কাজকর্ম, বিদ্যাশিক্ষায় দিনটি শুভ। বৃত্তিগত প্রশিক্ষণে সাফল্যের সুবাদে নতুন কর্মপ্রাপ্তির সম্ভাবনা। দেহে আঘাত লাগতে পারে। ... বিশদ
২০১৪ সালের ৩ জানুয়ারি শেষবার সাংবাদিক সম্মেলন করেছিলেন প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী। সেখানেই জানিয়েছিলেন নিজের অভিজ্ঞতার কথা। মনমোহন জানিয়েছিলেন, আমেরিকার সঙ্গে ভারতের অসামরিক পরমাণু চুক্তিই ছিল তাঁর প্রধানমন্ত্রিত্বের সেরা ঘটনা। ২০০৫ সালে প্রথম এই পরমাণু চুক্তির বিষয়ে সক্রিয় হয়েছিলেন মনমোহন ও তত্কালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লু বুশ। তারপর নানা বাধাবিপত্তি পেরিয়ে ২০০৮ সালে এই চুক্তি সম্পন্ন হয়। যা ভারতের ইতিহাসে অন্যতম ঘটনা হয়ে রয়েছে। এই চুক্তির জন্য নিজের সরকারকেও বাজি রাখতে পিছপা হননি মনমোহন।
অন্যদিকে, স্বাস্থ্যক্ষেত্রে আরও বেশি কাজ না করতে পারাকেই হতাশার জায়গা বলে উল্লেখ করেছিলেন মনমোহন। ইউপিএ আমলে গ্রামীণ এলাকার বাসিন্দাদের কথা ভেবে চালু হয়েছিল ন্যাশনাল রুরাল হেলথ মিশন। তবে, শিশু ও মহিলাদের জন্য স্বাস্থ্যক্ষেত্রে আরও কাজ করা যেত বলেই মনে করতেন প্রয়াত প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী। ইউপিএ আমলে ওঠা একের পর এক দুর্নীতির অভিযোগ প্রসঙ্গে মনমোহন বলেছিলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি, সমসাময়িক সংবাদমাধ্যম ও বিরোধীদের তুলনায় ইতিহাস আমার প্রতি আরও বেশি সদয় হবে। তবে, ১০ বছরের প্রধানমন্ত্রিত্বে কোনওদিনই পদত্যাগের কথা ভাবেননি বলেও জানিয়েছিলেন মনমোহন।