কাজকর্ম, বিদ্যাশিক্ষায় দিনটি শুভ। বৃত্তিগত প্রশিক্ষণে সাফল্যের সুবাদে নতুন কর্মপ্রাপ্তির সম্ভাবনা। দেহে আঘাত লাগতে পারে। ... বিশদ
জানা গিয়েছে, বৃহস্পতিবার রাতে গাইঘাটা থানার কুলপুকুর পেট্রল পাম্পের কাছে গাইঘাটা থানার পুলিস নাকা চেকিং করছিল। সেই সময় প্রেস ও অ্যাডভোকেট লেখা একটি গাড়ি দেখে সন্দেহ হয় কর্তব্যরত পুলিস আধিকারিকের। তিনি গাড়িটি আটক করে তল্লাশি করেন। তল্লাশির সময় সাতটি পিচবোর্ডের কার্টন পাওয়া যায়। তার মধ্যেই ছিল ৮৪০ বোতল নিষিদ্ধ কাফ সিরাপ। এরপর পুলিস ওই দুই যুবককে গ্রেপ্তার করে। জেরায় ধৃতরা জানিয়েছে, সেগুলি এক ব্যক্তির কাছে পৌঁছে দেওয়ার কথা ছিল তাদের। বিনিময়ে মিলত মোটা অঙ্কের টাকা। পুলিসের অনুমান, বিপুল পরিমাণ নিষিদ্ধ কাফ সিরাপ বাংলাদেশে পাচারের জন্যই নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল।
বাংলাদেশে মাদক হিসেবে কাফ সিরাপ ব্যবহার হয়। বিপুল চাহিদা থাকায় ভারত থেকে চোরাপথে প্রচুর পরিমাণ কাফ সিরাপ পাচার হয়। সেখানে চড়া দামে বিক্রি হয় এগুলি। পুলিস ও বিএসএফকে ধোঁকা দিতে নানা পন্থা নেয় পাচারকারীরা। পুলিস মনে করছে এদিনও পুলিসের চোখ ফাঁকি দিতেই প্রেস ও অ্যাডভোকেট স্টিকার সাঁটা গাড়িতে করে পাচারের চেষ্টা করেছিল তারা। তবে গাইঘাটা থানার পুলিসের দাবি, ভিন রাজ্যের দুই বাসিন্দার সঙ্গে স্থানীয় কোনও পাচারকারীর যোগ থাকতে পারে।