কাজকর্ম, বিদ্যাশিক্ষায় দিনটি শুভ। বৃত্তিগত প্রশিক্ষণে সাফল্যের সুবাদে নতুন কর্মপ্রাপ্তির সম্ভাবনা। দেহে আঘাত লাগতে পারে। ... বিশদ
কলকাতার এই বাড়িতে নিয়মিত ফোন আসত প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীর। গুরদীপ কয়েকমাস আগে দিল্লি গিয়েছিলেন। তিনি বলছিলেন, ‘মা তো যেতে পারেন না এখন। আমি ভিডিও কলে ধরিয়ে দিয়েছিলাম মামাকে। দেখলাম, দু’জনের চোখেই জল। দেশ ভাগ হওয়ার পর পেশোয়ার থেকে অমৃতসরে চলে আসেন ওঁরা। মামার পরেই আমার মা। খুব যোগাযোগ ছিল দু’জনের।’ প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পরেও পরিবারের গুরুত্ব তাঁর কাছে একটুও কমেনি। ভাগ্নে গুরদীপের কথায়, ‘উনি অল্প কথা বলতেন। তবে আমাদের সমস্ত পারিবারিক অনুষ্ঠানে যোগ দিতেন। সেখানেও কম কথা বলতেন। নিজের মতো উপভোগ করতেন সবকিছু। ২০১৭ সালে টালিগঞ্জের এই বাড়িতে শেষবার এসেছিলেন তিনি। খেয়েছিলেন রুটি, ডাল, দই। আজকে দাঁড়িয়ে মনে হয়, পরিবার ও কাজের জগৎ, রাজনীতিকে কীভাবে সূক্ষ্মতার সঙ্গে আলাদা করে রাখতে হয়, তা তিনি দেখিয়ে গিয়েছেন। পরিবারে কখনওই রাজনীতির কথা আনতেন না। তখন শুধু আত্মীয়স্বজন, বন্ধুবান্ধবদের নিয়েই কথা হতো। উনি চলে যাওয়ায় দেশের যেমন ক্ষতি হলো, তেমনই আমাদের পরিবার হারাল অনেক কিছু।’