কাজকর্ম, বিদ্যাশিক্ষায় দিনটি শুভ। বৃত্তিগত প্রশিক্ষণে সাফল্যের সুবাদে নতুন কর্মপ্রাপ্তির সম্ভাবনা। দেহে আঘাত লাগতে পারে। ... বিশদ
খিদিরপুর, ফ্যান্সি মার্কেট, চাঁদনি, বউবাজার, বড়বাজারের মতো এলাকায় দেখা যাচ্ছে, পুরসভা থেকে রেসিডেন্সিয়াল নির্মাণের প্ল্যান পাশ করিয়ে বাণিজ্যিকভাবে ব্যবহার চলছে দেদার। এর ফলে পুরসভার প্রচুর রাজস্ব ক্ষতি হচ্ছে। অভিযোগকারী চাঁদনি এবং ফ্যান্সি মার্কেট এলাকার নির্দিষ্ট কিছু বিল্ডিংয়ের ঠিকানাও দেন মেয়রকে। তখনই বিল্ডিং এবং সার্ভেয়ার বিভাগকে সমীক্ষার নির্দেশ দেন মেয়র। তিনি বলেন, ‘অনেক জায়গায় রেসিডেন্সিয়াল থেকে কমার্শিয়ালে কনভার্ট করে নিচ্ছে। পুরসভার রাজস্ব ক্ষতি হচ্ছে। কড়া আইন আনা প্রয়োজন।’ তিনি জানান, ৪২টি ছোট ব্যবসা রেসিডেন্সিয়াল জায়গায় করা যায়। কিন্তু তার জন্য দমকল বিভাগের নিয়মকানুন মানতে হয়। আরও বেশ কিছু শর্ত আছে। সেসবের ফাঁক গলে সম্পূর্ণ রেসিডেন্সিয়াল ভবনকে পুরোপুরি বাণিজ্যিক কাজে লাগানো হচ্ছে। এই প্রেক্ষিতে তিনি আরও বলেন, ‘শহরের কোথায় কোথায় বাণিজ্যিক জোন তৈরি হয়েছে, তার তালিকা তৈরি করতে বলেছি। সেক্ষেত্রে ওই সমস্ত অঞ্চলে নতুন করে আর রেসিডেন্সিয়াল বা আবাসনের অনুমোদন দেওয়া হবে না। সেখানে বাণিজ্যিক কাজে ব্যবহার হয় এমন বিল্ডিংই নির্মাণ করতে হবে। তার জন্য আইন সংশোধন করতে হবে।’ এক বিভাগীয় কর্তা বলেন, ‘এই ধরনের জোন নির্ধারণের দায়িত্ব রয়েছে কেএমডিএর হাতে। তাই সার্ভে করার পর সেই প্রস্তাব কেএমডিএর কাছে পাঠাতে হবে। ল্যান্ড ইউটিলাইজেশন অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট কন্ট্রোল প্ল্যানে পরিবর্তন আনতে হয়। তাতেও নানা শর্ত রয়েছে। ফলে, সব দিক খতিয়ে দেখে আইন সংশোধন করতে হবে। প্রক্রিয়াগুলি শুরুর নির্দেশ দিয়েছেন মেয়র।’