আত্মীয়স্বজন, বন্ধু-বান্ধব সমাগমে আনন্দ বৃদ্ধি। চারুকলা শিল্পে উপার্জনের শুভ সূচনা। উচ্চশিক্ষায় সুযোগ। কর্মক্ষেত্রে অযথা হয়রানি। ... বিশদ
রাজ্যের পাশাপাশি জেলাতেও যাতে নতুন করে সুফল বাংলার স্টল যুদ্ধকালীন তৎপরতায় খোলা যায় সেবিষয়েও উদ্যোগী হয়েছেন মন্ত্রী। দক্ষিণ দিনাজপুর জেলায় বর্তমানে একটিমাত্র সুফল বাংলার স্টল রয়েছে বুনিয়াদপুর শহরে। জেলা শহর বালুরঘাট ও মহকুমা শহর গঙ্গারামপুরে এখনও সুফল বাংলার স্টল গড়ে ওঠেনি। জেলাবাসীর আবেদন, শহরগুলি ছাড়াও ব্লক সদরগুলিতে একটি করে সুফল বাংলার স্টল খোলা হোক। এতে একদিকে যেমন বাসিন্দারা উপকৃত হবেন তেমনি কৃষকরাও তাঁদের উৎপাদিত ফসলের ন্যায্য মূল্য পাবেন। কলকাতায় নিজের দপ্তর থেকে মন্ত্রী এই পরিকল্পনার কথা জানিয়েছেন। জেলায় ফিরেই তিনি জেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় সুফল বাংলার স্টল করবেন বলে জানিয়েছেন।
কলকাতা থেকে টেলিফোনে কৃষি বিপণন মন্ত্রী বিপ্লব মিত্র বলেন, করোনা মহামারীতে মানুষ এখন বাজার যেতে ভয় পাচ্ছে। ভিড়ে ঠাসা বাজারে গিয়ে করোনা সংক্রামণের আশঙ্কায় থাকেন প্রবীণরা। এবারে আমাদের দপ্তরের মাধ্যমে রাজ্য জুড়ে সুফল বাংলার স্টলের মাধ্যমে শাক-সবজি থেকে শুরু করে খাদ্যসামগ্রী পাড়ায় পাড়ায় নিয়ে পৌঁছে যাবেন আমাদের কর্মীরা। বাড়িতে বসেই এই সুবিধে পাবেন রাজ্যবাসী। আমার জেলা দক্ষিণ দিনাজপুরে একটি মাত্র সুফল বাংলার স্টল রয়েছে। এবার জেলায় ফিরে প্রথমে জেলা সদর ও পরে গঙ্গারামপুরে সুফল বাংলা স্টল খোলার ব্যবস্থা করব। তাছাড়াও ব্লক সদরগুলিতে সুফল বাংলার স্টল করে যাতে কৃষকদের থেকে টাটকা সবজি কিনে শহরগুলিতে সরবরাহ করা যায় সেই পরিকল্পনা করেছি। এনিয়ে আমার দপ্তরের আধিকারিকদের সঙ্গে কথা বলেছি। নিত্য প্রয়োজনীয় সমস্ত খাদ্যসামগ্রী মাছ মাংসও আমাদের স্টলে যাতে পাওয়া যায় সেই ব্যবস্থাও করছি।