আত্মীয়স্বজন, বন্ধু-বান্ধব সমাগমে আনন্দ বৃদ্ধি। চারুকলা শিল্পে উপার্জনের শুভ সূচনা। উচ্চশিক্ষায় সুযোগ। কর্মক্ষেত্রে অযথা হয়রানি। ... বিশদ
এদিকে, মঙ্গলবার প্রশাসনিক বৈঠকের পর শিলিগুড়ি পুরসভার প্রশাসক বোর্ডের চেয়ারম্যান তথা প্রাক্তন মন্ত্রী গৌতম দেব সাংবাদিকদের জানান, কিছু ওষুধের প্রয়োজন রয়েছে বলে উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজ কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে। শীঘ্রই সেগুলি রাজ্য সরকারের মাধ্যমে সংগ্রহ করা হবে বলে তিনি জানিয়েছেন।
কোভিড পরিস্থিতিতে বিভিন্ন হাসপাতালে বেডের অভাব দেখা দিয়েছে। বিভিন্ন মহল এব্যাপারে আগেই অভিযোগ তুলেছে। এবার ওষুধের অমিল নিয়ে অভিযোগ উঠেছে। এদিন শিলিগুড়িতে এক রোগীর আত্মীয় এই অভিযোগ করেন। তিনি বলেন, ডুয়ার্সে আমার দিদির বাড়ি। কয়েকদিন আগে কোভিডে আক্রান্ত হয়ে দিদি মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি হন। টানা ১০-১২দিন চিকিৎসা চলার পর দিদি সুস্থ হয়ে উঠেছেন। সোমবার তাঁকে মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে থেকে ছুটি দেওয়া হয়। তখন চিকিৎসক তাঁকে ভিটামিন সি ও ডি সহ চার ধরনের ওষুধ সেবনের প্রেসক্রিপশন করেন। কর্তৃপক্ষের পরামর্শ মতো প্রেসক্রিপশন নিয়ে ওষুধগুলি সংগ্রহের উদ্দেশ্যে হাসপাতালের স্টোরে যাই। প্রেসক্রিপশন দেখেই স্টোর থেকে জানানো হয়, ওষুধগুলি নেই। সেগুলি এখানে উপলব্ধ নয় বলে প্রেসক্রিপশনের উপরে লিখেও দেওয়া হয়। বাধ্য হয়ে বাজারে গিয়ে ওষুধের দোকানে গিয়ে ভিটামিন-সি ও ডি সহ ওই ওষুধগুলি সংগ্রহ করেছি। এতে প্রায় ১৫০০ টাকা খরচ হয়েছে। তাঁর অভিযোগ, মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের মতো সরকারি জায়গায় ভিটামিন-সি ও ডি মিলবে না, তা ভাবাই যায় না।
উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের সুপার সঞ্জয়কুমার মালিক অবশ্য বলেন, হাসপাতালে ওই ওষুধগুলির সঙ্কট নেই। তবে হাসপাতাল থেকে সেই ওষুধগুলি না পেয়ে কোনও রোগী ফিরে গিয়েছেন, এমন ঘটনাও জানা নেই। এব্যাপারে কোনও অভিযোগও পাইনি।