মাস ধরে নোটিস দেওয়া হয়েছে বাড়ির মালিকদের। তাছাড়া বাড়িটির নীচতলায় যে ক’টি দোকান ছিল, দু’টি বাদে সবাই সরে গিয়েছে। যে দু’টি দোকান রয়ে গিয়েছিল, তাদেরও সরে যেতে বলা হয়েছে।